নেপালে বিধ্বস্ত বিমানে ছিলেন একই পরিবারের ৫ জন
১২ মার্চ ২০১৮, নেপালে যাওয়ার আগে ঢাকায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফারুক ও মেহেদীর পরিবারের সদস্যরা। ছবিটি আলমুন নাহার এ্যানির ফেসবুক পোস্ট করা হয়। |
গাজীপুরের নগরহাওলা গ্রামের একই পরিবারের পাঁচ সদস্য নেপালে বিধ্বস্ত ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের উড়োজাহাজে ছিলেন। তাঁরা হলেন নগরহাওলা গ্রামের মৃত শরাফত আলীর ছেলে ফারুক আহমেদ প্রিয়ক (৩২), তাঁর স্ত্রী আলমুন নাহার এ্যানি (২৫), তাঁদের এক মাত্র সন্তান তামাররা প্রিয়ক (৩) এবং নগরহাওলা গ্রামের তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে মেহেদী হাসান মাসুম (৩৩) এবং তাঁর স্ত্রী সাঈদা কামরুন্নাহার স্বর্ণা আক্তার (২৫)। মেহেদীর বাবা তোফাজ্জল হোসেন দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, তাঁদের মধ্যে শিশুকন্যা তামাররা ছাড়া সবাই জীবিত রয়েছেন। মেহেদী এ তথ্য তাঁর বাবাকে টেলিফোনে জানিয়েছেন বলেও যোগ করেন। ফারুক আহমেদ প্রিয়কের মা ফিরোজা বেগম জানান, দুর্ঘটনার পর একমাত্র শিশুকন্যা তামাররাকে ছাড়া পরিবারের সবাইকে টিভিতে দেখা গেছে। উল্লেখ্য, ফারুক পেশায় একজন ফটোগ্রাফার এবং মেহেদী হাসান একজন ব্যবসায়ী। তাঁরা সম্পর্কে মামাতো-ফুফাতো ভাই। তাঁরা সপরিবার নেপালে বেড়াতে গিয়েছেন।
thedailystar.net/bangla
thedailystar.net/bangla
No comments