করাচিতে নিরাপত্তা বাহিনীর জোর টহল
পাকিস্তানের বৃহত্তম নগর করাচিতে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড বন্ধে গতকাল বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, আধা সামরিক বাহিনী ও পুলিশের সদস্যরা নগরের দক্ষিণাঞ্চলে লায়ারি এলাকায় টহল দিচ্ছেন। স্বল্প আয়ের মানুষ-অধ্যুষিত শহরতলির ওই এলাকা এখন সহিংসতার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। আশপাশের অন্যান্য স্পর্শকাতর স্থানগুলোয়ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের গতকাল টহল দিতে দেখা যায়।
করাচির পুলিশ-প্রধান ফাইয়াজ লেগহান জানান, বুধবার রাতে গুলিবর্ষণের ঘটনায় আরও দুজন নিহত হয়েছে। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধে নগরের স্পর্শকাতর স্থানগুলোয় বাড়তি রেঞ্জার্স ও পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বুধবারের হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে করাচির বেশির ভাগ ব্যবসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও দোকানপাট বন্ধ ছিল। গতকাল এসব ব্যবসা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়।
সিন্ধু প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর বিশেষ উপদেষ্টা ওয়াকার মেহদি বলেন, গত শনিবার থেকে সহিংস ঘটনায় করাচির বিভিন্ন স্থানে ৭০ জনের বেশি নিহত হয়। জনবহুল নগর করাচি পাকিস্তানের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে পরিচিত।
করাচির পুলিশ-প্রধান ফাইয়াজ লেগহান জানান, বুধবার রাতে গুলিবর্ষণের ঘটনায় আরও দুজন নিহত হয়েছে। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধে নগরের স্পর্শকাতর স্থানগুলোয় বাড়তি রেঞ্জার্স ও পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বুধবারের হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে করাচির বেশির ভাগ ব্যবসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও দোকানপাট বন্ধ ছিল। গতকাল এসব ব্যবসা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়।
সিন্ধু প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর বিশেষ উপদেষ্টা ওয়াকার মেহদি বলেন, গত শনিবার থেকে সহিংস ঘটনায় করাচির বিভিন্ন স্থানে ৭০ জনের বেশি নিহত হয়। জনবহুল নগর করাচি পাকিস্তানের বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে পরিচিত।
No comments