মহিলা দল নিয়ে অব্যবস্থাপনা
ধানমন্ডি মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সের মাঠে কাল যখন বাংলাদেশের মেয়েরা অনুশীলন করছিল, সন্ধ্যা নেমে এসেছে তখন। এর আগেই অন্ধকার ভর করেছে বাংলাদেশের মেয়েদের মুখে। ভয়, নাকি দুশ্চিন্তা?
এএফসি অনূর্ধ্ব-১৯ মহিলা ফুটবলের বাছাইপর্বের গ্রুপ ম্যাচে আগের দিন জর্ডানের কাছে ৬ গোল হজম করেছে বাংলাদেশ। আজ শক্তিশালী ইরানের বিপক্ষে কী হবে? গোল না আরও বেশি হয়ে যায়! এমন অজানা শঙ্কা দেখা গেল বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের চোখে-মুখে।
সঙ্গে যোগ হয়েছে অব্যবস্থাপনা। খেলা শুরুর এক দিন আগে কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন কোর্স করতে চলে গেলেন কলম্বোয়। পর্যাপ্ত অনুশীলন তো হয়ইনি, এমনকি প্রস্তুতি ম্যাচও খেলা হয়নি বাংলাদেশের মেয়েদের।
পরশু ম্যাচ শুরুর আগে দলের জার্সি নিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়েছে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের। শেষ মুহূর্তে পাওয়া যায় জার্সি। কারও গায়েই ঠিকমতো মিলছিল না জার্সি। কারোরটা বেশি লম্বা, কারোরটা খাটো। জর্ডানের বিপক্ষে বাংলাদেশের একমাত্র গোলটি যিনি করেছেন, সেই সাবিনার জার্সিতে তো নাম ও নম্বরই ছিল না। শেষ মুহূর্তে তাড়াহুড়ো করে আবারও নাম-নম্বর লাগিয়ে আনা হলো।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানালেন, ‘জার্সি নিয়ে যতবার কথা বলেছি, ততবারই ফেডারেশন থেকে বলা হয়েছে, সময়মতো সব হয়ে যাবে।’ জানা গেছে, নিয়মিত যে টেইলার্স থেকে জার্সি বানানো হয়, এবার সেটা হয়নি। বাফুফের এক কর্মকর্তার পছন্দে চকবাজার থেকে এগুলো বানানো হয়েছে। তাই এগুলোর গুণগত মান নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চলছে, অন্য দলগুলো টিম হোটেলে থাকলেও বাংলাদেশের মেয়েরা কেন ধানমন্ডি মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সে, সেটা নিয়েও হচ্ছে সমালোচনা।
এতসব সমস্যা মাথায় নিয়ে আজ দ্বিতীয় ম্যাচ খেলছে বাংলাদেশ। কোচ মাহমুদ আলম বাবু জানালেন, ‘আগের ম্যাচে অনেক গোল খেয়েছি বলে স্বভাবতই মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার কথা। তবে ভয় নেই, মেয়েরা চাঙা আছে। আজ জিতব, সেটা বলব না। তবে গোল যত কম হয়, সেদিকে খেয়াল রাখব।’ মাত্রই মাস দেড়েকের প্রস্তুতি, তাই কোচের তেমন প্রত্যাশা নেই, ‘আমাদের মেয়েরা এখনো পরিণত হয়নি। যা শিখিয়ে দিই, মাঠে প্রয়োগ করতে পারে না। বেশ কজন তো প্রথম ফ্লাডলাইটে খেলল। একটু নার্ভাস হওয়াই স্বাভাবিক।’
এদিকে ভারতকে হারিয়ে বেশ ফুরফুরে মেজাজে ইরান। কাল সকালে অনুশীলনের কথা থাকলেও নির্ভার ইরান দল বিকেলে অনুশীলন করল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। কোচ মাহনাজ বলছিলেন, ‘বাংলাদেশকে নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। আমরা চাই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হতে।’
এএফসি অনূর্ধ্ব-১৯ মহিলা ফুটবলের বাছাইপর্বের গ্রুপ ম্যাচে আগের দিন জর্ডানের কাছে ৬ গোল হজম করেছে বাংলাদেশ। আজ শক্তিশালী ইরানের বিপক্ষে কী হবে? গোল না আরও বেশি হয়ে যায়! এমন অজানা শঙ্কা দেখা গেল বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের চোখে-মুখে।
সঙ্গে যোগ হয়েছে অব্যবস্থাপনা। খেলা শুরুর এক দিন আগে কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন কোর্স করতে চলে গেলেন কলম্বোয়। পর্যাপ্ত অনুশীলন তো হয়ইনি, এমনকি প্রস্তুতি ম্যাচও খেলা হয়নি বাংলাদেশের মেয়েদের।
পরশু ম্যাচ শুরুর আগে দলের জার্সি নিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়েছে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের। শেষ মুহূর্তে পাওয়া যায় জার্সি। কারও গায়েই ঠিকমতো মিলছিল না জার্সি। কারোরটা বেশি লম্বা, কারোরটা খাটো। জর্ডানের বিপক্ষে বাংলাদেশের একমাত্র গোলটি যিনি করেছেন, সেই সাবিনার জার্সিতে তো নাম ও নম্বরই ছিল না। শেষ মুহূর্তে তাড়াহুড়ো করে আবারও নাম-নম্বর লাগিয়ে আনা হলো।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানালেন, ‘জার্সি নিয়ে যতবার কথা বলেছি, ততবারই ফেডারেশন থেকে বলা হয়েছে, সময়মতো সব হয়ে যাবে।’ জানা গেছে, নিয়মিত যে টেইলার্স থেকে জার্সি বানানো হয়, এবার সেটা হয়নি। বাফুফের এক কর্মকর্তার পছন্দে চকবাজার থেকে এগুলো বানানো হয়েছে। তাই এগুলোর গুণগত মান নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চলছে, অন্য দলগুলো টিম হোটেলে থাকলেও বাংলাদেশের মেয়েরা কেন ধানমন্ডি মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সে, সেটা নিয়েও হচ্ছে সমালোচনা।
এতসব সমস্যা মাথায় নিয়ে আজ দ্বিতীয় ম্যাচ খেলছে বাংলাদেশ। কোচ মাহমুদ আলম বাবু জানালেন, ‘আগের ম্যাচে অনেক গোল খেয়েছি বলে স্বভাবতই মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার কথা। তবে ভয় নেই, মেয়েরা চাঙা আছে। আজ জিতব, সেটা বলব না। তবে গোল যত কম হয়, সেদিকে খেয়াল রাখব।’ মাত্রই মাস দেড়েকের প্রস্তুতি, তাই কোচের তেমন প্রত্যাশা নেই, ‘আমাদের মেয়েরা এখনো পরিণত হয়নি। যা শিখিয়ে দিই, মাঠে প্রয়োগ করতে পারে না। বেশ কজন তো প্রথম ফ্লাডলাইটে খেলল। একটু নার্ভাস হওয়াই স্বাভাবিক।’
এদিকে ভারতকে হারিয়ে বেশ ফুরফুরে মেজাজে ইরান। কাল সকালে অনুশীলনের কথা থাকলেও নির্ভার ইরান দল বিকেলে অনুশীলন করল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। কোচ মাহনাজ বলছিলেন, ‘বাংলাদেশকে নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। আমরা চাই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হতে।’
No comments