বন্যার কারণেহাইতিতে নতুন করে ছড়াচ্ছে কলেরা
হাইতিতে কলেরায় আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গতকাল রোববার জানিয়েছে, কলেরায় আক্রান্ত হয়ে গত তিন দিনে আরও অন্তত ৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে মৃতের সংখ্যা ছিল ৪৪২ জন। এ ছাড়া নতুন করে আরও ৬১৭ জন আক্রান্ত হয়েছে। কলেরায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাত হাজার ৩৫৯ জনে।
দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত শুক্রবার বয়ে যাওয়া হারিকেন টমাসের প্রভাবে সৃষ্ট বন্যায় হাইতির পশ্চিমাঞ্চলে অন্তত আটজনের মৃত্যু হয়েছে। বন্যার দূষিত পানি থেকেও নতুন করে কলেরা ছড়িয়ে পড়ছে। সাহায্য সংস্থা ‘সেভ দ্য চিলড্রেন’ জানিয়েছে, লিওগেন এলাকায় রাস্তাঘাট বন্যার পানিতে ডুবে গেছে। সেখানে নদী ও রাস্তা একাকার হয়ে গেছে। ভোগান্তি পোহাচ্ছে অন্তত ৩৫ হাজার মানুষ।
বন্যার পানিতে বেশ কয়েকটি পার্বত্য শহরের সঙ্গে অন্যান্য অঞ্চলের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বন্যাকবলিত এলাকায় বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট দেখা দিয়েছে। সরকার ও বেসরকারি সাহায্য সংস্থাগুলো পীড়িত মানুষদের বিশুদ্ধ পানি ও ওষুধ সরবরাহে এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে।
হারিকেন টমাস বয়ে যাওয়ার পর গত শুক্রবার হাইতির রাজধানী পোর্ট অ প্রিন্সে তাঁবুবাসীদের ত্রাণ দেওয়া হয়েছে। গত জানুয়ারি মাসে ভয়াবহ ভূমিকম্পের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত অন্তত ১৩ লাখ মানুষ তাঁবুতে আশ্রয় নিয়েছে। হারিকেন টমাস ভূমিতে ক্রমেই দুর্বল হয়ে পড়ায় রাজধানী ও আশপাশের তাঁবুগুলোর কোনো ক্ষতি হয়নি।
তবে বন্যার দূষিত পানির কারণে কলেরার প্রাদুর্ভাব বেড়েছে। আর্ত মানুষদের সেবায় হাইতির সরকার ও জাতিসংঘ গত শুক্রবার দাতাদের কাছে এক কোটি ৯০ লাখ ডলার সাহায্য চেয়েছে।
দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত শুক্রবার বয়ে যাওয়া হারিকেন টমাসের প্রভাবে সৃষ্ট বন্যায় হাইতির পশ্চিমাঞ্চলে অন্তত আটজনের মৃত্যু হয়েছে। বন্যার দূষিত পানি থেকেও নতুন করে কলেরা ছড়িয়ে পড়ছে। সাহায্য সংস্থা ‘সেভ দ্য চিলড্রেন’ জানিয়েছে, লিওগেন এলাকায় রাস্তাঘাট বন্যার পানিতে ডুবে গেছে। সেখানে নদী ও রাস্তা একাকার হয়ে গেছে। ভোগান্তি পোহাচ্ছে অন্তত ৩৫ হাজার মানুষ।
বন্যার পানিতে বেশ কয়েকটি পার্বত্য শহরের সঙ্গে অন্যান্য অঞ্চলের সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বন্যাকবলিত এলাকায় বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট দেখা দিয়েছে। সরকার ও বেসরকারি সাহায্য সংস্থাগুলো পীড়িত মানুষদের বিশুদ্ধ পানি ও ওষুধ সরবরাহে এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে।
হারিকেন টমাস বয়ে যাওয়ার পর গত শুক্রবার হাইতির রাজধানী পোর্ট অ প্রিন্সে তাঁবুবাসীদের ত্রাণ দেওয়া হয়েছে। গত জানুয়ারি মাসে ভয়াবহ ভূমিকম্পের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত অন্তত ১৩ লাখ মানুষ তাঁবুতে আশ্রয় নিয়েছে। হারিকেন টমাস ভূমিতে ক্রমেই দুর্বল হয়ে পড়ায় রাজধানী ও আশপাশের তাঁবুগুলোর কোনো ক্ষতি হয়নি।
তবে বন্যার দূষিত পানির কারণে কলেরার প্রাদুর্ভাব বেড়েছে। আর্ত মানুষদের সেবায় হাইতির সরকার ও জাতিসংঘ গত শুক্রবার দাতাদের কাছে এক কোটি ৯০ লাখ ডলার সাহায্য চেয়েছে।
No comments