প্রকৃতি- কানকুনঃ মুমূর্ষু পৃথিবীর নিষ্ঠুর মানুষ by লুৎফর রহমান রনো
মুনাফা লাভের লোলুপ শিখায় পুড়ছে পৃথিবী_পুড়ছেই। বাতাসে কার্বনের পরিমাণ বেড়ে চলছে আজও বিপজ্জনক মাত্রায়। দেশের ভৌগোলিক সীমানাচিহ্ন কিংবা কোনো ধরনের বেড়ার বৃত্তে কোনো দেশকে নিরাপদ রাখার উপায় নেই। শিল্পোন্নত দেশগুলো যদি তাদের বেপরোয়া মুনাফা অর্জনের মাত্রা কমিয়ে কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ সহনীয় সীমায় না আনে, তাহলে বিপদ বাড়তে থাকবে।
গ্রিনহাউস ইফেক্টের জন্য দায়ী গ্যাস যতটা ছড়াচ্ছে পৃথিবীর বাতাসে, তার এক-চতুর্থাংশের জন্য যুক্তরাষ্ট্র একাই দায়ী। আর যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ একত্রে মোট গ্যাসের তিন-চতুর্থাংশ কার্বন নির্গত করে থাকে। ১৯৯৭ সালের কিয়োটো সম্মেলনে সিদ্ধান্ত হয়েছিল ২০১২ সালের মধ্যে বর্তমানে (নব্বই দশক) নিঃসরিত গ্যাসের ৫.২ শতাংশ কমিয়ে আনা হবে। যদিও বিজ্ঞানীদের দাবি ছিল আরো বেশি। কিন্তু মুনাফাকামী শিল্পোন্নত দেশগুলোর চাপে এই পরিমাণ নির্ধারিত হয়েছিল। অথচ অবশেষে তাও মানেনি দেশগুলো। ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্র তো কিয়োটো চুক্তি থেকে সরেই পড়ে। তারপর পৃথিবীর বাতাসে যুক্ত হয়েছে আরো হাজার হাজার টন কার্বন ডাই-অঙ্াইড গ্যাস। বৃদ্ধি পেয়েছে উষ্ণতা ও সমুদ্রের পানির উচ্চতা। আর এদিকে এবার কানকুনে জাপানও কিওটা চুক্তির বিরোধিতা করে বসে সুস্পষ্ট ভাষায়। গত বছর (২০০৯ সাল) অনুষ্ঠিত হয় কোপেনহেগেন জলবায়ু সম্মেলন। তাতে প্রস্তাব করা হয়, চলতি শতাব্দীতে যদি তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বেঁধে রাখতে হয়, তাহলে বাতাসে কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ ৬০ শতাংশ কমাতে হবে। এ লক্ষ্যে ২০২০ সালের মধ্যে কমপক্ষে ৪০ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ হ্রাস করবে বলে অঙ্গীকার করেছিল দায়ী দেশগুলো। কিন্তু সত্য হলো, এ শুধু অঙ্গীকারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়ে গেছে। কার্বন নিঃসরণ কমেনি বরং বেড়েছে। কারণ বাণিজ্যের বিস্তার ঘটেছে। পাল্লা দিয়ে কার্বন নিঃসরণ বাড়িয়েছে অগ্রসর অর্থনীতির দেশ_চীন, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া প্রভৃতি দেশ। বাণিজ্যের করাল শৃঙ্খলে পৃথিবী এখন বিপন্নতার বিপজ্জনক পর্যায়ে এসে ঠেকেছে। বিশ্বনেতাদের ক্ষমতা নিষ্কণ্টক রাখতে হলে অর্থনৈতিক-অমানবিক দানবের কাছে আত্মসমর্পণ করতে হচ্ছে নিঃশর্তে। তারই প্রতিফলন দেখতে পাচ্ছি বিশ্বব্যাংকের স্পষ্ট আগ্রাসনে। জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মূলনীতি হলো, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী প্রধান কার্বন নিঃসরণকারী শিল্পোন্নত দেশগুলোর ক্ষতিপূরণ দিতে হবে স্বল্পোন্নত ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে। সে অনুযায়ী সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশের প্রতি বছর ১০ বিলিয়ন ডলার জাতিসংঘ জলবায়ু তহবিল থেকে পাওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত এদেশ কিছুই পায়নি। দাতা দেশগুলোর সব টাকা এখনো জমা হয়নি বলে টাকা ছাড় পাচ্ছে না। অন্যদিকে বিশ্বব্যাংক জলবায়ু তহবিল বাংলাদেশকে ঋণ হিসেবে অর্থ জোগান দিচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তনে সংকট মোকাবিলায়। যে অর্থ দিয়ে উপকূলীয় বেড়িবাঁধ নির্মাণ, পানি ও স্যানিটেশনের জন্য কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। ধনী দেশগুলো জাতিসংঘ জলবায়ু তহবিলে পুরো টাকা জমা না দিয়ে বিশ্বব্যাংকের মাধ্যমে ঋণ হিসেবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে নিতে বাধ্য করছে। যাতে তাদের টাকা লাভেমূলে আবার ফেরত নিয়ে যেতে পারে। আর পরিণামে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর ক্ষতিপূরণ তো হলোই না বরং তারা নতুন ঋণের জালে জড়িয়ে পড়বে। এ হলো বিশ্বায়নিক বিশ্বব্যবস্থার বাণিজ্য শোষণ_মহাজনি-মানবতা। যা সুস্পষ্ট অন্যায়-অনৈতিক-অমানবিক নিয়মের ওপর প্রতিষ্ঠিত। যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও শিল্পোন্নত অন্য দেশগুলো তাদের বাণিজ্য মুনাফা হ্রাস না করে কার্বন নিঃসরণ বজায় রাখছেই। ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ না দিয়ে ঋণের জালে পুনর্বার বেঁধে ফেলছে বিশ্বব্যাংকের মারপ্যাঁচ দিয়ে। অপরদিকে সিডরে বিধ্বস্ত উপকূলে ত্রাণ নিয়ে এসেছিল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ। ১৯৯১ সালের বিপন্ন সময়েও যুদ্ধজাহাজে করে এরূপ ত্রাণ পাঠিয়েছিল। দরিদ্রদের জীবন ত্রাণে আর ঋণে বেঁধে রাখার অপকৌশল এসব। জাতিসংঘের ব্যর্থতা, শিল্পোন্নত বা কার্বন নিঃসরণকারী দেশগুলোর প্রতিশ্রুতি রক্ষায় অনিচ্ছা অথবা অমনোযোগিতা, অপরদিকে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর ক্ষতি বৃদ্ধি ও উৎকণ্ঠা_এই বিদ্যমানতা নিয়েই শুরু হয়েছিল মেঙ্েিকার কানকুন জলবায়ু সম্মেলন। আমরা আবারও আশাবাদী, নৈতিকতা ও যৌক্তিকতার নিরিখে বিশ্বনেতারা সমঝোতায় পেঁৗছবেন। যে পৃথিবীর মমতায় মানুষের বর্তমান অস্তিত্ব, সেই মানুষেরই নৈতিক দায়িত্ব মুমূর্ষু পৃথিবীকে বাঁচানোর।
গ্রিনহাউস ইফেক্টের জন্য দায়ী গ্যাস যতটা ছড়াচ্ছে পৃথিবীর বাতাসে, তার এক-চতুর্থাংশের জন্য যুক্তরাষ্ট্র একাই দায়ী। আর যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ একত্রে মোট গ্যাসের তিন-চতুর্থাংশ কার্বন নির্গত করে থাকে। ১৯৯৭ সালের কিয়োটো সম্মেলনে সিদ্ধান্ত হয়েছিল ২০১২ সালের মধ্যে বর্তমানে (নব্বই দশক) নিঃসরিত গ্যাসের ৫.২ শতাংশ কমিয়ে আনা হবে। যদিও বিজ্ঞানীদের দাবি ছিল আরো বেশি। কিন্তু মুনাফাকামী শিল্পোন্নত দেশগুলোর চাপে এই পরিমাণ নির্ধারিত হয়েছিল। অথচ অবশেষে তাও মানেনি দেশগুলো। ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্র তো কিয়োটো চুক্তি থেকে সরেই পড়ে। তারপর পৃথিবীর বাতাসে যুক্ত হয়েছে আরো হাজার হাজার টন কার্বন ডাই-অঙ্াইড গ্যাস। বৃদ্ধি পেয়েছে উষ্ণতা ও সমুদ্রের পানির উচ্চতা। আর এদিকে এবার কানকুনে জাপানও কিওটা চুক্তির বিরোধিতা করে বসে সুস্পষ্ট ভাষায়। গত বছর (২০০৯ সাল) অনুষ্ঠিত হয় কোপেনহেগেন জলবায়ু সম্মেলন। তাতে প্রস্তাব করা হয়, চলতি শতাব্দীতে যদি তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বেঁধে রাখতে হয়, তাহলে বাতাসে কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ ৬০ শতাংশ কমাতে হবে। এ লক্ষ্যে ২০২০ সালের মধ্যে কমপক্ষে ৪০ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ হ্রাস করবে বলে অঙ্গীকার করেছিল দায়ী দেশগুলো। কিন্তু সত্য হলো, এ শুধু অঙ্গীকারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়ে গেছে। কার্বন নিঃসরণ কমেনি বরং বেড়েছে। কারণ বাণিজ্যের বিস্তার ঘটেছে। পাল্লা দিয়ে কার্বন নিঃসরণ বাড়িয়েছে অগ্রসর অর্থনীতির দেশ_চীন, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া প্রভৃতি দেশ। বাণিজ্যের করাল শৃঙ্খলে পৃথিবী এখন বিপন্নতার বিপজ্জনক পর্যায়ে এসে ঠেকেছে। বিশ্বনেতাদের ক্ষমতা নিষ্কণ্টক রাখতে হলে অর্থনৈতিক-অমানবিক দানবের কাছে আত্মসমর্পণ করতে হচ্ছে নিঃশর্তে। তারই প্রতিফলন দেখতে পাচ্ছি বিশ্বব্যাংকের স্পষ্ট আগ্রাসনে। জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মূলনীতি হলো, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী প্রধান কার্বন নিঃসরণকারী শিল্পোন্নত দেশগুলোর ক্ষতিপূরণ দিতে হবে স্বল্পোন্নত ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে। সে অনুযায়ী সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশের প্রতি বছর ১০ বিলিয়ন ডলার জাতিসংঘ জলবায়ু তহবিল থেকে পাওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত এদেশ কিছুই পায়নি। দাতা দেশগুলোর সব টাকা এখনো জমা হয়নি বলে টাকা ছাড় পাচ্ছে না। অন্যদিকে বিশ্বব্যাংক জলবায়ু তহবিল বাংলাদেশকে ঋণ হিসেবে অর্থ জোগান দিচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তনে সংকট মোকাবিলায়। যে অর্থ দিয়ে উপকূলীয় বেড়িবাঁধ নির্মাণ, পানি ও স্যানিটেশনের জন্য কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। ধনী দেশগুলো জাতিসংঘ জলবায়ু তহবিলে পুরো টাকা জমা না দিয়ে বিশ্বব্যাংকের মাধ্যমে ঋণ হিসেবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে নিতে বাধ্য করছে। যাতে তাদের টাকা লাভেমূলে আবার ফেরত নিয়ে যেতে পারে। আর পরিণামে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর ক্ষতিপূরণ তো হলোই না বরং তারা নতুন ঋণের জালে জড়িয়ে পড়বে। এ হলো বিশ্বায়নিক বিশ্বব্যবস্থার বাণিজ্য শোষণ_মহাজনি-মানবতা। যা সুস্পষ্ট অন্যায়-অনৈতিক-অমানবিক নিয়মের ওপর প্রতিষ্ঠিত। যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও শিল্পোন্নত অন্য দেশগুলো তাদের বাণিজ্য মুনাফা হ্রাস না করে কার্বন নিঃসরণ বজায় রাখছেই। ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ না দিয়ে ঋণের জালে পুনর্বার বেঁধে ফেলছে বিশ্বব্যাংকের মারপ্যাঁচ দিয়ে। অপরদিকে সিডরে বিধ্বস্ত উপকূলে ত্রাণ নিয়ে এসেছিল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ। ১৯৯১ সালের বিপন্ন সময়েও যুদ্ধজাহাজে করে এরূপ ত্রাণ পাঠিয়েছিল। দরিদ্রদের জীবন ত্রাণে আর ঋণে বেঁধে রাখার অপকৌশল এসব। জাতিসংঘের ব্যর্থতা, শিল্পোন্নত বা কার্বন নিঃসরণকারী দেশগুলোর প্রতিশ্রুতি রক্ষায় অনিচ্ছা অথবা অমনোযোগিতা, অপরদিকে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর ক্ষতি বৃদ্ধি ও উৎকণ্ঠা_এই বিদ্যমানতা নিয়েই শুরু হয়েছিল মেঙ্েিকার কানকুন জলবায়ু সম্মেলন। আমরা আবারও আশাবাদী, নৈতিকতা ও যৌক্তিকতার নিরিখে বিশ্বনেতারা সমঝোতায় পেঁৗছবেন। যে পৃথিবীর মমতায় মানুষের বর্তমান অস্তিত্ব, সেই মানুষেরই নৈতিক দায়িত্ব মুমূর্ষু পৃথিবীকে বাঁচানোর।
===========================
নারীর হার-নারীর জিত, বেগম রোকেয়া প্রাসঙ্গিক সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে দুর্নীতির বীজ লুক্কায়িত বরুণ রায়—কিংবদন্তিতুল্য এক ব্যক্তিত্ব মুক্তির গান এক-এগারোর জুজুটাকে হিমাগারে পাঠান জব্দকৃত অর্থ ফিরিয়ে দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে জাগরণ সৃষ্টি করুন সংসদীয় গণতন্ত্রের গল্পসল্প রাষ্ট্রীয় সমাজে চিন্তা করার স্বাধীনতার প্রয়োজন বাঙালের জলবায়ু দর্শন: ইঁদুরই কি শ্রেষ্ঠ জীব প্রকৃতি- পাহাড়টির সঙ্গে ধ্বংস হবে ঐতিহ্যও স্মরণ- আজও প্রাসঙ্গিক বেগম রোকেয়া আলোচনা- উইকিলিকসঃ জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের ত্রিমুখী সংগ্রাম মুক্তিযুদ্ধ- মুজিব বললেনঃ তোমাদের এখনই ঢাকা ত্যাগ করা উচিত আলোচনা- ডিজিটাল-প্র্রযুক্তিই মানুষকে আরও বেশি মানবিক করে! খবর- সংরক্ষিত বনে শুঁটকিপল্লি ট্রেনের ওপর ট্রেন সংকেত অমান্য, দুই ট্রেনের সংঘর্ষ আলোচনা- রবীন্দ্রনাথের কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন ভাবনা আলোচনা- 'ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় ঠাঁয় নেই দরিদ্রর উচ্চ শিক্ষা বিশেষ আলোচনা- ফিরে দেখা গঙ্গা চুক্তি আলোচনা- 'সংসদ বর্জনের অপসংস্কৃতি বন্ধ হোক' আলোচনা- 'উইকিলিকসে বাংলাদেশ, তারপর? আলোচনা- 'ওয়াংগালাঃ গারোদের জাতীয় উৎসব' স্মরণ- 'বাঘা যতীনঃ অগ্নিযুগের মহানায়ক' খবর, কালের কণ্ঠের- আগেই ধ্বংস মহাস্থানগঃ হাইকোর্টের নির্দেশে কাজ বন্ধ কেয়ার্নের সঙ্গে স্বার্থবিরোধী চুক্তির পেছনেও জ্বালানি উপদেষ্টা উইকিলিকস জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের আত্মসমর্পণ সবুজ মাঠ পেরিয়ে আলোচনা- 'আরো অনুদানের টাকা সরিয়েছিলেন ইউনূস' আলোচনা- 'একটি 'উজ্জ্বল ভাবমূর্তির' এভারেস্ট থেকে পতন গল্পালোচনা- 'আসি আসি করে আশিতে আসবে!' রাষ্ট্র ও রাজনীতিঃ সবুজ মাঠ পেরিয়ে স্মরণ- 'রবীন্দ্রনাথ—সার্ধশত জন্মবার্ষিকীতে' স্মরণ- 'জননেতা দেওয়ান ফরিদ গাজী'
দৈনিক কালের কণ্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ লুৎফর রহমান রনো
সাংবাদিক
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
নারীর হার-নারীর জিত, বেগম রোকেয়া প্রাসঙ্গিক সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে দুর্নীতির বীজ লুক্কায়িত বরুণ রায়—কিংবদন্তিতুল্য এক ব্যক্তিত্ব মুক্তির গান এক-এগারোর জুজুটাকে হিমাগারে পাঠান জব্দকৃত অর্থ ফিরিয়ে দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে জাগরণ সৃষ্টি করুন সংসদীয় গণতন্ত্রের গল্পসল্প রাষ্ট্রীয় সমাজে চিন্তা করার স্বাধীনতার প্রয়োজন বাঙালের জলবায়ু দর্শন: ইঁদুরই কি শ্রেষ্ঠ জীব প্রকৃতি- পাহাড়টির সঙ্গে ধ্বংস হবে ঐতিহ্যও স্মরণ- আজও প্রাসঙ্গিক বেগম রোকেয়া আলোচনা- উইকিলিকসঃ জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের ত্রিমুখী সংগ্রাম মুক্তিযুদ্ধ- মুজিব বললেনঃ তোমাদের এখনই ঢাকা ত্যাগ করা উচিত আলোচনা- ডিজিটাল-প্র্রযুক্তিই মানুষকে আরও বেশি মানবিক করে! খবর- সংরক্ষিত বনে শুঁটকিপল্লি ট্রেনের ওপর ট্রেন সংকেত অমান্য, দুই ট্রেনের সংঘর্ষ আলোচনা- রবীন্দ্রনাথের কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন ভাবনা আলোচনা- 'ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় ঠাঁয় নেই দরিদ্রর উচ্চ শিক্ষা বিশেষ আলোচনা- ফিরে দেখা গঙ্গা চুক্তি আলোচনা- 'সংসদ বর্জনের অপসংস্কৃতি বন্ধ হোক' আলোচনা- 'উইকিলিকসে বাংলাদেশ, তারপর? আলোচনা- 'ওয়াংগালাঃ গারোদের জাতীয় উৎসব' স্মরণ- 'বাঘা যতীনঃ অগ্নিযুগের মহানায়ক' খবর, কালের কণ্ঠের- আগেই ধ্বংস মহাস্থানগঃ হাইকোর্টের নির্দেশে কাজ বন্ধ কেয়ার্নের সঙ্গে স্বার্থবিরোধী চুক্তির পেছনেও জ্বালানি উপদেষ্টা উইকিলিকস জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের আত্মসমর্পণ সবুজ মাঠ পেরিয়ে আলোচনা- 'আরো অনুদানের টাকা সরিয়েছিলেন ইউনূস' আলোচনা- 'একটি 'উজ্জ্বল ভাবমূর্তির' এভারেস্ট থেকে পতন গল্পালোচনা- 'আসি আসি করে আশিতে আসবে!' রাষ্ট্র ও রাজনীতিঃ সবুজ মাঠ পেরিয়ে স্মরণ- 'রবীন্দ্রনাথ—সার্ধশত জন্মবার্ষিকীতে' স্মরণ- 'জননেতা দেওয়ান ফরিদ গাজী'
দৈনিক কালের কণ্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ লুৎফর রহমান রনো
সাংবাদিক
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
No comments