আবাহনীকে বাঁচালেন রাসেলের সামির!
আর চার মিনিট পরই বাজবে খেলার শেষ বাঁশি। ম্যাচটা গোলশূন্য থাকলে আবাহনী উঠে যাবে ফেডারেশন কাপের সেমিফাইনালে। হারলে বিদায়। এমন সময়ই আবাহনীর বিপক্ষে পেনাল্টি!
বক্সে ঢুকে পড়া রাসেল স্ট্রাইকার ইউসুফকে কড়া ট্যাকল করেন আবাহনী ডিফেন্ডার শুভ্র। ইউসুফ লুটিয়ে পড়েন মাটিতে। রেফারি তৈয়ব হাসানের দেওয়া পেনাল্টিতে গোল করতে পারলেই শেখ রাসেলের সামনে সেমিফাইনালে ওঠার মহার্ঘ এক সুযোগ এসে যায়। জয়ের রাস্তা খুলে দেওয়া পেনাল্টিতে গোল হয়নি। বারের ওপর দিয়ে তুলে দিয়েছেন শেখ রাসেলের অনেক দিনের সঙ্গী মরক্কান স্ট্রাইকার সামির ওমারি।
‘বড় ভাই’কে হারানোর সুবর্ণ সুযোগটা অপচয় করল ‘ছোট ভাই’। গ্রুপ পর্বে ভাইদের তিনটি ম্যাচই জয়-পরাজয় দেখল না। কালকের ড্র ফেডারেশন কাপ থেকে বিদায় দিয়েছে শেখ রাসেলেকে। সেই দুঃখে কাতর সামির অস্ফুট স্বরে একটা কথাই বলতে পারলেন, ‘ইটস ফুটবল। এনি থিং ক্যান হ্যাপেন।’
সত্যিই তাই। পাঁচ মিনিট আগের বাকরুদ্ধ আবাহনীই কিনা ফেডারেশন কাপের সেমিফাইনালে ওঠার আনন্দ করল। তবে বাফুফের বিরুদ্ধে এন্তার অভিযোগ ছিল পেশাদার লিগের হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়নদের। বাফুফে নাকি শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবকে সুবিধা দিতে মরিয়া। এই পেনাল্টি তারই অংশ!
ক্ষুব্ধ আবাহনী ম্যানেজার সত্যজিৎ দাসের (রুপু) কণ্ঠে ঝাঁজ, ‘ওটা পেনাল্টি হয় নাকি! মোহামেডানকে বিদায়ের রাস্তা দেখিয়েছে, আজ পরিকল্পিতভাবে আবাহনীকেও বিদায় করতে চেয়েছে। রেফারি তৈয়বই আমাদের হারাতে বসেছিলেন।’
শেষ পর্যন্ত হারতে হয়নি। গোল-গড়ে ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই আকাশি-নীলরা গেল ফেডারেশন কাপের শেষ চারে। আবাহনীর সঙ্গে শেখ জামালের পয়েন্ট সমান—৩ ম্যাচে ৫। আবাহনী ৩ গোল করে এক গোল খেয়েছে। গ্রুপ রানার্সআপ শেখ জামালের পক্ষে ৩ গোল, বিপক্ষে ২ গোল।
আগের দুই ম্যাচে ড্র করা শেখ রাসেল এদিন জয়ের জন্য ছিল মরিয়া। তাই আক্রমণ পাল্টা-আক্রমণে ম্যাচটা হয়ে ওঠে আকর্ষণীয়। গোলহীন থাকলেও নিকট অতীতে এত উপভোগ্য ম্যাচ খেলেনি ‘দুই ভাইয়ে’র দল। আবাহনীর সমস্যা ছিল রক্ষণে। দুই সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার সামাদ ও নজরুলের মধ্যে বোঝাপড়ার অভাব ছিল। মাঝমাঠের সঙ্গে রক্ষণের গাঁথুনিটাও আলগা ছিল।
আবাহনীর ইরানি কোচ আলী আকবর পোরমুসলিমি অখুশি, ‘খেলায় খুুশি নই আমি। ছয় দিনে ৩ ম্যাচ খেলে খেলোয়াড়েরা ক্লান্ত। তা ছাড়া ওটা পেনাল্টি ছিল না।’
নিস্তব্ধ শেখ রাসেল শিবিরে ছিল একটাই প্রশ্ন, ‘কীভাবে পেনাল্টিটা মিস হলো?’
বক্সে ঢুকে পড়া রাসেল স্ট্রাইকার ইউসুফকে কড়া ট্যাকল করেন আবাহনী ডিফেন্ডার শুভ্র। ইউসুফ লুটিয়ে পড়েন মাটিতে। রেফারি তৈয়ব হাসানের দেওয়া পেনাল্টিতে গোল করতে পারলেই শেখ রাসেলের সামনে সেমিফাইনালে ওঠার মহার্ঘ এক সুযোগ এসে যায়। জয়ের রাস্তা খুলে দেওয়া পেনাল্টিতে গোল হয়নি। বারের ওপর দিয়ে তুলে দিয়েছেন শেখ রাসেলের অনেক দিনের সঙ্গী মরক্কান স্ট্রাইকার সামির ওমারি।
‘বড় ভাই’কে হারানোর সুবর্ণ সুযোগটা অপচয় করল ‘ছোট ভাই’। গ্রুপ পর্বে ভাইদের তিনটি ম্যাচই জয়-পরাজয় দেখল না। কালকের ড্র ফেডারেশন কাপ থেকে বিদায় দিয়েছে শেখ রাসেলেকে। সেই দুঃখে কাতর সামির অস্ফুট স্বরে একটা কথাই বলতে পারলেন, ‘ইটস ফুটবল। এনি থিং ক্যান হ্যাপেন।’
সত্যিই তাই। পাঁচ মিনিট আগের বাকরুদ্ধ আবাহনীই কিনা ফেডারেশন কাপের সেমিফাইনালে ওঠার আনন্দ করল। তবে বাফুফের বিরুদ্ধে এন্তার অভিযোগ ছিল পেশাদার লিগের হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়নদের। বাফুফে নাকি শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবকে সুবিধা দিতে মরিয়া। এই পেনাল্টি তারই অংশ!
ক্ষুব্ধ আবাহনী ম্যানেজার সত্যজিৎ দাসের (রুপু) কণ্ঠে ঝাঁজ, ‘ওটা পেনাল্টি হয় নাকি! মোহামেডানকে বিদায়ের রাস্তা দেখিয়েছে, আজ পরিকল্পিতভাবে আবাহনীকেও বিদায় করতে চেয়েছে। রেফারি তৈয়বই আমাদের হারাতে বসেছিলেন।’
শেষ পর্যন্ত হারতে হয়নি। গোল-গড়ে ‘এ’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই আকাশি-নীলরা গেল ফেডারেশন কাপের শেষ চারে। আবাহনীর সঙ্গে শেখ জামালের পয়েন্ট সমান—৩ ম্যাচে ৫। আবাহনী ৩ গোল করে এক গোল খেয়েছে। গ্রুপ রানার্সআপ শেখ জামালের পক্ষে ৩ গোল, বিপক্ষে ২ গোল।
আগের দুই ম্যাচে ড্র করা শেখ রাসেল এদিন জয়ের জন্য ছিল মরিয়া। তাই আক্রমণ পাল্টা-আক্রমণে ম্যাচটা হয়ে ওঠে আকর্ষণীয়। গোলহীন থাকলেও নিকট অতীতে এত উপভোগ্য ম্যাচ খেলেনি ‘দুই ভাইয়ে’র দল। আবাহনীর সমস্যা ছিল রক্ষণে। দুই সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার সামাদ ও নজরুলের মধ্যে বোঝাপড়ার অভাব ছিল। মাঝমাঠের সঙ্গে রক্ষণের গাঁথুনিটাও আলগা ছিল।
আবাহনীর ইরানি কোচ আলী আকবর পোরমুসলিমি অখুশি, ‘খেলায় খুুশি নই আমি। ছয় দিনে ৩ ম্যাচ খেলে খেলোয়াড়েরা ক্লান্ত। তা ছাড়া ওটা পেনাল্টি ছিল না।’
নিস্তব্ধ শেখ রাসেল শিবিরে ছিল একটাই প্রশ্ন, ‘কীভাবে পেনাল্টিটা মিস হলো?’
No comments