বেনারসে বিস্ফোরণে এক শিশু নিহত সতর্কতা জারি
ভারতের উত্তর প্রদেশের বেনারস শহরে গঙ্গা নদীর একটি স্নানঘাটে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে এক শিশু নিহত ও সাত বিদেশিসহ ৩০ জন আহত হয়েছে। এর জের ধরে গতকাল বুধবার প্রধান রাজ্যগুলোতে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। জঙ্গি সংগঠন ইন্ডিয়ান মুজাহিদীন হামলার দায় স্বীকার করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানিয়েছেন, মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় শতাব্দীপ্রাচীন দশাশ্বমেধ ঘাট লাগোয়া শীতলাঘাটে মহা সন্ধ্যা-আরতি শেষ হওয়ার পরই প্রচণ্ড শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে সরিতা শর্মা নামের দুই বছরের একটি শিশু নিহত হয়। আহত ৩০ জনের মধ্যে ইতালি, ফ্রান্স, জার্মানি, ফ্রান্স ও জাপানের নাগরিক রয়েছে। আহত ব্যক্তিদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা বলেছেন, ঘাটের সিঁড়ির নিচে বিস্ফোরক লুকিয়ে রাখা হয়েছিল। সন্ধ্যা-আরতির সময় ঘাটে প্রচণ্ড ভিড় হয়। গোয়েন্দাদের ধারণা বিপুলসংখ্যক প্রাণহানি ঘটাতেই এমন জায়গায় বিস্ফোরক রাখা হয়েছিল। কিন্তু ওই সময় দর্শনার্থীরা কিছুটা দূরে থাকায় বিপর্যয় ততটা বড় মাপের হয়নি। তবে আরও হামলা হতে পারে এমন আশঙ্কায় দিল্লি, মুম্বাই, বেঙ্গালুরু ও হায়দ্রাবাদসহ বিভিন্ন জায়গায় ‘লাল সতর্কতা’ জারি করা হয়েছে। কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায়ও সতর্কতা বাড়ানো হয়েছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছেন, সরকারের সন্ত্রাসবিরোধী অবস্থানকে দুর্বল করার লক্ষ্যে সন্ত্রাসীরা এ ধরনের আঘাত হানছে। তবে এসব অপশক্তি সফল হবে না।
ঘটনার কিছুক্ষণ পরই বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়ে ইন্ডিয়ান মুজাহিদীন দায় স্বীকার করে।
পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানিয়েছেন, মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় শতাব্দীপ্রাচীন দশাশ্বমেধ ঘাট লাগোয়া শীতলাঘাটে মহা সন্ধ্যা-আরতি শেষ হওয়ার পরই প্রচণ্ড শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে সরিতা শর্মা নামের দুই বছরের একটি শিশু নিহত হয়। আহত ৩০ জনের মধ্যে ইতালি, ফ্রান্স, জার্মানি, ফ্রান্স ও জাপানের নাগরিক রয়েছে। আহত ব্যক্তিদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা বলেছেন, ঘাটের সিঁড়ির নিচে বিস্ফোরক লুকিয়ে রাখা হয়েছিল। সন্ধ্যা-আরতির সময় ঘাটে প্রচণ্ড ভিড় হয়। গোয়েন্দাদের ধারণা বিপুলসংখ্যক প্রাণহানি ঘটাতেই এমন জায়গায় বিস্ফোরক রাখা হয়েছিল। কিন্তু ওই সময় দর্শনার্থীরা কিছুটা দূরে থাকায় বিপর্যয় ততটা বড় মাপের হয়নি। তবে আরও হামলা হতে পারে এমন আশঙ্কায় দিল্লি, মুম্বাই, বেঙ্গালুরু ও হায়দ্রাবাদসহ বিভিন্ন জায়গায় ‘লাল সতর্কতা’ জারি করা হয়েছে। কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায়ও সতর্কতা বাড়ানো হয়েছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছেন, সরকারের সন্ত্রাসবিরোধী অবস্থানকে দুর্বল করার লক্ষ্যে সন্ত্রাসীরা এ ধরনের আঘাত হানছে। তবে এসব অপশক্তি সফল হবে না।
ঘটনার কিছুক্ষণ পরই বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়ে ইন্ডিয়ান মুজাহিদীন দায় স্বীকার করে।
No comments