মডার্ন পলি ইন্ডাস্ট্রিজের আইপিও বাতিল করেছে এসইসি
পুঁজিবাজার থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহের আগেই অনিয়মের অভিযোগে মডার্ন পলি ইন্ডাস্ট্রিজের আইপিও বাতিল করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। আজ সোমবার কমিশনের ৩৬৪তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভা শেষে এসইসির নির্বাহী পরিচালক আনোয়ারুল কবির ভূঁইয়া ও এ টি এম তারিকুজ্জামান এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
বিফিংয়ে জানানো হয়, সম্প্রতি এসইসি মডার্ন পলি ইন্ডাস্ট্রিজের বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে মূলধন সংগ্রহের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দরপত্র আহ্বানের জন্য অনুমোদন দেয়। কিন্তু চূড়ান্ত অনুমোদনের সময় এসইসির সংশ্লিষ্ট বিভাগের পর্যবেক্ষণে অনিয়মের বিষয়টি বেরিয়ে আসে।
ব্রিফিংয়ে বলা হয়, মডার্ন পলি বাজার থেকে উত্তোলিত টাকা দিয়ে মডার্ন ফাইবার ইন্ডাস্ট্রিজ নামে তাদেরই একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কেনার প্রস্তাব করে। এই প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ৬০ কোটি টাকা। ২০০৯ সালে তারা পরিশোধিত মূলধন ১০ কোটি থেকে ৬০ কোটি টাকায় উন্নীত করেছিল। পুঁজিবাজারের আইন অনুযায়ী কোনো কোম্পানি ১০ কোটি টাকার বেশি মূলধন সংগ্রহ করতে চাইলে এসইসির অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি এসইসির অনুমোদন না নিয়ে যৌথ মূলধনি কোম্পানি ও ফার্মগুলোর নিবন্ধকের পরিদপ্তর (আরজেসি) থেকে মূলধন বাড়ানোর কাগজপত্র নিয়ে কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে। অনিয়মের ব্যাপারটি নজরে আসার পর আজ বিষয়টি নিয়ে কমিশনের সভায় আলোচনা শেষে মডার্ন পলির আইপিও বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তারিকুজ্জামান বলেন, কমিশন এটা ইচ্ছা করে এড়িয়ে যায়নি। এসইসি সাধারণত কোম্পানির ইস্যু ব্যবস্থাপকের দেওয়া তথ্যের যথার্থতার (ডিউ ডিলিজেন্স) ভিত্তিতে প্রথমিক অনুমোদন দেয়। তবে এ ক্ষেত্রে ইস্যু ব্যবস্থাপক কোনো তথ্য গোপন করলে তার দায়িত্ব এসইসির নয়। কেননা এসইসিতে হাজার হাজার কোম্পানি অনুমোদনের জন্য আসে। সব কোম্পানির তথ্য খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা এসইসির পক্ষে সম্ভব নয়। তিনি বলেন, এ কাজে জড়িত কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপক অ্যালায়েন্স ফাইন্যানশিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড, মার্চেন্ট ব্যাংক ও সংশ্লিষ্ট কোম্পানির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিফিংয়ে জানানো হয়, সম্প্রতি এসইসি মডার্ন পলি ইন্ডাস্ট্রিজের বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে মূলধন সংগ্রহের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দরপত্র আহ্বানের জন্য অনুমোদন দেয়। কিন্তু চূড়ান্ত অনুমোদনের সময় এসইসির সংশ্লিষ্ট বিভাগের পর্যবেক্ষণে অনিয়মের বিষয়টি বেরিয়ে আসে।
ব্রিফিংয়ে বলা হয়, মডার্ন পলি বাজার থেকে উত্তোলিত টাকা দিয়ে মডার্ন ফাইবার ইন্ডাস্ট্রিজ নামে তাদেরই একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কেনার প্রস্তাব করে। এই প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ৬০ কোটি টাকা। ২০০৯ সালে তারা পরিশোধিত মূলধন ১০ কোটি থেকে ৬০ কোটি টাকায় উন্নীত করেছিল। পুঁজিবাজারের আইন অনুযায়ী কোনো কোম্পানি ১০ কোটি টাকার বেশি মূলধন সংগ্রহ করতে চাইলে এসইসির অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি এসইসির অনুমোদন না নিয়ে যৌথ মূলধনি কোম্পানি ও ফার্মগুলোর নিবন্ধকের পরিদপ্তর (আরজেসি) থেকে মূলধন বাড়ানোর কাগজপত্র নিয়ে কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে। অনিয়মের ব্যাপারটি নজরে আসার পর আজ বিষয়টি নিয়ে কমিশনের সভায় আলোচনা শেষে মডার্ন পলির আইপিও বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তারিকুজ্জামান বলেন, কমিশন এটা ইচ্ছা করে এড়িয়ে যায়নি। এসইসি সাধারণত কোম্পানির ইস্যু ব্যবস্থাপকের দেওয়া তথ্যের যথার্থতার (ডিউ ডিলিজেন্স) ভিত্তিতে প্রথমিক অনুমোদন দেয়। তবে এ ক্ষেত্রে ইস্যু ব্যবস্থাপক কোনো তথ্য গোপন করলে তার দায়িত্ব এসইসির নয়। কেননা এসইসিতে হাজার হাজার কোম্পানি অনুমোদনের জন্য আসে। সব কোম্পানির তথ্য খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা এসইসির পক্ষে সম্ভব নয়। তিনি বলেন, এ কাজে জড়িত কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপক অ্যালায়েন্স ফাইন্যানশিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড, মার্চেন্ট ব্যাংক ও সংশ্লিষ্ট কোম্পানির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments