ভারতে সেরাটা দেয়ার প্রত্যয় সাবিনা-কৃষ্ণার
প্রথম
বাংলাদেশি নারী ফুটবলার হিসেবে জাতীয় ও যুবদলের অধিনায়ক খেলবেন ভারতের
ঘরোয়া ফুটবলে। সবকিছুই নিশ্চিত। ২৫শে মার্চ শুরু হবে ভারতের উইমেন্স লীগ।
সেখানে সাবিনা-কৃষ্ণা খেলবেন সেথু এএফসিতে। ভারতে খেলতে যাওয়ার আগে দুই
ফুটবলারকে সংবাদ মাধ্যমের সামনে হাজির করেছিল বাফুফে। সেখানে দেশের মহিলা
ফুটবলকে এগিয়ে নিতে ভারতে নিজেদের সেরাটা দেয়ার কথা জানান সাবিনা এবং
কৃষ্ণা।
তাদের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটনেরও প্রত্যাশা সাবিনা-কৃষ্ণার ভালো করার মাধ্যমে অন্যদের খেলার সুযোগ হবে সেখানে। মহিলা ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ বলেন, ‘এখনো লীগের সূচি চূড়ান্ত না হওয়ায় আমরা সব তথ্য পাইনি। যতদূর জানি, সেখানে ওরা ৪টি ম্যাচ খেলবে।
সাবিনা খাতুনের জন্য বিদেশে খেলা নতুন নয়। বাংলাদেশের প্রথম নারী ফুটবলার হিসেবে খেলেছেন বিদেশে। দুই-দুইবার মালদ্বীপে ঘরোয়া আসরে খেলে কাঁপিয়েছেন প্রতিপক্ষের জাল। সেখানে গোল করেছেন মুড়ি মুড়কির মতো। এবার ভারতে তার সঙ্গী হচ্ছেন জাতীয় দলের আরেক ফরোয়ার্ড কৃষ্ণা রানী সরকার। অনূর্ধ্ব-১৬ দলের অধিনায়কের জন্য হবে এটা নতুন অভিজ্ঞতা। তাই নিজেকে মেলে ধরার ইচ্ছাটাও প্রবল। এ প্রসঙ্গে কৃষ্ণা বলেন, ‘প্রথমবারের মতো ভারতীয় লীগে খেলতে যাচ্ছি। সেখানে নিজেদের তুলে ধরার চেষ্টা করবো। আমি যদি ওইখানে ভালো করতে পারি আমাদের নিজেদের জন্যই ভালো হবে। তাহলে পরবর্তীকালে আমাদের দেশ থেকে আরো অনেক ফুটবলার বিদেশে খেলার সুযোগ পাবে।’ সাবিনা খাতুন বলেন, ‘দ্বিতীয়বারের মতো দেশের বাইরে লীগ খেলতে যাচ্ছি। চেষ্টা করবো নিজেদের বেস্ট পারফর্ম করতে।’ বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ বলেছেন, ‘এটা ফিফা ফরোয়ার্ড প্রজেক্টের তত্ত্বাবধানে ৭ লাখ ইউএস ডলারের একটা প্রোগ্রাম। যেই টাকাটা দিয়ে ইন্ডিয়ান ফুটবল ফেডারেশন প্রথমবারের মতো এই লীগ আয়োজন করতে যাচ্ছে। সম্ভবত সেখানে ৮টি দল খেলবে। তারা অনেক নতুন নতুন দলকে এই লীগে নিয়েছে। প্রাথমিকভাবে ৪ ম্যাচ খেলবে তারা। সেথু এফসি যদি নকআউট পর্ব পার হয়ে পরবর্তী রাউন্ডে যায়। তবে ম্যাচ সংখ্যা আরো বাড়তে পারে।’ সাবিনারা ভারতে খেলতে যাচ্ছে। তবে সেথু এফসি মোট কত টাকায় তাদের সঙ্গে চুক্তি করেছে সেটি বলতে নারাজ বাফুফে।
কিরণ জানান, ‘আসলে আমাদের সঙ্গে তাদের এখনো টাকা নিয়ে কথা চলছে। সেখানে সাবিনাদের পারফরম্যান্সের ওপর ভিত্তি করে টাকা দেয়া হবে।’ মালদ্বীপে এর আগে খেললেও ভারতে এবারই প্রথম। দু’দেশের ফুটবলের পার্থক্যটা নাকি অনেক অভিমত সাবিনার, ‘মালদ্বীপ আর ভারতের ফুটবলে আকাশ পাতাল তফাৎ। তারা চেষ্টা করবে অন্যান্য দেশ থেকে ভালো ফুটবলার আনতে। অন্য ক্লাবের বিদেশি ফুটবলারদের বিপক্ষে খেলা আমাদের জন্য একটা ভালো অভিজ্ঞতা।
দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দলের ফুটবলার থেকে আমরা ফিট বলেই আমি মনে করি। যেহেতু আমরা দুজনই স্ট্রাইকার। আমাদের দুজনেরই একই লক্ষ্য, সুযোগ পেলেই গোল আদায় করে নেয়া।
তাদের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটনেরও প্রত্যাশা সাবিনা-কৃষ্ণার ভালো করার মাধ্যমে অন্যদের খেলার সুযোগ হবে সেখানে। মহিলা ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ বলেন, ‘এখনো লীগের সূচি চূড়ান্ত না হওয়ায় আমরা সব তথ্য পাইনি। যতদূর জানি, সেখানে ওরা ৪টি ম্যাচ খেলবে।
সাবিনা খাতুনের জন্য বিদেশে খেলা নতুন নয়। বাংলাদেশের প্রথম নারী ফুটবলার হিসেবে খেলেছেন বিদেশে। দুই-দুইবার মালদ্বীপে ঘরোয়া আসরে খেলে কাঁপিয়েছেন প্রতিপক্ষের জাল। সেখানে গোল করেছেন মুড়ি মুড়কির মতো। এবার ভারতে তার সঙ্গী হচ্ছেন জাতীয় দলের আরেক ফরোয়ার্ড কৃষ্ণা রানী সরকার। অনূর্ধ্ব-১৬ দলের অধিনায়কের জন্য হবে এটা নতুন অভিজ্ঞতা। তাই নিজেকে মেলে ধরার ইচ্ছাটাও প্রবল। এ প্রসঙ্গে কৃষ্ণা বলেন, ‘প্রথমবারের মতো ভারতীয় লীগে খেলতে যাচ্ছি। সেখানে নিজেদের তুলে ধরার চেষ্টা করবো। আমি যদি ওইখানে ভালো করতে পারি আমাদের নিজেদের জন্যই ভালো হবে। তাহলে পরবর্তীকালে আমাদের দেশ থেকে আরো অনেক ফুটবলার বিদেশে খেলার সুযোগ পাবে।’ সাবিনা খাতুন বলেন, ‘দ্বিতীয়বারের মতো দেশের বাইরে লীগ খেলতে যাচ্ছি। চেষ্টা করবো নিজেদের বেস্ট পারফর্ম করতে।’ বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ বলেছেন, ‘এটা ফিফা ফরোয়ার্ড প্রজেক্টের তত্ত্বাবধানে ৭ লাখ ইউএস ডলারের একটা প্রোগ্রাম। যেই টাকাটা দিয়ে ইন্ডিয়ান ফুটবল ফেডারেশন প্রথমবারের মতো এই লীগ আয়োজন করতে যাচ্ছে। সম্ভবত সেখানে ৮টি দল খেলবে। তারা অনেক নতুন নতুন দলকে এই লীগে নিয়েছে। প্রাথমিকভাবে ৪ ম্যাচ খেলবে তারা। সেথু এফসি যদি নকআউট পর্ব পার হয়ে পরবর্তী রাউন্ডে যায়। তবে ম্যাচ সংখ্যা আরো বাড়তে পারে।’ সাবিনারা ভারতে খেলতে যাচ্ছে। তবে সেথু এফসি মোট কত টাকায় তাদের সঙ্গে চুক্তি করেছে সেটি বলতে নারাজ বাফুফে।
কিরণ জানান, ‘আসলে আমাদের সঙ্গে তাদের এখনো টাকা নিয়ে কথা চলছে। সেখানে সাবিনাদের পারফরম্যান্সের ওপর ভিত্তি করে টাকা দেয়া হবে।’ মালদ্বীপে এর আগে খেললেও ভারতে এবারই প্রথম। দু’দেশের ফুটবলের পার্থক্যটা নাকি অনেক অভিমত সাবিনার, ‘মালদ্বীপ আর ভারতের ফুটবলে আকাশ পাতাল তফাৎ। তারা চেষ্টা করবে অন্যান্য দেশ থেকে ভালো ফুটবলার আনতে। অন্য ক্লাবের বিদেশি ফুটবলারদের বিপক্ষে খেলা আমাদের জন্য একটা ভালো অভিজ্ঞতা।
দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দলের ফুটবলার থেকে আমরা ফিট বলেই আমি মনে করি। যেহেতু আমরা দুজনই স্ট্রাইকার। আমাদের দুজনেরই একই লক্ষ্য, সুযোগ পেলেই গোল আদায় করে নেয়া।
No comments