সড়ক তো নয় যেন জলাধার
ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ সড়কের জোরপুকুরপাড়া স্থানে বড় বড় কয়েকটি গর্তে পানি জমে আছে। এর ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যান। ছবি-প্রথম আলো |
ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ
সড়কের মুক্তারপুর সেতুর ঢাল থেকে নতুনগাঁও পর্যন্ত দুই কিলোমিটার অংশ
মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেই। দিন দিন সড়কটির অবস্থার অবনতি হয়ে এখন যান
চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এটি মুন্সিগঞ্জ জেলার প্রধান সড়ক।
গাড়িচালক ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দীর্ঘ সাত-আট মাস ধরেই সড়কটির বেহাল অবস্থা। একটু পরপরই বড় বড় গর্ত। বৃষ্টিতে সেসব গর্ত ডুবলে বোঝার উপায় থাকে না যে এটি রাস্তা না জলাধার।
এপ্রিলের প্রথম দিকে এ সড়ক নিয়ে ‘দুই কিলোমিটার অংশে খানাখন্দ, জনদুর্ভোগ’ শিরোনামে প্রথম আলোয় একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়। কিন্তু তাতেও কর্তৃপক্ষের টনক নড়েনি।
কয়েকজন গাড়িচালক জানান, বড় গর্তগুলো ইট, সুরকি ও বালু দিয়ে ভরাট করে দিলেও কোনো রকমে গাড়ি চলাচল করতে পারত। কিন্তু কর্তৃপক্ষ সেই কাজটুকুও করছে না। বরং দিন দিন অবস্থার অবনতি হচ্ছে। গর্তগুলো এতটাই গভীর হয়েছে যে গাড়ি উল্টে যাওয়ার উপক্রম হয়।
এলাকাবাসী বলেন, সড়কের পাশের নিচু জমি ও খাল ভরাট করার কারণে বৃষ্টির পানি সরতে পারছে না। এ কারণেও সড়কটি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। অপরিকল্পিতভাবে সড়কের পাশের খাল, পুকুর ও নিচু জমি ভরাট হচ্ছে। কিন্তু প্রশাসন তা দেখছে না। তবে জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল হাসান বলেন, নিচু জমি বা পুকুর ভরাটের ক্ষেত্রে কেউ নিজে থেকে সচেতন না হলে আইন প্রয়োগ করে ঠেকানো সম্ভব হয় না।
এলজিইডির মুন্সিগঞ্জ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘সড়কটি নিয়ে এ মুহূর্তে আমাদের কিছু করার নেই। তহবিলে টাকা নেই। আমাদের সাংসদসহ জনপ্রতিনিধিরা সড়কটি নিয়ে উচ্চমহলে ভূমিকা রাখলে সুবিধা হতো।’
স্থানীয় সাংসদ মৃণাল কান্তি দাস বলেন, ‘সড়কটি অবস্থা আসলেই খুব খারাপ। এটি মেরামতে স্থানীয় সরকারের সহযোগিতায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ পাঠানো হয়েছে। তারপরও কেন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না জানি না। আমি সংসদে সড়কটির অবস্থা সম্পর্কে তুলে ধরব।’
গজারিয়ার ভবেরচর থেকে রসুলপুর পর্যন্ত সড়কটির হালও খারাপ। সেটির অবস্থাও সংসদে তুলে ধরা হবে বলে জানান সাংসদ।
এ সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন শ্রীনগর, সিরাজদিখান, টঙ্গিবাড়ী, লৌহজং ও গজারিয়ার লোকজন জেলা শহরে যাতায়াত করে। এ ছাড়া রাজধানী ঢাকায়ও এ সড়ক দিয়ে যেতে হয়। প্রতিদিন গড়ে ৬০ থেকে ৭০ হাজার লোকের যাতায়াত এ সড়কে।
গাড়িচালক ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দীর্ঘ সাত-আট মাস ধরেই সড়কটির বেহাল অবস্থা। একটু পরপরই বড় বড় গর্ত। বৃষ্টিতে সেসব গর্ত ডুবলে বোঝার উপায় থাকে না যে এটি রাস্তা না জলাধার।
এপ্রিলের প্রথম দিকে এ সড়ক নিয়ে ‘দুই কিলোমিটার অংশে খানাখন্দ, জনদুর্ভোগ’ শিরোনামে প্রথম আলোয় একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়। কিন্তু তাতেও কর্তৃপক্ষের টনক নড়েনি।
কয়েকজন গাড়িচালক জানান, বড় গর্তগুলো ইট, সুরকি ও বালু দিয়ে ভরাট করে দিলেও কোনো রকমে গাড়ি চলাচল করতে পারত। কিন্তু কর্তৃপক্ষ সেই কাজটুকুও করছে না। বরং দিন দিন অবস্থার অবনতি হচ্ছে। গর্তগুলো এতটাই গভীর হয়েছে যে গাড়ি উল্টে যাওয়ার উপক্রম হয়।
এলাকাবাসী বলেন, সড়কের পাশের নিচু জমি ও খাল ভরাট করার কারণে বৃষ্টির পানি সরতে পারছে না। এ কারণেও সড়কটি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। অপরিকল্পিতভাবে সড়কের পাশের খাল, পুকুর ও নিচু জমি ভরাট হচ্ছে। কিন্তু প্রশাসন তা দেখছে না। তবে জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল হাসান বলেন, নিচু জমি বা পুকুর ভরাটের ক্ষেত্রে কেউ নিজে থেকে সচেতন না হলে আইন প্রয়োগ করে ঠেকানো সম্ভব হয় না।
এলজিইডির মুন্সিগঞ্জ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘সড়কটি নিয়ে এ মুহূর্তে আমাদের কিছু করার নেই। তহবিলে টাকা নেই। আমাদের সাংসদসহ জনপ্রতিনিধিরা সড়কটি নিয়ে উচ্চমহলে ভূমিকা রাখলে সুবিধা হতো।’
স্থানীয় সাংসদ মৃণাল কান্তি দাস বলেন, ‘সড়কটি অবস্থা আসলেই খুব খারাপ। এটি মেরামতে স্থানীয় সরকারের সহযোগিতায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ পাঠানো হয়েছে। তারপরও কেন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না জানি না। আমি সংসদে সড়কটির অবস্থা সম্পর্কে তুলে ধরব।’
গজারিয়ার ভবেরচর থেকে রসুলপুর পর্যন্ত সড়কটির হালও খারাপ। সেটির অবস্থাও সংসদে তুলে ধরা হবে বলে জানান সাংসদ।
এ সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন শ্রীনগর, সিরাজদিখান, টঙ্গিবাড়ী, লৌহজং ও গজারিয়ার লোকজন জেলা শহরে যাতায়াত করে। এ ছাড়া রাজধানী ঢাকায়ও এ সড়ক দিয়ে যেতে হয়। প্রতিদিন গড়ে ৬০ থেকে ৭০ হাজার লোকের যাতায়াত এ সড়কে।
No comments