মাঝ-আকাশে বিকল ইঞ্জিন, অল্পের জন্য রক্ষা পেল আরেকটি বিমান
নেপালে
বিমান দুর্ঘটনায় বহু যাত্রীর প্রাণনাশের খবর প্রকাশের পরপরই আরেকটি বড়
বিমান দুর্ঘটনা ঘটতে পারত। কপালজোরে রক্ষা পেলেন ভারতের লখনউগামী বিমানের
১৮৬ যাত্রী। খবরে প্রকাশ, এদিন সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ ১৮৬ জন যাত্রীকে নিয়ে
আহমদাবাদ বিমানবন্দর থেকে লখনউয়ের উদ্দেশে রওনা দেয় ইন্ডিগোর এয়ারবাস এ৩২০
নিও বিমান। ওড়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই বিমানের দুনম্বর ইঞ্জিন আচমকা বিকল হয়ে
পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে বিমানটিকে ঘুরিয়ে আহমদাবাদে এসে জরুরি অবতরণ করার
অনুমতি চান পাইলট। পাইলটের বার্তার পরই, বিমানবন্দরে পূর্ণ এমারজেন্সি জারি
করা হয়। ওড়ার ৪০ মিনিট পর অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে বিমানটিকে নিরাপদে
অবতরণ করান পাইলট। এপ্রসঙ্গে, ইন্ডিগোর তরফে কোনো বিবৃতি জারি করা হয়নি।
সোমবারই নেপালের কাঠমাণ্ডুর ত্রিভূবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময়
দুর্ঘটনার কবলে পড়ে পড়ে বাংলাদেশের একটি বিমান। বিমানটি সম্পূর্ণ ধ্বংস
হয়ে যায়। পঞ্চাশের বেশি যাত্রী তাতে প্রাণ হারিয়েছেন বলে খবর।
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের ১৩ জন মেডিকেল শিক্ষার্থী
নেপালের ত্রিভুবন বিমানবন্দরে দুর্ঘটনাকবলিত ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিমানে যাত্রীদের মধ্যে ১৩ নেপালী শিক্ষার্থী রয়েছেন। এরা সবাই সিলেটের জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী। ফাইনাল পরীক্ষা শেষে ফলাফলের অপেক্ষায় থাকা ওইসব শিক্ষার্থী নিজ দেশে যাচ্ছিলেন। কলেজের অধ্যক্ষ ডা. মো. আবেদ হোসেন বাসস জানান, ‘কলেজের ১৯তম ব্যাচের ১৩ শিক্ষার্থী পরীক্ষা শেষে নিজ দেশে ফিরছিলেন। বিভিন্ন মাধ্যমে তারা জানতে পেরেছেন শিক্ষার্থীদের অনেকেই হতাহত হয়েছেন। দু’মাসের মধ্যে ওইসব শিক্ষার্থীর ফলাফল প্রকাশের কথা রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশ দূতাবাস, সিলেটে অবস্থানরত নেপালী শিক্ষার্থী ও কলেজ থেকে পাশ করে যাওয়া প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করছি, খোঁজ নিচ্ছি। তবে, হতাহতের সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না।’ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের বিদেশী শিক্ষার্থীর ৯৫ ভাগই নেপালী। ইতোমধ্যে প্রায় ৩শ’ শিক্ষার্থী এখান থেকে মেডিকেল ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বর্তমানে আরো প্রায় আড়াই শ’ শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত রয়েছেন। মেডিকেল কলেজ সূত্রে জানা গেছে, দুর্ঘটনাকবলিত বিমানে যাত্রীদের মধ্যে ছিলেন রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী সঞ্জয় পৌডেল, সঞ্জয়া মহারজন, নেগা মহারজন, অঞ্জলি শ্রেষ্ঠ, পূর্নিমা লোহানি, শ্রেতা থাপা, মিলি মহারজন, শর্মা শ্রেষ্ঠ, আলজিরা বারাল, চুরু বারাল, শামিরা বেনজারখার, আশ্রা শখিয়া ও প্রিঞ্চি ধনি।
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের ১৩ জন মেডিকেল শিক্ষার্থী
নেপালের ত্রিভুবন বিমানবন্দরে দুর্ঘটনাকবলিত ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিমানে যাত্রীদের মধ্যে ১৩ নেপালী শিক্ষার্থী রয়েছেন। এরা সবাই সিলেটের জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী। ফাইনাল পরীক্ষা শেষে ফলাফলের অপেক্ষায় থাকা ওইসব শিক্ষার্থী নিজ দেশে যাচ্ছিলেন। কলেজের অধ্যক্ষ ডা. মো. আবেদ হোসেন বাসস জানান, ‘কলেজের ১৯তম ব্যাচের ১৩ শিক্ষার্থী পরীক্ষা শেষে নিজ দেশে ফিরছিলেন। বিভিন্ন মাধ্যমে তারা জানতে পেরেছেন শিক্ষার্থীদের অনেকেই হতাহত হয়েছেন। দু’মাসের মধ্যে ওইসব শিক্ষার্থীর ফলাফল প্রকাশের কথা রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশ দূতাবাস, সিলেটে অবস্থানরত নেপালী শিক্ষার্থী ও কলেজ থেকে পাশ করে যাওয়া প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করছি, খোঁজ নিচ্ছি। তবে, হতাহতের সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না।’ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের বিদেশী শিক্ষার্থীর ৯৫ ভাগই নেপালী। ইতোমধ্যে প্রায় ৩শ’ শিক্ষার্থী এখান থেকে মেডিকেল ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বর্তমানে আরো প্রায় আড়াই শ’ শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত রয়েছেন। মেডিকেল কলেজ সূত্রে জানা গেছে, দুর্ঘটনাকবলিত বিমানে যাত্রীদের মধ্যে ছিলেন রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী সঞ্জয় পৌডেল, সঞ্জয়া মহারজন, নেগা মহারজন, অঞ্জলি শ্রেষ্ঠ, পূর্নিমা লোহানি, শ্রেতা থাপা, মিলি মহারজন, শর্মা শ্রেষ্ঠ, আলজিরা বারাল, চুরু বারাল, শামিরা বেনজারখার, আশ্রা শখিয়া ও প্রিঞ্চি ধনি।
No comments