বিশ্বকাপের সেরা ইনিংস অ্যাডাম গিলক্রিস্টের
২০০৭ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অ্যাডাম গিলক্রিস্টের ১০৪ বলে ১৪৯ রানের ঝোড়ো ইনিংসটি বিবেচিত হয়েছে বিশ্বকাপ ইতিহাসের সেরা ইনিংস হিসেবে। দ্বিতীয় সেরা হিসেবে মনোনীত হয়েছে ১৯৮৩ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে কপিল দেবের অপরাজিত ১৭৫ রানের সেই মহাকাব্যিক ইনিংসটি। ক্যাস্ট্রল ইনডেক্স রেটিংস গতকাল শুক্রবার বিশ্বকাপের এ সেরা ইনিংস ঘোষণা করেছে।
তবে এই রেটিংয়ের সঙ্গে একমত হতে পারেনি অনেকেই। ভারতের সাবেক টেস্ট ক্রিকেটার রবি শাস্ত্রী ও আইসিসির প্রধান নির্বাহী হারুন লরগাত বিশ্বকাপের সেরা ইনিংস হিসেবে মনোনীত করেন ১৯৯৬ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার অরবিন্দ ডি সিলভার ম্যাচ জয়ী ১০৭-কে। ডি সিলভার এই ইনিংসটিকে সেরা নির্বাচন করার যুক্তি হিসেবে শাস্ত্রী বলেছেন, ‘এই ইনিংসের মাধ্যমে ডি সিলভা দেখিয়েছে যে, সে কত বড় মাপের ব্যাটসম্যান। বিশ্বকাপ ফাইনালের মতো একটা রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে রান তাড়া করে এ রকম ইনিংস এর আগে কেউ খেলেনি।’ শাস্ত্রীর কথারই প্রতিধ্বনি করেছেন হারুন লরগাত। তিনি বলেছেন, ‘শ্রীলঙ্কা সেবার বিশ্বকাপ জিতবে এমনটি কেউ ভাবেনি। কিন্তু অরবিন্দের সেই ইনিংসের ফলেই তারা সব বাধা বিপত্তি পেরিয়ে বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছিল।’
নির্বাচকমণ্ডলীর আরেক সদস্য হারশা ভোগলে সেরা ইনিংস হিসেবে নির্বাচন করেছিলেন প্রথম বিশ্বকাপের ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ক্লাইভ লয়েডের ১০২ রানের ইনিংসটিকে।
তবে এই রেটিংয়ের সঙ্গে একমত হতে পারেনি অনেকেই। ভারতের সাবেক টেস্ট ক্রিকেটার রবি শাস্ত্রী ও আইসিসির প্রধান নির্বাহী হারুন লরগাত বিশ্বকাপের সেরা ইনিংস হিসেবে মনোনীত করেন ১৯৯৬ সালের বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার অরবিন্দ ডি সিলভার ম্যাচ জয়ী ১০৭-কে। ডি সিলভার এই ইনিংসটিকে সেরা নির্বাচন করার যুক্তি হিসেবে শাস্ত্রী বলেছেন, ‘এই ইনিংসের মাধ্যমে ডি সিলভা দেখিয়েছে যে, সে কত বড় মাপের ব্যাটসম্যান। বিশ্বকাপ ফাইনালের মতো একটা রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে রান তাড়া করে এ রকম ইনিংস এর আগে কেউ খেলেনি।’ শাস্ত্রীর কথারই প্রতিধ্বনি করেছেন হারুন লরগাত। তিনি বলেছেন, ‘শ্রীলঙ্কা সেবার বিশ্বকাপ জিতবে এমনটি কেউ ভাবেনি। কিন্তু অরবিন্দের সেই ইনিংসের ফলেই তারা সব বাধা বিপত্তি পেরিয়ে বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছিল।’
নির্বাচকমণ্ডলীর আরেক সদস্য হারশা ভোগলে সেরা ইনিংস হিসেবে নির্বাচন করেছিলেন প্রথম বিশ্বকাপের ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ক্লাইভ লয়েডের ১০২ রানের ইনিংসটিকে।
No comments