‘ফিরে এসো ওয়ার্ন
অ্যাশেজে নিজেদের শেষ দুই ইনিংসে ইংল্যান্ড করেছে ১১৩৭ রান। অস্ট্রেলীয় বোলাররা নিয়েছেন মাত্র ৬টি উইকেট! এই পরিসংখ্যানই বলে দেয় কতটা ভোতা হয়ে গেছে অস্ট্রেলিয়ার বোলিং। বোলিংয়ের দুই দুর্দশা চলতে থাকলে অ্যাডিলেডে হেরে পিছিয়ে পড়া অস্ট্রেলিয়া যে খুইয়ে ফেলবে সিরিজটাই। এটা কি সহজে মেনে নেওয়া যায়! অস্ট্রেলিয়ার সমর্থকেরা শরণাপন্ন হয়েছেন ‘স্পিন কিং’ শেন ওয়ার্নের দুয়ারে। তাঁর কাছে রাখা হয়েছে অবসর ভেঙে অ্যাশেজের বাকি ম্যাচগুলোয় খেলার আকুল আবেদন।
এটা অবশ্য ওয়ার্নের অবসর নেওয়ার পর থেকেই ঘটছে। ক্রিকেটে যখনই খারাপ করে অস্ট্রেলিয়া, তখনই রব ওঠে ফিরিয়ে আনা হোক ওয়ার্নকে। তবে এবার আবেদনের মাত্রাটা ভিন্ন। স্থানীয় ক্রিকেট লিখিয়েরা তো দাবি তুলেছেনই। ওয়ার্নকে ফিরিয়ে আনার জন্য চলছে অভিনব প্রচারণাও। ব্রিসবেনের ক্রিকেট সমর্থক রস হেউড ব্রিংব্যাকওয়ার্ন ডট কম নামে একটা ওয়েবসাইট খুলে বসেছেন। ‘অ্যাশেজ ফিরে পেতে আমাদের প্রয়োজন ওয়ার্নকে’—এমন প্রচারণার পাশাপাশি ‘ত্রাণ তহবিল’ নামে একটা তহবিলও গঠন করেছে। ওয়ার্নকে আবার জাতীয় দলে দেখতে আগ্রহীদের কাছ থেকে ওই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে। গত মঙ্গলবার পর্যন্ত ওই তহবিলে জমা পড়েছে তিন হাজার অস্ট্রেলীয় ডলার।
ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘অ্যাশেজ ফিরে পাওয়ার জন্য আবার ব্যাগি গ্রিন ক্যাপ মাথায় চড়াতে ওয়ার্নকে রাজি করাতে আমরা ত্রাণ তহবিলের টাকা দেব ওয়ার্নকে। ওয়ার্ন তা না নিলে যাঁরা তহবিলে টাকা দিয়েছেন, তা তাঁদের ফেরত দেওয়া হবে।’
অস্ট্রেলিয়ার টেলিগ্রাফ-এর এক অনলাইন জরিপেও উত্তরদাতাদের ৭০ শতাংশ মনে করেন, জাতীয় দলে ওয়ার্নকে ফিরিয়ে আনা উচিত।
ক্রিকেট বোদ্ধারাও বলছেন অস্ট্রেলিয়া দলে সত্যিই ওয়ার্নকে দরকার। যেমনটা লিখেছেন সিডনি মর্নিং হেরাল্ড-এর কলাম লেখক পিটার ফিটজসিমন্স, ‘হ্যাঁ, ইংল্যান্ড ১৯৮৬-৮৭ মৌসুমের পর প্রথম বিস্ময়কর জয় পেতে চলেছে। এবং এটি আমাদের দোষেই। আমাদের একটা কিছু করতে হবে। কিন্তু সাড়াটা দেবে কে? শেন ওয়ার্ন থাকতে আমাদের কি প্রেতাত্মার শরণাপন্ন হতে হবে?’
সমর্থকদের আকুল আবেদনে কি সাড়া দেবেন না ওয়ার্ন? কৌশলে উত্তরটা এড়িয়ে গেছেন চার বছর আগে ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়া ৪১ বছর বয়সী ওয়ার্ন। ‘অস্ট্রেলিয়ায় লেখালেখি হচ্ছে কিছুটা। লোকজন আমাকে ফিরে আসার জন্য বলছেও। আমি যা বলতে পারি তা হলো এসব কথা শুনতে ভালোই লাগে’—এক ইংলিশ দৈনিকে লিখেছেন ওয়ার্ন। তবে সুপারিশ করেছেন উদীয়মান বাঁহাতি স্পিনার মাইকেল বিয়ারকে দলে নেওয়ার জন্য।
এটা অবশ্য ওয়ার্নের অবসর নেওয়ার পর থেকেই ঘটছে। ক্রিকেটে যখনই খারাপ করে অস্ট্রেলিয়া, তখনই রব ওঠে ফিরিয়ে আনা হোক ওয়ার্নকে। তবে এবার আবেদনের মাত্রাটা ভিন্ন। স্থানীয় ক্রিকেট লিখিয়েরা তো দাবি তুলেছেনই। ওয়ার্নকে ফিরিয়ে আনার জন্য চলছে অভিনব প্রচারণাও। ব্রিসবেনের ক্রিকেট সমর্থক রস হেউড ব্রিংব্যাকওয়ার্ন ডট কম নামে একটা ওয়েবসাইট খুলে বসেছেন। ‘অ্যাশেজ ফিরে পেতে আমাদের প্রয়োজন ওয়ার্নকে’—এমন প্রচারণার পাশাপাশি ‘ত্রাণ তহবিল’ নামে একটা তহবিলও গঠন করেছে। ওয়ার্নকে আবার জাতীয় দলে দেখতে আগ্রহীদের কাছ থেকে ওই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে। গত মঙ্গলবার পর্যন্ত ওই তহবিলে জমা পড়েছে তিন হাজার অস্ট্রেলীয় ডলার।
ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘অ্যাশেজ ফিরে পাওয়ার জন্য আবার ব্যাগি গ্রিন ক্যাপ মাথায় চড়াতে ওয়ার্নকে রাজি করাতে আমরা ত্রাণ তহবিলের টাকা দেব ওয়ার্নকে। ওয়ার্ন তা না নিলে যাঁরা তহবিলে টাকা দিয়েছেন, তা তাঁদের ফেরত দেওয়া হবে।’
অস্ট্রেলিয়ার টেলিগ্রাফ-এর এক অনলাইন জরিপেও উত্তরদাতাদের ৭০ শতাংশ মনে করেন, জাতীয় দলে ওয়ার্নকে ফিরিয়ে আনা উচিত।
ক্রিকেট বোদ্ধারাও বলছেন অস্ট্রেলিয়া দলে সত্যিই ওয়ার্নকে দরকার। যেমনটা লিখেছেন সিডনি মর্নিং হেরাল্ড-এর কলাম লেখক পিটার ফিটজসিমন্স, ‘হ্যাঁ, ইংল্যান্ড ১৯৮৬-৮৭ মৌসুমের পর প্রথম বিস্ময়কর জয় পেতে চলেছে। এবং এটি আমাদের দোষেই। আমাদের একটা কিছু করতে হবে। কিন্তু সাড়াটা দেবে কে? শেন ওয়ার্ন থাকতে আমাদের কি প্রেতাত্মার শরণাপন্ন হতে হবে?’
সমর্থকদের আকুল আবেদনে কি সাড়া দেবেন না ওয়ার্ন? কৌশলে উত্তরটা এড়িয়ে গেছেন চার বছর আগে ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়া ৪১ বছর বয়সী ওয়ার্ন। ‘অস্ট্রেলিয়ায় লেখালেখি হচ্ছে কিছুটা। লোকজন আমাকে ফিরে আসার জন্য বলছেও। আমি যা বলতে পারি তা হলো এসব কথা শুনতে ভালোই লাগে’—এক ইংলিশ দৈনিকে লিখেছেন ওয়ার্ন। তবে সুপারিশ করেছেন উদীয়মান বাঁহাতি স্পিনার মাইকেল বিয়ারকে দলে নেওয়ার জন্য।
No comments