যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু অস্ত্র ছোড়ার কোড বেহাত!
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের আমলে পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার গুরুত্বপূর্ণ কোড হোয়াইট হাউস থেকে কয়েক মাসের জন্য বেহাত হয়েছিল বলে দাবি করেছেন মার্কিন সামরিক বাহিনীর সাবেক প্রধান জেনারেল হিউ শেলটন। সম্প্রতি নিজের লেখা স্মৃতিচারণামূলক একটি বইয়ে এ দাবি করেন তিনি।
মার্কিন প্রেসিডেন্টের একজন ঘনিষ্ঠ সহকারীর কাছে সাধারণত ওই অতি স্পর্শকাতর কোড থাকে। একটি ব্রিফকেসে তিনি ওই কোড বহন করে থাকেন। ব্রিফকেসটি খোলার জন্য একটি কার্ড ব্যবহার করা হয়, যেটি ‘বিস্কিট’ নামে পরিচিত। আর ব্রিফকেসটিকে বলা হয় ‘ফুটবল’।
হিউ শেলটন জানিয়েছেন, তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সময় তাঁর এক ঘনিষ্ঠ সহকারী ওই কোড হারিয়ে ফেলেন এবং কয়েক মাস তা গোপন রাখেন।
সাধারণত এক মাস পরপর সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের হোয়াইট হাউসে গিয়ে ওই কোড বদল বা যাচাই করে আসার নিয়ম রয়েছে। তা ছাড়া প্রতি চার মাস পরপর কোড বদলানো হয়। সে অনুযায়ী সামরিক কর্মকর্তারা হোয়াইট হাউসে গেলে ওই সহকারী সামরিক কর্মকর্তাদের জানান, কোড প্রেসিডেন্টের কাছে আছে এবং তিনি জরুরি বৈঠকে আছেন।
এভাবে অন্তত দুবার প্রেসিডেন্টের ওই সহকারী সামরিক কর্মকর্তাদের ফিরিয়ে দেন। পরে কোড বদলানোর সময় এলে ওই সহকারী স্বীকার করেন, তিনি কোড হারিয়ে ফেলেছেন।
শেলটন লিখেছেন, প্রেসিডেন্ট ক্লিনটন এই কোড হারানোর খবর জানতেন না। বইতে শেলটন ঘটনাটিকে শেক্সপিয়ারের হাসির নাটকের অনুসরণে ‘কমেডি অব এররস’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্টের একজন ঘনিষ্ঠ সহকারীর কাছে সাধারণত ওই অতি স্পর্শকাতর কোড থাকে। একটি ব্রিফকেসে তিনি ওই কোড বহন করে থাকেন। ব্রিফকেসটি খোলার জন্য একটি কার্ড ব্যবহার করা হয়, যেটি ‘বিস্কিট’ নামে পরিচিত। আর ব্রিফকেসটিকে বলা হয় ‘ফুটবল’।
হিউ শেলটন জানিয়েছেন, তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সময় তাঁর এক ঘনিষ্ঠ সহকারী ওই কোড হারিয়ে ফেলেন এবং কয়েক মাস তা গোপন রাখেন।
সাধারণত এক মাস পরপর সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তাদের হোয়াইট হাউসে গিয়ে ওই কোড বদল বা যাচাই করে আসার নিয়ম রয়েছে। তা ছাড়া প্রতি চার মাস পরপর কোড বদলানো হয়। সে অনুযায়ী সামরিক কর্মকর্তারা হোয়াইট হাউসে গেলে ওই সহকারী সামরিক কর্মকর্তাদের জানান, কোড প্রেসিডেন্টের কাছে আছে এবং তিনি জরুরি বৈঠকে আছেন।
এভাবে অন্তত দুবার প্রেসিডেন্টের ওই সহকারী সামরিক কর্মকর্তাদের ফিরিয়ে দেন। পরে কোড বদলানোর সময় এলে ওই সহকারী স্বীকার করেন, তিনি কোড হারিয়ে ফেলেছেন।
শেলটন লিখেছেন, প্রেসিডেন্ট ক্লিনটন এই কোড হারানোর খবর জানতেন না। বইতে শেলটন ঘটনাটিকে শেক্সপিয়ারের হাসির নাটকের অনুসরণে ‘কমেডি অব এররস’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
No comments