ইরানের বন্দী বিনিময়ের প্রস্তাব নাকচ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদের বন্দী বিনিময়ের প্রস্তাব নাকচ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রে সফররত আহমাদিনেজাদ গত রোববার এক সাক্ষাৎকারে সে দেশে বন্দী আট ইরানিকে মানবিক কারণে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানান। বিনিময়ে তিনি ইরানে বন্দী অন্য দুই মার্কিন পরিব্রাজককে মুক্তি দেবেন বলে অঙ্গীকার করেন। গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্র আহমাদিনেজাদের এই প্রস্তাব নাকচ করে বলেছে, ইরানি বন্দীদের সঙ্গে দুই পরিব্রাজক বিনিময় সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়া উপলক্ষে আহমাদিনেজাদ যুক্তরাষ্ট্র সফরে রয়েছেন। সফরের শুরুতে মার্কিন পরিব্রাজক সারাহ শোর্ডকে মুক্তি দেওয়ার প্রসঙ্গ তুলে আহমাদিনেজাদ বলেন, ইরানি বন্দীদের যুক্তরাষ্ট্র মুক্তি দিলে অন্য দুই মার্কিন বন্দীকেও তিনি মুক্তি দেবেন।
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র মার্ক টোনার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা শুধু এ টুকুই বলব যে দুই পক্ষের এই বন্দী বিনিময়ের ক্ষেত্রে কোনো সমতা নেই। ইরানি বন্দীদের মধ্যে কেউ কেউ অভিযুক্ত হয়েছেন, অন্যরা অভিযুক্ত হবেন কি না, তা আদালতে প্রক্রিয়াধীন। পরিব্রাজকদের বিষয়টি হচ্ছে, তাঁরা অচিহ্নিত সীমান্ত পার হয়ে ইরানে ঢুকে পড়েন।
টোনার বলেন, তাঁর জানা মতে, ইরান তাদের বন্দীদের কোনো তালিকাও দেয়নি। ইরানি সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, যুক্তরাষ্ট্র প্রায় ১২ জন ইরানিকে আটক রেখেছে। তাদের অনুরোধে অন্যান্য দেশেও ইরানি নাগরিকদের আটক রাখা হয়েছে।
মার্কিন কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে ইরানের বিরুদ্ধে তাদের সুর চড়া করেছে। কিছু মার্কিন কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বলেন, অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা ইরানি নেতাকে মানসিকভাবে দুর্বল করে ফেলেছে।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়া উপলক্ষে আহমাদিনেজাদ যুক্তরাষ্ট্র সফরে রয়েছেন। সফরের শুরুতে মার্কিন পরিব্রাজক সারাহ শোর্ডকে মুক্তি দেওয়ার প্রসঙ্গ তুলে আহমাদিনেজাদ বলেন, ইরানি বন্দীদের যুক্তরাষ্ট্র মুক্তি দিলে অন্য দুই মার্কিন বন্দীকেও তিনি মুক্তি দেবেন।
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র মার্ক টোনার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা শুধু এ টুকুই বলব যে দুই পক্ষের এই বন্দী বিনিময়ের ক্ষেত্রে কোনো সমতা নেই। ইরানি বন্দীদের মধ্যে কেউ কেউ অভিযুক্ত হয়েছেন, অন্যরা অভিযুক্ত হবেন কি না, তা আদালতে প্রক্রিয়াধীন। পরিব্রাজকদের বিষয়টি হচ্ছে, তাঁরা অচিহ্নিত সীমান্ত পার হয়ে ইরানে ঢুকে পড়েন।
টোনার বলেন, তাঁর জানা মতে, ইরান তাদের বন্দীদের কোনো তালিকাও দেয়নি। ইরানি সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, যুক্তরাষ্ট্র প্রায় ১২ জন ইরানিকে আটক রেখেছে। তাদের অনুরোধে অন্যান্য দেশেও ইরানি নাগরিকদের আটক রাখা হয়েছে।
মার্কিন কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে ইরানের বিরুদ্ধে তাদের সুর চড়া করেছে। কিছু মার্কিন কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বলেন, অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা ইরানি নেতাকে মানসিকভাবে দুর্বল করে ফেলেছে।
No comments