বক্সিংয়ের হল অব ফেমে টাইসন
বক্সিং তাঁকে অনেক কিছুই দিয়েছে। তবে সেরা উপহারটা পাচ্ছেন এবার। মাইক টাইসন—বক্সিংয়ের হল অব ফেম ও জাদুঘরে স্থান পাচ্ছেন কিংবদন্তি এই বক্সার।
বিচিত্র এক জীবন টাইসনের। ব্রুকলিনের রাস্তা থেকে উঠে এসে বক্সিং দিয়ে জয় করেছেন বিশ্ব। জয় করেছেন মানুষের মন। নানা নেতিবাচক কাজ করে আবার পতন হয়েছে বক্সিংয়ের সিংহাসন থেকে, পতিত হয়েছেন মানুষের মন থেকেও।
মাত্র ২০ বছর বয়সে হেভিওয়েট বক্সিংয়ের চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন। প্রায় এক দশক একচ্ছত্র রাজত্ব করা টাইসন জেমস ‘বাস্টার’ ডগলাসের কাছে শিরোপা হারান ১৯৯০ সালে। টাইসনের পতনের সেই শুরু। ১৯৯২ সালে ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত হন, তিন বছর জেল খেটে মুক্তি পান ১৯৯৫ সালে। ১৯৯৭ সালে রিংয়ে হলিফিল্ডের কান কামড়ে ছিঁড়ে ফেলে প্রশ্ন জাগান তাঁর মানসিক সুস্থতা নিয়েই।
সেখানেই শেষ নয়। ২০০২ সালে নিষিদ্ধ মাদক নেওয়ার দায়ে অভিযুক্ত হন, ২০০৩ সালে ঘোষিত হন দেউলিয়া। এত কিছুর পরও টাইসনের বক্সিং-কীর্তি মুছে যাওয়ার নয়। বক্সিং যেন সেটাই মনে করিয়ে দিল তাঁকে হল অব ফেমে জায়গা দিয়ে। টাইসনও গাইলেন বক্সিংয়ের মাহাত্ম্য, ‘আমি সম্মানিত বোধ করছি। বক্সিং আমাকে অনেক কিছুই দিয়েছে।’
বিচিত্র এক জীবন টাইসনের। ব্রুকলিনের রাস্তা থেকে উঠে এসে বক্সিং দিয়ে জয় করেছেন বিশ্ব। জয় করেছেন মানুষের মন। নানা নেতিবাচক কাজ করে আবার পতন হয়েছে বক্সিংয়ের সিংহাসন থেকে, পতিত হয়েছেন মানুষের মন থেকেও।
মাত্র ২০ বছর বয়সে হেভিওয়েট বক্সিংয়ের চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন। প্রায় এক দশক একচ্ছত্র রাজত্ব করা টাইসন জেমস ‘বাস্টার’ ডগলাসের কাছে শিরোপা হারান ১৯৯০ সালে। টাইসনের পতনের সেই শুরু। ১৯৯২ সালে ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত হন, তিন বছর জেল খেটে মুক্তি পান ১৯৯৫ সালে। ১৯৯৭ সালে রিংয়ে হলিফিল্ডের কান কামড়ে ছিঁড়ে ফেলে প্রশ্ন জাগান তাঁর মানসিক সুস্থতা নিয়েই।
সেখানেই শেষ নয়। ২০০২ সালে নিষিদ্ধ মাদক নেওয়ার দায়ে অভিযুক্ত হন, ২০০৩ সালে ঘোষিত হন দেউলিয়া। এত কিছুর পরও টাইসনের বক্সিং-কীর্তি মুছে যাওয়ার নয়। বক্সিং যেন সেটাই মনে করিয়ে দিল তাঁকে হল অব ফেমে জায়গা দিয়ে। টাইসনও গাইলেন বক্সিংয়ের মাহাত্ম্য, ‘আমি সম্মানিত বোধ করছি। বক্সিং আমাকে অনেক কিছুই দিয়েছে।’
No comments