দারফুরে শরণার্থীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানির অভিযোগ
দারফুরের যেসব শরণার্থী জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের দূতদের সঙ্গে কথা বলেছেন, তাঁদের সুদানের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা হয়রানি ও গ্রেপ্তার করছেন। মানবাধিকার-কর্মীরা এ অভিযোগ করেছেন। জাতিসংঘের দূতেরা যখন ওই অঞ্চলে সফরে যান, তখন ওই শরণার্থীরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন।
আফ্রিকান সেন্টার ফর জাস্টিস অ্যান্ড পিস স্টাডিজের (এসিজেপিএস) এক বিবৃতিতে গতকাল শুক্রবার বলা হয়, এ মাসের শুরুতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের দূতেরা উত্তর দারফুরের আবু সৌক ও আল-সালাম শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করেন। তাঁদের সফরের পর সুদানের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা ১৬ জন শরণার্থীকে খুঁজতে শুরু করেন। এই ১৬ জন শরণার্থী আত্মগোপনে ছিলেন। পরে নিরাপত্তা কর্মকর্তারা দুজনকে গ্রেপ্তার করেন। তাঁদের একজন সফরকালে জাতিসংঘে নিয়োজিত ওয়াশিংটনের দূত সুসান রাইসের সঙ্গে কথা বলেন।
ওই সফরের সময় যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনের দূত সাংবাদিকদের বলেছিলেন, শরণার্থীরা না-খেয়ে থাকা ও নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতির ব্যাপারে তাঁদের কাছে অভিযোগ করেছেন।
এসিজেপিএস এ ধরনের হয়রানি দ্রুত বন্ধের জন্য সুদান সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
আফ্রিকান সেন্টার ফর জাস্টিস অ্যান্ড পিস স্টাডিজের (এসিজেপিএস) এক বিবৃতিতে গতকাল শুক্রবার বলা হয়, এ মাসের শুরুতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের দূতেরা উত্তর দারফুরের আবু সৌক ও আল-সালাম শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করেন। তাঁদের সফরের পর সুদানের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা ১৬ জন শরণার্থীকে খুঁজতে শুরু করেন। এই ১৬ জন শরণার্থী আত্মগোপনে ছিলেন। পরে নিরাপত্তা কর্মকর্তারা দুজনকে গ্রেপ্তার করেন। তাঁদের একজন সফরকালে জাতিসংঘে নিয়োজিত ওয়াশিংটনের দূত সুসান রাইসের সঙ্গে কথা বলেন।
ওই সফরের সময় যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনের দূত সাংবাদিকদের বলেছিলেন, শরণার্থীরা না-খেয়ে থাকা ও নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতির ব্যাপারে তাঁদের কাছে অভিযোগ করেছেন।
এসিজেপিএস এ ধরনের হয়রানি দ্রুত বন্ধের জন্য সুদান সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
No comments