মূল ব্যবসার আয়ের ভিত্তিতে পিই অনুপাত নির্ধারিত হবে
শেয়ারের বিপরীতে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকার হাউস থেকে ঋণসুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রচলিত বিধিতে বেশ কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।
এর ফলে এখন থেকে ঋণ বিতরণের জন্য শেয়ারের মূল্য-আয় অনুপাত (পিই রেশিও) নির্ধারণের সময় সংশ্লিষ্ট কোম্পানির কেবল প্রধান ব্যবসা থেকে অর্জিত আয়কে বিবেচনায় নিতে হবে।
অর্থাৎ, কোম্পানির মূল ব্যবসার বাইরে অন্যান্য খাত বা অপ্রধান ব্যবসা থেকে অর্জিত আয় পিই গণনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। তার মানে, কোনো কোম্পানি স্থায়ী সম্পদ বা মালিকানায় থাকা অন্য কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে যে আয় করবে, তা দিয়ে পিই গণনা করা যাবে না। এ ছাড়া কোম্পানি রাইট বা বোনাস শেয়ার দিলে শেয়ারপ্রতি আয়ের (ইপিএস) সঙ্গে তা সমন্বয় করতে হবে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গতকাল মঙ্গবার এ-সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে। এতে ঋণসুবিধার ক্ষেত্রে শেয়ারের প্রকৃত সম্পদের মূল্যভিত্তিক (এনএভি) সূত্র প্রয়োগের বিষয়েও বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এই নির্দেশনা অনুযায়ী, শেয়ারের বিপরীতে প্রাপ্য ঋণের পরিমাণ নির্ধারণে কোম্পানির সর্বশেষ প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদনের (ত্রৈমাসিক/ অর্ধবার্ষিক/ বার্ষিক) এনএভির তথ্য ব্যবহার করতে হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) প্রতি বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে শেয়ারের সমাপনী মূল্য ও প্রকাশিত এনএভির ভিত্তিতে ঋণের সুবিধাপ্রাপ্ত বা বহির্ভূত কোম্পানির তালিকা প্রকাশ করবে। মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো পরবর্তী এক সপ্তাহ এই তালিকা অনুযায়ী তাদের গ্রাহকদের ঋণ দেবে।
তবে কোনো কোম্পানি সম্পদ পুনর্মূল্যায়ন করলে অতিরিক্ত সম্পদের মূল্য এই হিসাবে আসবে না। অর্থাৎ, আগের সম্পদের মূল্য অনুযায়ী ঋণসুবিধা হিসাব করা হবে।
বাজারে তারল্য প্রবাহ কমাতে এসইসি গত ২৪ আগস্ট ঋণ বিতরণ ও ব্যবস্থাপনায় একটি সূত্র বেঁধে দিয়েছে। এই সূত্র অনুযায়ী মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো তাদের গ্রাহকদের কোম্পানির এনএভির সঙ্গে বাজারমূল্য যোগ করে দুই দিয়ে ভাগ করে যে ফলাফল পাওয়া যাবে, তার সমানুপাতিক হারে ঋণ দিতে পারবে।
কিন্তু এভাবে ঋণের হিসাব নির্ধারণ কঠিন উল্লেখ করে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো নিয়মটি বাতিলের দাবি জানায়। তবে এসইসি তা বাতিল না করে ডিএসইকে ঋণের হিসাব করার দায়িত্ব দেয়।
এদিকে পিই গণনার ক্ষেত্রে নতুন নিয়মের ফলে নতুন করে আরও কিছু কোম্পানির শেয়ার ঋণসুবিধার বাইরে চলে যাবে।
উল্লেখ্য, বর্তমানে যেসব কোম্পানির পিই ৪০ পয়েন্টের নিচে, সেই সব কোম্পানিই কেবল ঋণসুবিধা পেয়ে থাকে।
এর ফলে এখন থেকে ঋণ বিতরণের জন্য শেয়ারের মূল্য-আয় অনুপাত (পিই রেশিও) নির্ধারণের সময় সংশ্লিষ্ট কোম্পানির কেবল প্রধান ব্যবসা থেকে অর্জিত আয়কে বিবেচনায় নিতে হবে।
অর্থাৎ, কোম্পানির মূল ব্যবসার বাইরে অন্যান্য খাত বা অপ্রধান ব্যবসা থেকে অর্জিত আয় পিই গণনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। তার মানে, কোনো কোম্পানি স্থায়ী সম্পদ বা মালিকানায় থাকা অন্য কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে যে আয় করবে, তা দিয়ে পিই গণনা করা যাবে না। এ ছাড়া কোম্পানি রাইট বা বোনাস শেয়ার দিলে শেয়ারপ্রতি আয়ের (ইপিএস) সঙ্গে তা সমন্বয় করতে হবে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গতকাল মঙ্গবার এ-সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে। এতে ঋণসুবিধার ক্ষেত্রে শেয়ারের প্রকৃত সম্পদের মূল্যভিত্তিক (এনএভি) সূত্র প্রয়োগের বিষয়েও বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এই নির্দেশনা অনুযায়ী, শেয়ারের বিপরীতে প্রাপ্য ঋণের পরিমাণ নির্ধারণে কোম্পানির সর্বশেষ প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদনের (ত্রৈমাসিক/ অর্ধবার্ষিক/ বার্ষিক) এনএভির তথ্য ব্যবহার করতে হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) প্রতি বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে শেয়ারের সমাপনী মূল্য ও প্রকাশিত এনএভির ভিত্তিতে ঋণের সুবিধাপ্রাপ্ত বা বহির্ভূত কোম্পানির তালিকা প্রকাশ করবে। মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো পরবর্তী এক সপ্তাহ এই তালিকা অনুযায়ী তাদের গ্রাহকদের ঋণ দেবে।
তবে কোনো কোম্পানি সম্পদ পুনর্মূল্যায়ন করলে অতিরিক্ত সম্পদের মূল্য এই হিসাবে আসবে না। অর্থাৎ, আগের সম্পদের মূল্য অনুযায়ী ঋণসুবিধা হিসাব করা হবে।
বাজারে তারল্য প্রবাহ কমাতে এসইসি গত ২৪ আগস্ট ঋণ বিতরণ ও ব্যবস্থাপনায় একটি সূত্র বেঁধে দিয়েছে। এই সূত্র অনুযায়ী মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো তাদের গ্রাহকদের কোম্পানির এনএভির সঙ্গে বাজারমূল্য যোগ করে দুই দিয়ে ভাগ করে যে ফলাফল পাওয়া যাবে, তার সমানুপাতিক হারে ঋণ দিতে পারবে।
কিন্তু এভাবে ঋণের হিসাব নির্ধারণ কঠিন উল্লেখ করে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো নিয়মটি বাতিলের দাবি জানায়। তবে এসইসি তা বাতিল না করে ডিএসইকে ঋণের হিসাব করার দায়িত্ব দেয়।
এদিকে পিই গণনার ক্ষেত্রে নতুন নিয়মের ফলে নতুন করে আরও কিছু কোম্পানির শেয়ার ঋণসুবিধার বাইরে চলে যাবে।
উল্লেখ্য, বর্তমানে যেসব কোম্পানির পিই ৪০ পয়েন্টের নিচে, সেই সব কোম্পানিই কেবল ঋণসুবিধা পেয়ে থাকে।
No comments