ব্যাংকগুলোকে পৃথক সিএসআর বিভাগ চালু করার পরামর্শ
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান সিএসআর বা সামাজিক দায়িত্ব পালন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য প্রত্যেকটি ব্যাংকে আলাদা বিভাগ চালু করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি আয়কর ছাড় পাওয়ার প্রত্যাশা না করে ব্যাংকগুলোকে সিএসআর কার্যক্রমে অর্থায়ন করার পরামর্শ দেন।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার বেসরকারি সংস্থা এমআরডিআই আয়োজিত সিএসআর উপস্থাপনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে গভর্নর এই পরামর্শ দেন।
আতিউর রহমান বলেন, করপোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি বা সিএসআর কার্যক্রম দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়াতে বড় ধরনের ভূমিকা রাখতে পারে। সমাজের অবহেলিত ও বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে ব্যাংকগুলো সিএসআর কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ইংরেজি দৈনিক দ্য ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক ও এমআরডিআই প্রকল্পের সমন্বয়কারী মোয়াজ্জেম হোসেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরী এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্য মো. আমিনুর রহমান।
অনুষ্ঠানে দেশে সিএসআর কার্যক্রমে ব্যাংকগুলোর অবদান নিয়ে আলোচনা করেন এবিবিএলের চেয়ারম্যান কে মাহমুদ সাত্তার। এ ছাড়া সিএসআর কার্যক্রমের ওপর একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন এমআরডিআইয়ের নির্বাহী পরিচালক হাসিবুর রহমান।
এ ছাড়া মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনিস এ খান, এনসিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নুরুল আমিন প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান বলেন, সিএসআর কার্যক্রমে অর্থ ব্যয় করার সুবিধা অনেক। এতে গ্রাহকদের মধ্যে ব্যাংকের সুনাম বাড়ে। তা ছাড়া ওইসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ব্যক্তিদের নৈতিকতা বাড়ে। তিনি আয়কর প্রদানের ক্ষেত্রে কোনো ছাড় না পেলেও ব্যাংকগুলোকে সিএসআর কার্যক্রমে ব্যয় বাড়ানোর পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ব্যাংকগুলো চাইলে এমআরডিআইর নেওয়া সিএসআর কার্যক্রমেও অর্থায়ন করতে পারে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরী বলেন, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাংকগুলোর সিএসআর কার্যক্রম বড় ধরনের ভূমিকা পালন করতে পারে। তিনি ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন প্রকল্পে অর্থায়নের পরামর্শ দেন। ব্যাংকগুলোর সিএসআর কার্যক্রম পরিচালনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে তিনি নীতি-সহায়তা ও নির্দেশনা প্রদানের আশ্বাস দেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মো. আমিনুর রহমান বলেন, সিএসআর কার্যক্রমে ব্যয়ের ওপর আয়কর ছাড় সুবিধা নিতে হলে এনবিআরের কাছে আবেদন করতে হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিষ্ঠান আবেদন করেনি। তিনি বলেন, বর্তমান নীতিমালায় ১৫টি খাতে সিএসআর কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আয়কর ছাড় দেওয়া হয়। প্রয়োজন হলে আলোচনার মাধ্যমে এ ধরনের খাতের সংখ্যা আরও বাড়ানো যেতে পারে।
মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে বক্তারা সিএসআর কার্যক্রমে ব্যয় করা অর্থ আয়কর মুক্ত রাখার দাবি জানান। তাঁরা বলেন, সিএসআর কার্যক্রমে ব্যয় করা অর্থ আয়করমুক্ত হলে ব্যাংকগুলো আরও অধিক পরিমাণে সিএসআর কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবে।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার বেসরকারি সংস্থা এমআরডিআই আয়োজিত সিএসআর উপস্থাপনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে গভর্নর এই পরামর্শ দেন।
আতিউর রহমান বলেন, করপোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি বা সিএসআর কার্যক্রম দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়াতে বড় ধরনের ভূমিকা রাখতে পারে। সমাজের অবহেলিত ও বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে ব্যাংকগুলো সিএসআর কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ইংরেজি দৈনিক দ্য ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেসের সম্পাদক ও এমআরডিআই প্রকল্পের সমন্বয়কারী মোয়াজ্জেম হোসেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরী এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্য মো. আমিনুর রহমান।
অনুষ্ঠানে দেশে সিএসআর কার্যক্রমে ব্যাংকগুলোর অবদান নিয়ে আলোচনা করেন এবিবিএলের চেয়ারম্যান কে মাহমুদ সাত্তার। এ ছাড়া সিএসআর কার্যক্রমের ওপর একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন এমআরডিআইয়ের নির্বাহী পরিচালক হাসিবুর রহমান।
এ ছাড়া মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনিস এ খান, এনসিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নুরুল আমিন প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান বলেন, সিএসআর কার্যক্রমে অর্থ ব্যয় করার সুবিধা অনেক। এতে গ্রাহকদের মধ্যে ব্যাংকের সুনাম বাড়ে। তা ছাড়া ওইসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ব্যক্তিদের নৈতিকতা বাড়ে। তিনি আয়কর প্রদানের ক্ষেত্রে কোনো ছাড় না পেলেও ব্যাংকগুলোকে সিএসআর কার্যক্রমে ব্যয় বাড়ানোর পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ব্যাংকগুলো চাইলে এমআরডিআইর নেওয়া সিএসআর কার্যক্রমেও অর্থায়ন করতে পারে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরী বলেন, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাংকগুলোর সিএসআর কার্যক্রম বড় ধরনের ভূমিকা পালন করতে পারে। তিনি ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন প্রকল্পে অর্থায়নের পরামর্শ দেন। ব্যাংকগুলোর সিএসআর কার্যক্রম পরিচালনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে তিনি নীতি-সহায়তা ও নির্দেশনা প্রদানের আশ্বাস দেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মো. আমিনুর রহমান বলেন, সিএসআর কার্যক্রমে ব্যয়ের ওপর আয়কর ছাড় সুবিধা নিতে হলে এনবিআরের কাছে আবেদন করতে হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিষ্ঠান আবেদন করেনি। তিনি বলেন, বর্তমান নীতিমালায় ১৫টি খাতে সিএসআর কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আয়কর ছাড় দেওয়া হয়। প্রয়োজন হলে আলোচনার মাধ্যমে এ ধরনের খাতের সংখ্যা আরও বাড়ানো যেতে পারে।
মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে বক্তারা সিএসআর কার্যক্রমে ব্যয় করা অর্থ আয়কর মুক্ত রাখার দাবি জানান। তাঁরা বলেন, সিএসআর কার্যক্রমে ব্যয় করা অর্থ আয়করমুক্ত হলে ব্যাংকগুলো আরও অধিক পরিমাণে সিএসআর কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবে।
No comments