মদ মাদক নারী নিয়ে মেতে থাকেন সৌদি প্রিন্সরা
সৌদি আরবে মাদক গ্রহণ ও পাচার এবং ব্যভিচারের দায়ে প্রতিবছর অনেক লোককে কঠিন শাস্তি দেওয়া হয়। অনেককে দোররা মারা হয়। অনেকের শিরশ্ছেদ হয়। অথচ খোদ রাজপরিবারের সদস্যরা হরহামেশাই মদ, মাদক ও নারী নিয়ে মেতে থাকেন। ধর্মীয় পুলিশ সেখানে নাক গলাতে পারেন না। উইকিলিকসের ফাঁস করা গোপন নথিতে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
নথিতে জেদ্দায় মার্কিন কনস্যুলেটের কূটনীতিকদের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, কঠোর ইসলামি অনুশাসনের কিছুই রাজপরিবারে মানা হয় না। পর্দার আড়ালে প্রিন্সরা এবং সৌদি রাজবংশের সম্ভ্রান্ত নারীরা মদ্যপ ও নেশাগ্রস্ত হয়ে পার্টিতে উদ্দাম নৃত্যে মেতে ওঠেন। ওই সব পার্টিতে রাজপরিবারের সুনির্দিষ্ট সদস্যরা যোগ দেওয়ার সুযোগ পান। মাঝেমধ্যে সেখানে বিদেশি অতিথিদেরও মনোরঞ্জন করা হয়। কয়েকজন মার্কিন কূটনীতিক বলেছেন, প্রিন্সরা পার্টিতে মদ পানের পাশাপাশি গাঁজা ও কোকেনের মতো মাদক গ্রহণ করেন।
এসব কার্যকলাপ বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া তো দূরের কথা, এসব স্থানের কাছে যেতেও ধর্মীয় পুলিশের সদস্যরা সাহস পান না।
উইকিলিকসের ওই নথিতে বলা হয়েছে, সৌদি রাজবংশে ১০ হাজারের বেশি প্রিন্স রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকে বাদশাহ আবদুল আজিজের সরাসরি বংশধর।
নথিতে জেদ্দায় মার্কিন কনস্যুলেটের কূটনীতিকদের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, কঠোর ইসলামি অনুশাসনের কিছুই রাজপরিবারে মানা হয় না। পর্দার আড়ালে প্রিন্সরা এবং সৌদি রাজবংশের সম্ভ্রান্ত নারীরা মদ্যপ ও নেশাগ্রস্ত হয়ে পার্টিতে উদ্দাম নৃত্যে মেতে ওঠেন। ওই সব পার্টিতে রাজপরিবারের সুনির্দিষ্ট সদস্যরা যোগ দেওয়ার সুযোগ পান। মাঝেমধ্যে সেখানে বিদেশি অতিথিদেরও মনোরঞ্জন করা হয়। কয়েকজন মার্কিন কূটনীতিক বলেছেন, প্রিন্সরা পার্টিতে মদ পানের পাশাপাশি গাঁজা ও কোকেনের মতো মাদক গ্রহণ করেন।
এসব কার্যকলাপ বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া তো দূরের কথা, এসব স্থানের কাছে যেতেও ধর্মীয় পুলিশের সদস্যরা সাহস পান না।
উইকিলিকসের ওই নথিতে বলা হয়েছে, সৌদি রাজবংশে ১০ হাজারের বেশি প্রিন্স রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকে বাদশাহ আবদুল আজিজের সরাসরি বংশধর।
No comments