যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করতে পারে ইহুদিরা
যুক্তরাষ্ট্রে
গত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হস্তক্ষেপের দায় এবার ইহুদি ও রাশিয়ার অন্য
সংখ্যালঘুদের ঘাড়ে চাপিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বলেছেন,
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করে থাকতে পারে রাশিয়ান
নয়, রাশিয়ার তাতার, ইউক্রেনিয়ানসহ অন্য সংখ্যালঘু ও ইহুদিরা। এনবিসি নিউজকে
তিনি এ বিষয়ে এক সাক্ষাৎকার দেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনে হস্তক্ষেপকারীরা ইউক্রেনিয়ান, তাতার ও ইহুদি হতে পারে। তবে তাদের
রয়েছে রাশিয়ান নাগরিকত্ব। ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্রে ইহুদি সংগঠনগুলোর সাথে
যোগাযোগ করা হয়। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত তাদের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া
পাওয়া যায়নি। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাশিয়ার
হস্তক্ষেপের অভিযোগ নির্বাচনের পর থেকেই। এ বিষয়ে তদন্ত করেছে সিআইএ। তদন্ত
করছে এফবিআই। পুতিন বলেছেন, তারা রাশিয়া রাষ্ট্রের স্বার্থের প্রতিনিধিত্ব
করে না। হয়তো অভিযুক্ত ওইসব ব্যক্তির দ্বৈত নাগরিকত্ব আছে। অথবা তাদের
একটি গ্রিন কার্ড থাকতে পারে। হতে পারে তাদেরকে এসব কাজ করার জন্য অর্থ
দিয়েছে মার্কিনিরা। ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, যদি এফবিআইয়ের তদন্তে দেখা যায়,
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের জন্য রাশিয়ার কোনো নাগরিক বা
কোম্পানি দায়ী তাহলে সেই কাজটিকে রাশিয়ায় অপরাধ হিসেবে দেখা হবে না। তার
ভাষায়, যতক্ষণ পর্যন্ত একজন রাশিয়ান রাশিয়ার আইন লঙ্ঘন না করবেন ততক্ষণ
পর্যন্ত আইন দিয়ে একজন রাশিয়ানকে বিচার করা যাবে না। এ ক্ষেত্রে তিনি বলেন,
আমাদের কাছে আনুষ্ঠানিক আবেদন করুন। তারপরই আমরা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবো।
ওই দিকে আগে থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাশিয়ার
হস্তক্ষেপের কথা অস্বীকার করে আসছেন ভ্লাদিমির পুতিন।
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
শব্দের চেয়ে ১০ গুণ গতির একটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি করেছে রাশিয়া। রাশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমের একটি বিমানঘাঁটি থেকে শনিবার একটি মিগ-৩২ জঙ্গিবিমান থেকে ক্ষেপণাস্ত্রটি ছোড়া হয় বলে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এ মাসের শুরুর দিকে ‘অপরাজেয়’ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির কথা জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে যে হুমকি দিয়েছিলেন এ ক্ষেপণাস্ত্রটি সেগুলোরই একটি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ক্ষেপণাস্ত্রটি ছোড়ার একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। এতে একটি জঙ্গিবিমান থেকে ছোড়ার পর আকাশে আগুনের রেখা তৈরি করে ক্ষেপণাস্ত্রটিকে উড়ে যেতে দেখা যায়। ক্ষেপণাস্ত্রটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যে আঘাত হেনেছে বলেও মন্ত্রণালয় থেকে দাবি করা হয়। গত ১ মার্চ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ‘কিনঝাল’ নামের নতুন এ ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ঘোষণা দেন। ‘একে একটি আদর্শ অস্ত্র’ বলে বর্ণনা করেন তিনি। রাশিয়ায় ‘কিনঝাল’ বলতে এক ধরনের ছোরা বোঝায়। কিনঝাল ক্ষেপণাস্ত্র শব্দের চেয়ে ১০ গুণ বেশি বেগে দুই হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে লক্ষ্যে আঘাত হানতে পারে।
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
শব্দের চেয়ে ১০ গুণ গতির একটি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি করেছে রাশিয়া। রাশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমের একটি বিমানঘাঁটি থেকে শনিবার একটি মিগ-৩২ জঙ্গিবিমান থেকে ক্ষেপণাস্ত্রটি ছোড়া হয় বলে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এ মাসের শুরুর দিকে ‘অপরাজেয়’ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির কথা জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে যে হুমকি দিয়েছিলেন এ ক্ষেপণাস্ত্রটি সেগুলোরই একটি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ক্ষেপণাস্ত্রটি ছোড়ার একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। এতে একটি জঙ্গিবিমান থেকে ছোড়ার পর আকাশে আগুনের রেখা তৈরি করে ক্ষেপণাস্ত্রটিকে উড়ে যেতে দেখা যায়। ক্ষেপণাস্ত্রটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যে আঘাত হেনেছে বলেও মন্ত্রণালয় থেকে দাবি করা হয়। গত ১ মার্চ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ‘কিনঝাল’ নামের নতুন এ ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ঘোষণা দেন। ‘একে একটি আদর্শ অস্ত্র’ বলে বর্ণনা করেন তিনি। রাশিয়ায় ‘কিনঝাল’ বলতে এক ধরনের ছোরা বোঝায়। কিনঝাল ক্ষেপণাস্ত্র শব্দের চেয়ে ১০ গুণ বেশি বেগে দুই হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে লক্ষ্যে আঘাত হানতে পারে।
No comments