বার্সার অনিঃশেষ ভাঁড়ার
আন্দ্রে ফন্টাস, ভিক্টর ভাসকেজ, থিয়াগো আলকান্ত্রা, জোনাথন, মার্ক বারত্রা...। বার্সেলোনার জার্সি গায়ে এঁরা কারা? বার্সেলোনার বেঞ্চের খেলোয়াড় এঁরা সবাই। নকআউট পর্ব নিশ্চিত হয়ে গেছে, সিলগালা হয়ে গেছে গ্রুপের শীর্ষস্থানটাও; তাই লিওনেল মেসি, জাভি হার্নান্দেজ, আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাদের একটু বিশ্রাম দিতে কোচ পেপ গার্দিওলা, রুবিন কাজানের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে নামিয়ে দিয়েছিলেন বার্সার দ্বিতীয় দল।
কিন্তু প্রতিশোধের কথাটা কি ভুলে গিয়েছিলেন গার্দিওলা? কাজানকে যে কিছু ফিরিয়ে দেওয়ার দরকার ছিল কাতালানদের। বড় তারকাদের বিশ্রামকে বড় করে দেখায় গার্দিওলা সেটা ভুলে গিয়েও থাকতে পারেন, তবে বার্সার দ্বিতীয় দলটি ভোলেনি যে তারা মেসি-জাভি-ইনিয়েস্তাদের দিগ্বিজয়ী পতাকা নিয়ে নেমেছেন। মেসি-জাভিদের হয়ে প্রতিশোধ নেওয়ার কাজটা ফন্টাস-ভাসকেজরাই করলেন। গত বছর ন্যু ক্যাম্পে রুবিন কাজানের কাছে হেরে যাওয়ার প্রতিশোধ নিলেন তাঁরা এবার তাদের ২-০ গোলে হারিয়ে। প্রতিশোধ নিলেন, আর বুঝিয়ে দিলেন বার্সার ‘ভাঁড়ার ঘরে আরও আছে’!
বার্সেলোনার সরবরাহ লাইনটা খুব লম্বা। আর দেখা গেল মেসি-জাভি-ইনিয়েস্তাদের নয়নজুড়ানো পাসিং ফুটবল তাঁদের ‘ছোট ভাইয়েরা’ও উপহার দিতে পারে। ম্যাচের শুরু থেকে রুবিন কাজানের ওপর ছড়িও ঘোড়াল বার্সার দ্বিতীয় দলটি। তবে প্রতিপক্ষের গোলমুখে ত্রাস সৃষ্টি করা যাকে বলে সেটা খুব একটা করতে পারেননি জোনাথন-ভাসকেজরা। তাই গোলের আনন্দে মেতে উঠতে ন্যু ক্যাম্পকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৫০ মিনিট পর্যন্ত। ৫১ মিনিটে বার্সাকে এগিয়ে দেন ডিফেন্ডার ফন্টাস। দ্বিতীয় গোলটা বার্সা পেয়েছে বদলি হিসেবে মেসি মাঠে নামার পর। তবে এতে মেসির অবদান ছিল না, ৮৩ মিনিটে দারুণ এক বাঁকানো শটে গোলটি করেছেন ভাসকেজ।
বার্সার জয় মানেই কাজানের চ্যাম্পিয়নস লিগে নকআউট খেলার আশা শেষ, এটা জানাই ছিল। তবে বার্সেলোনাকে হারিয়েও নকআউটে খেলা হতো না কাজানের। এটি নিয়ে যাদের সঙ্গে কাজানের লড়াই ছিল, সেই কোপেনহেগেন প্যানাথিনাইকসকে ৩-১ গোলে হারিয়ে নিশ্চিত করে ফেলেছে নকআউট। এই প্রথম কোনো ড্যানিশ ক্লাব চ্যাম্পিয়নস লিগের নকআউট পর্বে উঠল। কোপেনহেগেন কোচ স্টেল সলবাকেন আনন্দে আত্মহারা, ‘আমি খুব খুশি। একটা ইতিহাস গড়লাম আমরা।’
সলবাকেনের ঠিক বিপরীত অবস্থা ইন্টার মিলান কোচ রাফায়েল বেনিতেজের। ভেরডার ব্রেমেনের সম্মান উদ্ধারের লড়াইয়ের কাছে উড়ে গেছে ইন্টার। সিরি ‘আ’তে একের পর এক ম্যাচ হেরে আর ড্র করে এমনিতেই চাপের মুখে ছিলেন বেনিতেজ। ব্রেমেনের কাছে ৩-০ গোলের পরাজয় তাঁর চাকরিটাকেই সংশয়ের মধ্যে ফেলে দিল। ইন্টারের হেরে যাওয়ার সুবাদে টোয়েন্টের সঙ্গে নাটকীয় ৩-৩ গোলের ড্রর পরও শীর্ষে থেকে গ্রুপ পর্বটা শেষ করল টটেনহাম হটস্পার।
ইংলিশ পরাশক্তি ম্যানইউ ভ্যালেন্সিয়ার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেও গ্রুপ শীর্ষে থেকে গ্রুপ পর্ব শেষ করেছে। ৩২ মিনিটে পাবলো হার্নান্দেজের গোলে এগিয়ে যাওয়া ভ্যালেন্সিয়াকে সমতায় টেনে নামায় ৬২ মিনিটে অ্যান্ডারসনের গোল। বেনফিকার বিপক্ষে ২-১ গোলে জিতে শীর্ষে থেকে গ্রুপ পর্ব শেষ করেছে জার্মানির ক্লাব শালকেও।
কিন্তু প্রতিশোধের কথাটা কি ভুলে গিয়েছিলেন গার্দিওলা? কাজানকে যে কিছু ফিরিয়ে দেওয়ার দরকার ছিল কাতালানদের। বড় তারকাদের বিশ্রামকে বড় করে দেখায় গার্দিওলা সেটা ভুলে গিয়েও থাকতে পারেন, তবে বার্সার দ্বিতীয় দলটি ভোলেনি যে তারা মেসি-জাভি-ইনিয়েস্তাদের দিগ্বিজয়ী পতাকা নিয়ে নেমেছেন। মেসি-জাভিদের হয়ে প্রতিশোধ নেওয়ার কাজটা ফন্টাস-ভাসকেজরাই করলেন। গত বছর ন্যু ক্যাম্পে রুবিন কাজানের কাছে হেরে যাওয়ার প্রতিশোধ নিলেন তাঁরা এবার তাদের ২-০ গোলে হারিয়ে। প্রতিশোধ নিলেন, আর বুঝিয়ে দিলেন বার্সার ‘ভাঁড়ার ঘরে আরও আছে’!
বার্সেলোনার সরবরাহ লাইনটা খুব লম্বা। আর দেখা গেল মেসি-জাভি-ইনিয়েস্তাদের নয়নজুড়ানো পাসিং ফুটবল তাঁদের ‘ছোট ভাইয়েরা’ও উপহার দিতে পারে। ম্যাচের শুরু থেকে রুবিন কাজানের ওপর ছড়িও ঘোড়াল বার্সার দ্বিতীয় দলটি। তবে প্রতিপক্ষের গোলমুখে ত্রাস সৃষ্টি করা যাকে বলে সেটা খুব একটা করতে পারেননি জোনাথন-ভাসকেজরা। তাই গোলের আনন্দে মেতে উঠতে ন্যু ক্যাম্পকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৫০ মিনিট পর্যন্ত। ৫১ মিনিটে বার্সাকে এগিয়ে দেন ডিফেন্ডার ফন্টাস। দ্বিতীয় গোলটা বার্সা পেয়েছে বদলি হিসেবে মেসি মাঠে নামার পর। তবে এতে মেসির অবদান ছিল না, ৮৩ মিনিটে দারুণ এক বাঁকানো শটে গোলটি করেছেন ভাসকেজ।
বার্সার জয় মানেই কাজানের চ্যাম্পিয়নস লিগে নকআউট খেলার আশা শেষ, এটা জানাই ছিল। তবে বার্সেলোনাকে হারিয়েও নকআউটে খেলা হতো না কাজানের। এটি নিয়ে যাদের সঙ্গে কাজানের লড়াই ছিল, সেই কোপেনহেগেন প্যানাথিনাইকসকে ৩-১ গোলে হারিয়ে নিশ্চিত করে ফেলেছে নকআউট। এই প্রথম কোনো ড্যানিশ ক্লাব চ্যাম্পিয়নস লিগের নকআউট পর্বে উঠল। কোপেনহেগেন কোচ স্টেল সলবাকেন আনন্দে আত্মহারা, ‘আমি খুব খুশি। একটা ইতিহাস গড়লাম আমরা।’
সলবাকেনের ঠিক বিপরীত অবস্থা ইন্টার মিলান কোচ রাফায়েল বেনিতেজের। ভেরডার ব্রেমেনের সম্মান উদ্ধারের লড়াইয়ের কাছে উড়ে গেছে ইন্টার। সিরি ‘আ’তে একের পর এক ম্যাচ হেরে আর ড্র করে এমনিতেই চাপের মুখে ছিলেন বেনিতেজ। ব্রেমেনের কাছে ৩-০ গোলের পরাজয় তাঁর চাকরিটাকেই সংশয়ের মধ্যে ফেলে দিল। ইন্টারের হেরে যাওয়ার সুবাদে টোয়েন্টের সঙ্গে নাটকীয় ৩-৩ গোলের ড্রর পরও শীর্ষে থেকে গ্রুপ পর্বটা শেষ করল টটেনহাম হটস্পার।
ইংলিশ পরাশক্তি ম্যানইউ ভ্যালেন্সিয়ার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেও গ্রুপ শীর্ষে থেকে গ্রুপ পর্ব শেষ করেছে। ৩২ মিনিটে পাবলো হার্নান্দেজের গোলে এগিয়ে যাওয়া ভ্যালেন্সিয়াকে সমতায় টেনে নামায় ৬২ মিনিটে অ্যান্ডারসনের গোল। বেনফিকার বিপক্ষে ২-১ গোলে জিতে শীর্ষে থেকে গ্রুপ পর্ব শেষ করেছে জার্মানির ক্লাব শালকেও।
No comments