‘আই লাভ কিলার মিলার’ by রানা আব্বাস
‘কিলার মিলার’ উপাধি দারুণ পছন্দ ডেভিড মিলারের ছবি: শামসুল হক |
বাইশ
গজে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের কারণে নাম হয়েছে ‘কিলার’ মিলার! যেদিন ‘মুডে’
থাকেন, বোলারদের চোখের পানি-নাকের পানি এক করে ছেড়ে দেন! অথচ বাস্তবে সেই
মানুষটাকে দেখলে খানিকটা চমকেই যেতে হয়! কী কোমল চাহনি! এক টুকরো হাসি ঝুলে
আছে মুখে। খানিক পরপর রসিকতায় মেতে উঠছেন সতীর্থ কিংবা দলের মিডিয়া
ম্যানেজারের সঙ্গে।
বাংলাদেশের বিপক্ষে অবশ্য এখনো খুনে মেজাজে দেখা যায়নি ডেভিড মিলারকে। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সাকিব আল হাসানের বলে এলবিডব্লিউ হওয়ার আগে করেছিলেন মাত্র ১ রান। পরের টি-টোয়েন্টিতে অপরাজিত ছিলেন ৩০ রানে। আর গতকাল তো ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায়নি।
অবশ্য সিরিজে ‘কিলার মিলার’ হয়ে ওঠার সুযোগ এখনো রয়েছে। সামনে ব্যাট ঝড় তোলার সে আভাসই দিলেন সংবাদ সম্মেলনে, ‘এ সিরিজে কিলার মিলার স্বরূপে বেরিয়ে এলে খুশিই হব। আমাদের অপেক্ষা করতে হবে, দেখা যাক কী হয়। ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেতে মুখিয়ে আছি। সব সময়ই দলের সাফল্যে অবদান রাখতে চাই। নিজেকে নিয়ে গর্বিত। মাঠের বাইরে চেষ্টা করি তরুণদের সহায়তা করতে।’
বোঝাই যাচ্ছে, গায়ে সেটে যাওয়া তকমাটা বেশ উপভোগই করেন। সংবাদ সম্মেলন শেষে সাজঘরে ফেরার পথেই জিজ্ঞেস করা হলো প্রশ্নটা, ‘কিলার মিলার’ নামটা শুনতে বুঝি খুব ভালো লাগে আপনার? স্মিত হাসলেন। চোখের পাতা নাচিয়ে বললেন, ‘ইয়েস, আই লাভ কিলার মিলার’!
বোলারদের কাছে তিনি ‘কিলার’ হলেও বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ের কারণে ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে বড় বিনোদনদায়ী এক নাম। তবে বাংলাদেশের দর্শকেরা এ দফা নিশ্চয় তাঁর হন্তারক চেহারাটা চাইবেন না দেখতে!
মিলারের ছক্কার এমনই জোর, গ্যালারিতে থাকা দর্শকদেরও ত্রস্ত থাকতে হয় কখনো-সখনো! মাস দুয়েক আগে আইপিএলে মিলারের ছক্কার আঘাতে এক চোখের দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছিলেন গ্যালারিতে থাকা কলকাতার এক পুলিশ। নিছকই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। কোনো খেলোয়াড় নিশ্চয় এমনটা চান না। মিলারও চাননি। ওই ঘটনার পর দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন প্রোটিয়া তারকা। আজ প্রসঙ্গটা তুলতেই হাত উঁচিয়ে থামিয়ে দিলেন, ‘নো প্লিজ...এ নিয়ে কিছু বলতে পারব না।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে অবশ্য এখনো খুনে মেজাজে দেখা যায়নি ডেভিড মিলারকে। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সাকিব আল হাসানের বলে এলবিডব্লিউ হওয়ার আগে করেছিলেন মাত্র ১ রান। পরের টি-টোয়েন্টিতে অপরাজিত ছিলেন ৩০ রানে। আর গতকাল তো ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায়নি।
অবশ্য সিরিজে ‘কিলার মিলার’ হয়ে ওঠার সুযোগ এখনো রয়েছে। সামনে ব্যাট ঝড় তোলার সে আভাসই দিলেন সংবাদ সম্মেলনে, ‘এ সিরিজে কিলার মিলার স্বরূপে বেরিয়ে এলে খুশিই হব। আমাদের অপেক্ষা করতে হবে, দেখা যাক কী হয়। ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেতে মুখিয়ে আছি। সব সময়ই দলের সাফল্যে অবদান রাখতে চাই। নিজেকে নিয়ে গর্বিত। মাঠের বাইরে চেষ্টা করি তরুণদের সহায়তা করতে।’
বোঝাই যাচ্ছে, গায়ে সেটে যাওয়া তকমাটা বেশ উপভোগই করেন। সংবাদ সম্মেলন শেষে সাজঘরে ফেরার পথেই জিজ্ঞেস করা হলো প্রশ্নটা, ‘কিলার মিলার’ নামটা শুনতে বুঝি খুব ভালো লাগে আপনার? স্মিত হাসলেন। চোখের পাতা নাচিয়ে বললেন, ‘ইয়েস, আই লাভ কিলার মিলার’!
বোলারদের কাছে তিনি ‘কিলার’ হলেও বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ের কারণে ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে বড় বিনোদনদায়ী এক নাম। তবে বাংলাদেশের দর্শকেরা এ দফা নিশ্চয় তাঁর হন্তারক চেহারাটা চাইবেন না দেখতে!
মিলারের ছক্কার এমনই জোর, গ্যালারিতে থাকা দর্শকদেরও ত্রস্ত থাকতে হয় কখনো-সখনো! মাস দুয়েক আগে আইপিএলে মিলারের ছক্কার আঘাতে এক চোখের দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছিলেন গ্যালারিতে থাকা কলকাতার এক পুলিশ। নিছকই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। কোনো খেলোয়াড় নিশ্চয় এমনটা চান না। মিলারও চাননি। ওই ঘটনার পর দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন প্রোটিয়া তারকা। আজ প্রসঙ্গটা তুলতেই হাত উঁচিয়ে থামিয়ে দিলেন, ‘নো প্লিজ...এ নিয়ে কিছু বলতে পারব না।’
No comments