নয় মাসে গ্রামীণফোনের আয় বেড়েছে ১৪ শতাংশ
চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে গ্রামীণফোনের আয় হয়েছে পাঁচ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা; যা গত বছরের এ সময়ের তুলনায় ১৪ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আয় এক হাজার ৯৩৪ কোটি টাকা। গ্রাহকসংখ্যা বাড়ায় ভয়েস কল ও আন্তসংযোগ মাশুল এবং তথ্যসেবা থেকে অর্জিত অর্থ মিলিয়ে আয় বেড়েছে বলে মন্তব্য করেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ওডভার হেশজেডাল। আর চলতি বছরের অর্ধবার্ষিক আর্থিক ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে শেয়ারধারীদের ৩৫ শতাংশ হারে অন্তর্বর্তীকালীন নগদ লভ্যাংশ বিতরণ করা হবে বলে জানান তিনি।
আজ শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের একটি হোটেলে প্রতিষ্ঠানটির তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক ফলাফল ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ওডভার হেশজেডাল এসব তথ্য জানান।
ওডভার বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ রেকর্ড ডেটে (২ নভেম্বর, ২০১০) যারা শেয়ারধারী থাকবেন, তাঁদের মধ্যে নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের বেঁধে দেওয়া সময়ানুযায়ী বিতরণ করা হবে। চলতি বছরের জুনে ২০০৯ সালের জন্য ৬০ শতাংশ চূড়ান্ত লভ্যাংশ ইতিমধ্যে বিতরণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ওডভার আরও বলেন, চলতি বছরে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সিম কর বাবদ ৫২৫ কোটি টাকা ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে। আর চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক ৭৩ টাকা; যা গত বছরের একই সময় ছিল পাঁচ দশমিক ৩৭ টাকা।
উল্লেখ্য, গ্রামীণফোন চলতি বছরেই প্রতিষ্ঠানের ১৩তম বার্ষিক সাধারণ সভার আগে নিজস্ব লভ্যাংশ নীতি ঘোষণা করেছিল।
প্রতিষ্ঠানের উপপ্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রায়হান শামসী জানান, চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের মোট আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৭ শতাংশ বেশি। তিনি আরও জানান, আয়কর দেওয়ার পরে গত বছরের প্রথম নয় মাসের ১৩ দশমিক ৪০ শতাংশ মার্জিনসহ ৬৫২ কোটি টাকা মুনাফার তুলনায় চলতি বছরের একই সময়ে মোট মুনাফা হয়েছে ১৪ শতাংশ মার্জিনসহ ৭৭৪ কোটি টাকা।
তবে এ সময়ে গ্রামীণফোন সরকারকে দুই হাজার ৮০০ টাকা প্রদান করেছে; যা গ্রামীণফোনের মোট আয়ের ৫০ শতাংশের বেশি। আর এ বছরের প্রথম নয় মাসে ৬৯৭ কোটি টাকা প্রাতিষ্ঠানিক কর দিয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে কাজী মনিরুল কবির, মো. আরিফ উদ্দিনসহ প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আজ শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের একটি হোটেলে প্রতিষ্ঠানটির তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক ফলাফল ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ওডভার হেশজেডাল এসব তথ্য জানান।
ওডভার বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ রেকর্ড ডেটে (২ নভেম্বর, ২০১০) যারা শেয়ারধারী থাকবেন, তাঁদের মধ্যে নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের বেঁধে দেওয়া সময়ানুযায়ী বিতরণ করা হবে। চলতি বছরের জুনে ২০০৯ সালের জন্য ৬০ শতাংশ চূড়ান্ত লভ্যাংশ ইতিমধ্যে বিতরণ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ওডভার আরও বলেন, চলতি বছরে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সিম কর বাবদ ৫২৫ কোটি টাকা ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে। আর চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে পাঁচ দশমিক ৭৩ টাকা; যা গত বছরের একই সময় ছিল পাঁচ দশমিক ৩৭ টাকা।
উল্লেখ্য, গ্রামীণফোন চলতি বছরেই প্রতিষ্ঠানের ১৩তম বার্ষিক সাধারণ সভার আগে নিজস্ব লভ্যাংশ নীতি ঘোষণা করেছিল।
প্রতিষ্ঠানের উপপ্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রায়হান শামসী জানান, চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের মোট আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৭ শতাংশ বেশি। তিনি আরও জানান, আয়কর দেওয়ার পরে গত বছরের প্রথম নয় মাসের ১৩ দশমিক ৪০ শতাংশ মার্জিনসহ ৬৫২ কোটি টাকা মুনাফার তুলনায় চলতি বছরের একই সময়ে মোট মুনাফা হয়েছে ১৪ শতাংশ মার্জিনসহ ৭৭৪ কোটি টাকা।
তবে এ সময়ে গ্রামীণফোন সরকারকে দুই হাজার ৮০০ টাকা প্রদান করেছে; যা গ্রামীণফোনের মোট আয়ের ৫০ শতাংশের বেশি। আর এ বছরের প্রথম নয় মাসে ৬৯৭ কোটি টাকা প্রাতিষ্ঠানিক কর দিয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে কাজী মনিরুল কবির, মো. আরিফ উদ্দিনসহ প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments