আমিনুলকে কোচ হতে প্রস্তাব, তবে...
আমিনুল
ইসলাম বুলবুল দেশের টেস্ট ক্রিকেটের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান। বর্তমানে তিনি
কর্মরত এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলে। তারই একসময়ের সতীর্থ বর্তমান বাংলাদেশ
ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খান।
কিছুদিন আগেই আকরাম এক সংবাদমাধ্যমে বলেছিলেন বুলবুলকে জাতীয় দলের কোচ হতে
কয়েকবার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। কিন্তু তাৎক্ষণিকভাবে বুলবুল এ বক্তব্যের
প্রতিবাদ করেন। জানিয়ে দেন তাকে এমন কোনো প্রস্তাব দেয়া হয়নি।
সেই সঙ্গে সমালোচনা করেন বিসিবি ও বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়েও। সেই বিতর্ক না কাটতেই তাকে ফের কোচ হওয়ার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। তবে আকরাম জানিয়েছেন, তিনি চাইলে অনূর্ধ্ব-১৯ কিংবা এইচপির কোচ হতে পারেন। শ্রীলঙ্কা থেকে ফিরে গতকাল ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান বলেন, ‘ইচ্ছা থাকলে অনূর্ধ্ব-১৯ ছাড়া একাডেমি অথবা এইচপি টিমেও কাজ করতে পারে বুলবুল।’
বুলবুল এখন এশীয় ক্রিকেট উন্নয়ন বিষয়ক ব্যবস্থাপক হিসেবে মেলবোর্নে কর্মরত। সংবাদমাধ্যমে বুলবুলের যে সমালোচনা করেছেন তা নিয়ে আকরাম খান কোনো মন্তব্য করেননি। তবে তিনি কোচ হতে এবার তাকে আনুষ্ঠাকিভাবেই আমন্ত্রণ জানান। তিনি বলেন, ‘বোর্ডে দুর্জয়, সুজন আমরা কিন্তু নির্বাচন করে এসেছি। তাকেও (বুলবুল) আমরা মৌখিকভাবে বলেছিলাম কোচ হিসেবে কাজ করতে। সে যেহেতু অস্বীকার করেছে! কিছু বলার নেই। সে খেলোয়াড় হিসেবে বাংলাদেশকে অনেক কিছু দিয়েছে। যদি ইচ্ছা প্রকাশ করে অবশ্যই আমরা তাকে বিবেচনা করবো। তবে অনূর্ধ্ব-১৯ দল আছে, একাডেমি ও এইচপি টিম আছে। সেখানে কাজ করতে পারে। ওর আগ্রহ এবং সময় দিতে পারে কি না সেটাই গুরুত্বপূর্ণ।’ শুধু তাই নয় আকমরান খান জানিয়েছেন কোচ হিসেবে বুলবুলের জন্য বিসিবির দরজা খোলা। তিনি বলেন, ‘বুলবুল আগ্রহ প্রকাশ করলে অবশ্যই আমরা তাকে চিন্তা-ভাবনা করবো। না করলে আমরা অন্য চিন্তা করবো। তার জন্য বিসিবির দরজা খোলা আছে। ভারতে রাহুল দ্রাবিড়ের মতো খেলোয়াড় অনূর্ধ্ব-১৯ দলে কাজ করছে। যুবদল কিন্তু জাতীয় দলের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
অন্যদিকে অনূর্ধ্ব-১৯, এইচপির কোচ হিসেবে কেন বুলবুলকে চাওয়া হচ্ছে তার কারণ হিসেবে আকরাম বলেন, ‘এখানে যাতে ভালো কোচ দেওয়া যায় সেটা আমরা ভাবছি। ওখানে শিখেই কিন্তু একটা খেলোয়াড় প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে আসে। আমরা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে জাতীয় দলের মতোই গুরুত্ব দিচ্ছি। বুলবুল যদি আগ্রহ প্রকাশ করে তাহলে একাডেমি, এইচপি কিংবা অনূর্ধ্ব-১৯ এ কাজ করতে পারে। যদি এক-দুই বছর ভালো করে তাহলে তো এমনিতেই জাতীয় দলে চলে আসতে পারে।’ এছাড়াও জাতীয় দলের প্রধান কোচ নিয়োগ ১৫ দিনের মধ্যেই হতে পারে বলেও জানান ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান। তিনি বলেন, ‘আগামী ১০-১৫ দিনের মধ্যে জাতীয় দলের হেড কোচ নিয়োগ দেবে বিসিবি। এরপর ব্যাটিং পরামর্শক নিয়োগ দেবে। ২০২০ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ সামনে রেখে যুবদলের জন্যও কোচ নিয়োগ দেওয়া হবে।’
সেই সঙ্গে সমালোচনা করেন বিসিবি ও বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়েও। সেই বিতর্ক না কাটতেই তাকে ফের কোচ হওয়ার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। তবে আকরাম জানিয়েছেন, তিনি চাইলে অনূর্ধ্ব-১৯ কিংবা এইচপির কোচ হতে পারেন। শ্রীলঙ্কা থেকে ফিরে গতকাল ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান বলেন, ‘ইচ্ছা থাকলে অনূর্ধ্ব-১৯ ছাড়া একাডেমি অথবা এইচপি টিমেও কাজ করতে পারে বুলবুল।’
বুলবুল এখন এশীয় ক্রিকেট উন্নয়ন বিষয়ক ব্যবস্থাপক হিসেবে মেলবোর্নে কর্মরত। সংবাদমাধ্যমে বুলবুলের যে সমালোচনা করেছেন তা নিয়ে আকরাম খান কোনো মন্তব্য করেননি। তবে তিনি কোচ হতে এবার তাকে আনুষ্ঠাকিভাবেই আমন্ত্রণ জানান। তিনি বলেন, ‘বোর্ডে দুর্জয়, সুজন আমরা কিন্তু নির্বাচন করে এসেছি। তাকেও (বুলবুল) আমরা মৌখিকভাবে বলেছিলাম কোচ হিসেবে কাজ করতে। সে যেহেতু অস্বীকার করেছে! কিছু বলার নেই। সে খেলোয়াড় হিসেবে বাংলাদেশকে অনেক কিছু দিয়েছে। যদি ইচ্ছা প্রকাশ করে অবশ্যই আমরা তাকে বিবেচনা করবো। তবে অনূর্ধ্ব-১৯ দল আছে, একাডেমি ও এইচপি টিম আছে। সেখানে কাজ করতে পারে। ওর আগ্রহ এবং সময় দিতে পারে কি না সেটাই গুরুত্বপূর্ণ।’ শুধু তাই নয় আকমরান খান জানিয়েছেন কোচ হিসেবে বুলবুলের জন্য বিসিবির দরজা খোলা। তিনি বলেন, ‘বুলবুল আগ্রহ প্রকাশ করলে অবশ্যই আমরা তাকে চিন্তা-ভাবনা করবো। না করলে আমরা অন্য চিন্তা করবো। তার জন্য বিসিবির দরজা খোলা আছে। ভারতে রাহুল দ্রাবিড়ের মতো খেলোয়াড় অনূর্ধ্ব-১৯ দলে কাজ করছে। যুবদল কিন্তু জাতীয় দলের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
অন্যদিকে অনূর্ধ্ব-১৯, এইচপির কোচ হিসেবে কেন বুলবুলকে চাওয়া হচ্ছে তার কারণ হিসেবে আকরাম বলেন, ‘এখানে যাতে ভালো কোচ দেওয়া যায় সেটা আমরা ভাবছি। ওখানে শিখেই কিন্তু একটা খেলোয়াড় প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে আসে। আমরা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে জাতীয় দলের মতোই গুরুত্ব দিচ্ছি। বুলবুল যদি আগ্রহ প্রকাশ করে তাহলে একাডেমি, এইচপি কিংবা অনূর্ধ্ব-১৯ এ কাজ করতে পারে। যদি এক-দুই বছর ভালো করে তাহলে তো এমনিতেই জাতীয় দলে চলে আসতে পারে।’ এছাড়াও জাতীয় দলের প্রধান কোচ নিয়োগ ১৫ দিনের মধ্যেই হতে পারে বলেও জানান ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান। তিনি বলেন, ‘আগামী ১০-১৫ দিনের মধ্যে জাতীয় দলের হেড কোচ নিয়োগ দেবে বিসিবি। এরপর ব্যাটিং পরামর্শক নিয়োগ দেবে। ২০২০ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ সামনে রেখে যুবদলের জন্যও কোচ নিয়োগ দেওয়া হবে।’
No comments