চাঁদের ছবি পাঠিয়েছে চীনা নভোযান
চীন গতকাল সোমবার চন্দ্রপৃষ্ঠের কিছু নতুন ছবি প্রকাশ করেছে। চন্দ্রাভিযানে পাঠানো চীনের মানববিহীন নভোযান চ্যাং ই টু এসব ছবি পাঠিয়েছে। চীনের ন্যাশনাল স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এক বিবৃতিতে এ কথা জানায়।
চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও গতকাল চাঁদের ছবিগুলো অবমুক্ত করেন। এই ছবিগুলো চাঁদের সাইনাস ইরিডিয়াম এলাকার। এটি ‘বে অব রেইনবোস’ নামেও পরিচিত। চন্দ্রপৃষ্ঠে প্রথম অবতরণের জন্য ওই এলাকাটি বেছে নিয়েছে চীন।
১ অক্টোবর চাঁদে অভিযান চালানোর লক্ষ্যে চ্যাং ই টু ছাড়া হয়। আট দিন পর এটি কক্ষপথে প্রবেশ করে। ১০০ কিলোমিটার দূর থেকে চাঁদকে প্রথম প্রদক্ষিণের লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে চীনা নভোযান।
বিবৃতিতে বলা হয়, চীনা চন্দ্রযানটি সাইনাস ইরিডিয়ামের যেসব ছবি পাঠিয়েছে, এতে সমতল ভূভাগে খানাখন্দ এবং বিভিন্ন আকারের পাথর দেখা গেছে। সেখানে সবচেয়ে বড় খাদটির ব্যাস দুই কিলোমিটার। এটি চাঁদের সবচেয়ে সুন্দর এলাকা বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চ্যাং ই টু ছয় মাসের বেশি সময় ধরে চাঁদের ব্যাপারে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাবে। ২০১৩ সালে চ্যাং ই থ্রি নামের আরেকটি নভোযান পাঠাবে চীন। চলমান চন্দ্রাভিযান এরই প্রস্তুতি।
চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও গতকাল চাঁদের ছবিগুলো অবমুক্ত করেন। এই ছবিগুলো চাঁদের সাইনাস ইরিডিয়াম এলাকার। এটি ‘বে অব রেইনবোস’ নামেও পরিচিত। চন্দ্রপৃষ্ঠে প্রথম অবতরণের জন্য ওই এলাকাটি বেছে নিয়েছে চীন।
১ অক্টোবর চাঁদে অভিযান চালানোর লক্ষ্যে চ্যাং ই টু ছাড়া হয়। আট দিন পর এটি কক্ষপথে প্রবেশ করে। ১০০ কিলোমিটার দূর থেকে চাঁদকে প্রথম প্রদক্ষিণের লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে চীনা নভোযান।
বিবৃতিতে বলা হয়, চীনা চন্দ্রযানটি সাইনাস ইরিডিয়ামের যেসব ছবি পাঠিয়েছে, এতে সমতল ভূভাগে খানাখন্দ এবং বিভিন্ন আকারের পাথর দেখা গেছে। সেখানে সবচেয়ে বড় খাদটির ব্যাস দুই কিলোমিটার। এটি চাঁদের সবচেয়ে সুন্দর এলাকা বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চ্যাং ই টু ছয় মাসের বেশি সময় ধরে চাঁদের ব্যাপারে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাবে। ২০১৩ সালে চ্যাং ই থ্রি নামের আরেকটি নভোযান পাঠাবে চীন। চলমান চন্দ্রাভিযান এরই প্রস্তুতি।
No comments