লর্ডসে খেলতে চাননি আফ্রিদিরাও
ইজাজ বাটের পাল্টা অভিযোগের পর ইংলিশ ক্রিকেটাররা পরশুর ম্যাচটা খেলতে চাননি, এটা পুরোনো খবর। নতুন খবর হলো, পাকিস্তানও নাকি খেলতে চায়নি লর্ডস ওয়ানডে! শুধু তা-ই নয়, ওয়াহাব রিয়াজের মুখে প্যাড দিয়ে আঘাত করায় জোনাথন ট্রটের বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ করার কথাও ভাবছিল পাকিস্তান। শহীদ আফ্রিদির দাবি, তাঁরা ‘উদার’ বলেই পার পেয়ে গেছেন ট্রট।
প্রথমে শোনা গিয়েছিল, পরশুর ম্যাচের আগে গা গরমের সময় নার্সারি প্রান্তের নেটে বচসায় জড়িয়ে পড়েছিলেন রিয়াজ-ট্রট। ব্রিটিশ দৈনিক টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, ঘটনার পর আফ্রিদিরা প্রথমে ম্যাচ খেলতে চাননি, পরে ‘ক্রিকেটের বৃহত্তর স্বার্থে’ খেলতে রাজি হয়েছেন। ইসিবি দাবি করেছিল, ব্যাপারটা গুরুতর কিছু নয় এবং ম্যাচের আগেই চুকেবুকে গেছে। কিন্তু পাকিস্তানের জিয়ো টেলিভিশনকে আফ্রিদি যা বলছেন, তাতে ব্যাপারটা গুরুতরই, ‘গা গরমের পর রিয়াজ ফিরে আসছিল, তখন ট্রট তাকে ‘‘ম্যাচ-ফিক্সার, তুমি ক্রিকেটকে ধ্বংস করছ’’ বলে মুখে প্যাড দিয়ে আঘাত করে। আমরা পুলিশকে জানাতে পারতাম। কারণ, কাউকে আঘাত করা অপরাধ। তবে আমরা অনেক উদার বলেই অভিযোগ করিনি।’ ওয়েবসাইট।
আফ্রিদিরা উদার হলেও উদার হচ্ছে না ইসিবি। মন্তব্যের জন্য ইজাজ বাটকে কাল ক্ষমা চাইতে বলেছেন ইসিবির প্রধান নির্বাহী ডেভিড কোলিয়ার, না হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্তে অনড় থাকবে ইসিবি। পাকিস্তানের জন্য আরও দুঃসংবাদ শুনিয়েছেন কোলিয়ার। জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে পাকিস্তান আর ইংল্যান্ডে ‘হোম’ ভেন্যুর সুবিধা পাবে না।
বাটের মন্তব্যে কিন্তু দোষের কিছু খুঁজে পাননি যুক্তরাজ্যে পাকিস্তানের হাইকমিশনার ওয়াজিদ সামিউল হাসান। সাম্প্রতিক বিতর্ক দুদেশের সম্পর্কেও প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন না তিনি, ‘মি. বাট খুবই সরল একটা মন্তব্য করেছেন। তিনি স্রেফ বলেছেন, পাকিস্তান হারলেই স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ ওঠে, তাহলে পাকিস্তান জিতলেও প্রতিপক্ষের বিপক্ষে একই অভিযোগ উঠতে পারে। যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে। রাতারাতি এটা পাল্টে যাবে না।’
প্রথমে শোনা গিয়েছিল, পরশুর ম্যাচের আগে গা গরমের সময় নার্সারি প্রান্তের নেটে বচসায় জড়িয়ে পড়েছিলেন রিয়াজ-ট্রট। ব্রিটিশ দৈনিক টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, ঘটনার পর আফ্রিদিরা প্রথমে ম্যাচ খেলতে চাননি, পরে ‘ক্রিকেটের বৃহত্তর স্বার্থে’ খেলতে রাজি হয়েছেন। ইসিবি দাবি করেছিল, ব্যাপারটা গুরুতর কিছু নয় এবং ম্যাচের আগেই চুকেবুকে গেছে। কিন্তু পাকিস্তানের জিয়ো টেলিভিশনকে আফ্রিদি যা বলছেন, তাতে ব্যাপারটা গুরুতরই, ‘গা গরমের পর রিয়াজ ফিরে আসছিল, তখন ট্রট তাকে ‘‘ম্যাচ-ফিক্সার, তুমি ক্রিকেটকে ধ্বংস করছ’’ বলে মুখে প্যাড দিয়ে আঘাত করে। আমরা পুলিশকে জানাতে পারতাম। কারণ, কাউকে আঘাত করা অপরাধ। তবে আমরা অনেক উদার বলেই অভিযোগ করিনি।’ ওয়েবসাইট।
আফ্রিদিরা উদার হলেও উদার হচ্ছে না ইসিবি। মন্তব্যের জন্য ইজাজ বাটকে কাল ক্ষমা চাইতে বলেছেন ইসিবির প্রধান নির্বাহী ডেভিড কোলিয়ার, না হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্তে অনড় থাকবে ইসিবি। পাকিস্তানের জন্য আরও দুঃসংবাদ শুনিয়েছেন কোলিয়ার। জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে পাকিস্তান আর ইংল্যান্ডে ‘হোম’ ভেন্যুর সুবিধা পাবে না।
বাটের মন্তব্যে কিন্তু দোষের কিছু খুঁজে পাননি যুক্তরাজ্যে পাকিস্তানের হাইকমিশনার ওয়াজিদ সামিউল হাসান। সাম্প্রতিক বিতর্ক দুদেশের সম্পর্কেও প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন না তিনি, ‘মি. বাট খুবই সরল একটা মন্তব্য করেছেন। তিনি স্রেফ বলেছেন, পাকিস্তান হারলেই স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ ওঠে, তাহলে পাকিস্তান জিতলেও প্রতিপক্ষের বিপক্ষে একই অভিযোগ উঠতে পারে। যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে। রাতারাতি এটা পাল্টে যাবে না।’
No comments