এলএইচসির মাধ্যমে ক্ষুদ্রাকার মহাবিস্ফোরণ সৃষ্টি করা হয়েছে
লার্জ হ্যাড্রন কলাইডার (এলএইচসি) ব্যবহার করে ‘মিনি বিগ ব্যাং’ বা মহাবিস্ফোরণের একটি ক্ষুদ্রাকার পরিস্থিতি সৃষ্টির দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা। গত রোববার গবেষক দলের সদস্য ডেভিড ইভান্স বলেন, ‘এই অর্জনে আমরা খুবই রোমাঞ্চিত।’
সুইজারল্যান্ডের জেনেভা সীমান্তের কাছে পরীক্ষার তত্ত্বাবধানকারী সংস্থা ইউরোপিয়ান অর্গানাইজেশন ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চ বা সার্নের ভূগর্ভস্থ বৃত্তাকার সুড়ঙ্গে স্থাপিত এলএইচসিতে ইলেকট্রন কণাবিহীন দুটি সিসার অণুর প্রচণ্ড গতিতে বিপরীতমুখী সংঘর্ষ ঘটিয়ে এই ক্ষুদ্রাকার মহাবিস্ফোরণ সৃষ্টি করা হয়েছে। কয়েক মাস আগে বিজ্ঞানীরা প্রায় আলোর গতিতে দুটি বিপরীতমুখী প্রোটন কণার সংঘর্ষ ঘটিয়েছিলেন।
হেভি আয়ন অ্যালার্ট নামের একটি গোষ্ঠীর সতর্কবার্তা উপেক্ষা করে এই পরীক্ষা চালিয়েছে সার্ন। গোষ্ঠীটি সতর্ক করেছিল, এ ধরনের পরীক্ষা ধ্বংসাত্মক চেইন বিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, যা মহাবিশ্বের ধ্বংস ডেকে আনবে। তবে তেমন কিছু হয়নি। এই পরীক্ষার ফলে সূর্যের কেন্দ্রের চেয়ে কয়েক কোটি গুণ উষ্ণতর তাপমাত্রার সৃষ্টি হয়। বিজ্ঞানীরা এখন সিসার কণাগুলো পরীক্ষা করে দেখবেন। তাঁরা আশা করছেন, এ থেকে জানা যাবে কোন শক্তি অণুকে একসঙ্গে ধরে রাখে এবং এর ভর সৃষ্টি করে।
সুইজারল্যান্ডের জেনেভা সীমান্তের কাছে পরীক্ষার তত্ত্বাবধানকারী সংস্থা ইউরোপিয়ান অর্গানাইজেশন ফর নিউক্লিয়ার রিসার্চ বা সার্নের ভূগর্ভস্থ বৃত্তাকার সুড়ঙ্গে স্থাপিত এলএইচসিতে ইলেকট্রন কণাবিহীন দুটি সিসার অণুর প্রচণ্ড গতিতে বিপরীতমুখী সংঘর্ষ ঘটিয়ে এই ক্ষুদ্রাকার মহাবিস্ফোরণ সৃষ্টি করা হয়েছে। কয়েক মাস আগে বিজ্ঞানীরা প্রায় আলোর গতিতে দুটি বিপরীতমুখী প্রোটন কণার সংঘর্ষ ঘটিয়েছিলেন।
হেভি আয়ন অ্যালার্ট নামের একটি গোষ্ঠীর সতর্কবার্তা উপেক্ষা করে এই পরীক্ষা চালিয়েছে সার্ন। গোষ্ঠীটি সতর্ক করেছিল, এ ধরনের পরীক্ষা ধ্বংসাত্মক চেইন বিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, যা মহাবিশ্বের ধ্বংস ডেকে আনবে। তবে তেমন কিছু হয়নি। এই পরীক্ষার ফলে সূর্যের কেন্দ্রের চেয়ে কয়েক কোটি গুণ উষ্ণতর তাপমাত্রার সৃষ্টি হয়। বিজ্ঞানীরা এখন সিসার কণাগুলো পরীক্ষা করে দেখবেন। তাঁরা আশা করছেন, এ থেকে জানা যাবে কোন শক্তি অণুকে একসঙ্গে ধরে রাখে এবং এর ভর সৃষ্টি করে।
No comments