সোবার্সের চোখে গুপ্তেই সেরা
শেন ওয়ার্ন ক্রিকেটে আসার আগ থেকেই স্যার গ্যারি সোবার্স বলে আসছেন, ‘আমার দেখা সেরা লেগ স্পিনার সুভাষ গুপ্তে।’ নব্বইয়ের দশকের শুরু থেকে প্রায় ১৫ বছর ধরে বিশ্ব ক্রিকেট দেখেছে ওয়ার্নের জাদু। কিন্তু বদলায়নি সোবার্সের ধারণা। সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডারের কাছে এখনো ওয়ার্নের আগে গুপ্তে। শুধু তা-ই নয়, ওয়ার্ন সম্পর্কে সোবার্স বলছেন, ‘অতিমূল্যায়িত’।
পরিসংখ্যানের বিচারে দুজনের তুলনাই চলে না। ১৯৫২ থেকে ১৯৬১ পর্যন্ত ভারতের হয়ে ৩৬টি টেস্ট খেলে ১৪৯ উইকেট পেয়েছেন গুপ্তে। ১৪৫ টেস্টে ৭০৮ উইকেট ওয়ার্নের, মুরালিধরনের পর টেস্টের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি তিনি। কিন্তু একজন লেগ স্পিনারকে শুধু পরিসংখ্যান দিয়ে বিচার করতে চান না সোবার্স। পাঁচ টেস্টে সোবার্সকে একবারই আউট করতে পেরেছিলেন গুপ্তে। ইন এ লিগ অব দেয়ার ওন: হানড্রেড ক্রিকেট লিজেন্ডস সিলেক্ট দেয়ার ওয়ার্ল্ড ইলেভেন নামের বইয়ে তবুও ক্যারিবিয়ান গ্রেট সেরা বলেছেন গুপ্তেকেই।
ওয়ার্নকে নিয়ে সোবার্সের সবচেয়ে বড় আপত্তি গুগলিতে দক্ষতা না থাকা, ‘শেন ওয়ার্নকে আধুনিক ক্রিকেটের গ্রেট বলা হয়, কিন্তু এ নিয়ে আমার আপত্তি আছে। সে গ্রেট, ঠিক আছে, কিন্তু আমি ঠিক নিশ্চিত নই অন্য স্পিনারদের সঙ্গে তুলনায় সে কোথায় থাকবে। সে জীবনে ভালো একটা গুগলি করেছে কি না সন্দেহ, এমন একজনকে লোকে একটু বেশিই মূল্যায়ন করে। আমার কাছে ওয়ার্ন গ্রেট ‘‘টার্নার’’। আমি ওর আক্রমণাত্মক মানসিকতা পছন্দ করি, ব্যাটসম্যানকে যেভাবে আক্রমণ করত এর জন্য ওকে শতভাগ নম্বরও দিতে পারি, কিন্তু মানসিকতাই সবকিছু নয়। আমার বিবেচনায় সুভাষ গুপ্তে ছিল আরও ভালো লেগ স্পিনার।’ গুগলিতে ওয়ার্নের দুর্বলতা অবশ্য সবারই জানা, কাঁধের অস্ত্রোপচারের পর বলতে গেলে গুগলি করতেনই না সাবেক এই অস্ট্রেলিয়ান লেগি।
ওয়ার্ন-সোবার্স দুজনই ছিলেন উইজডেন-এর শতাব্দী-সেরা পাঁচ ক্রিকেটারের তালিকায়। ৯৬ টেস্টে ৮০৩২ রান, ২৩৫ উইকেট ও ১১০টি ক্যাচ নিয়েছেন সোবার্স। তীর্যক সব মন্তব্য করতে যাঁর জুড়ি মেলা ভার, বইয়ে সেই জিওফ বয়কটেরও সমালোচনা করেছেন সোবার্স, ‘জিওফ্রে তার নিজের ব্যাটিং স্টাইলের গ্রেট ক্রিকেটার। সে তার সীমাবদ্ধতা অনুযায়ী খেলত এবং ভালো, এমনকি অর্ধেক ভালো বলেও কোনো ঝুঁকি নিত না। গ্রেট ব্যাটসম্যানরা ভালো বলকেও বাজে বল বানিয়ে ছাড়ে, জিওফ্রে মনে হয় কখনোই সেটা করতে পারেনি।
পরিসংখ্যানের বিচারে দুজনের তুলনাই চলে না। ১৯৫২ থেকে ১৯৬১ পর্যন্ত ভারতের হয়ে ৩৬টি টেস্ট খেলে ১৪৯ উইকেট পেয়েছেন গুপ্তে। ১৪৫ টেস্টে ৭০৮ উইকেট ওয়ার্নের, মুরালিধরনের পর টেস্টের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি তিনি। কিন্তু একজন লেগ স্পিনারকে শুধু পরিসংখ্যান দিয়ে বিচার করতে চান না সোবার্স। পাঁচ টেস্টে সোবার্সকে একবারই আউট করতে পেরেছিলেন গুপ্তে। ইন এ লিগ অব দেয়ার ওন: হানড্রেড ক্রিকেট লিজেন্ডস সিলেক্ট দেয়ার ওয়ার্ল্ড ইলেভেন নামের বইয়ে তবুও ক্যারিবিয়ান গ্রেট সেরা বলেছেন গুপ্তেকেই।
ওয়ার্নকে নিয়ে সোবার্সের সবচেয়ে বড় আপত্তি গুগলিতে দক্ষতা না থাকা, ‘শেন ওয়ার্নকে আধুনিক ক্রিকেটের গ্রেট বলা হয়, কিন্তু এ নিয়ে আমার আপত্তি আছে। সে গ্রেট, ঠিক আছে, কিন্তু আমি ঠিক নিশ্চিত নই অন্য স্পিনারদের সঙ্গে তুলনায় সে কোথায় থাকবে। সে জীবনে ভালো একটা গুগলি করেছে কি না সন্দেহ, এমন একজনকে লোকে একটু বেশিই মূল্যায়ন করে। আমার কাছে ওয়ার্ন গ্রেট ‘‘টার্নার’’। আমি ওর আক্রমণাত্মক মানসিকতা পছন্দ করি, ব্যাটসম্যানকে যেভাবে আক্রমণ করত এর জন্য ওকে শতভাগ নম্বরও দিতে পারি, কিন্তু মানসিকতাই সবকিছু নয়। আমার বিবেচনায় সুভাষ গুপ্তে ছিল আরও ভালো লেগ স্পিনার।’ গুগলিতে ওয়ার্নের দুর্বলতা অবশ্য সবারই জানা, কাঁধের অস্ত্রোপচারের পর বলতে গেলে গুগলি করতেনই না সাবেক এই অস্ট্রেলিয়ান লেগি।
ওয়ার্ন-সোবার্স দুজনই ছিলেন উইজডেন-এর শতাব্দী-সেরা পাঁচ ক্রিকেটারের তালিকায়। ৯৬ টেস্টে ৮০৩২ রান, ২৩৫ উইকেট ও ১১০টি ক্যাচ নিয়েছেন সোবার্স। তীর্যক সব মন্তব্য করতে যাঁর জুড়ি মেলা ভার, বইয়ে সেই জিওফ বয়কটেরও সমালোচনা করেছেন সোবার্স, ‘জিওফ্রে তার নিজের ব্যাটিং স্টাইলের গ্রেট ক্রিকেটার। সে তার সীমাবদ্ধতা অনুযায়ী খেলত এবং ভালো, এমনকি অর্ধেক ভালো বলেও কোনো ঝুঁকি নিত না। গ্রেট ব্যাটসম্যানরা ভালো বলকেও বাজে বল বানিয়ে ছাড়ে, জিওফ্রে মনে হয় কখনোই সেটা করতে পারেনি।
No comments