মন্ত্রীদের নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য: ‘ছাত্রলীগ কর্মী’ গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ভুয়া আইডি খুলে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমসহ বিভিন্ন মন্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করায় শাহ আলম নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৩। গত বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর ফকিরাপুলের একটি হোটেল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ৮ জুলাই তাঁর ফেসবুক পেজে অপরাধী শনাক্ত হয়েছে বলে জানান। এবং অপরাধীকে আইনের মুখোমুখি করানোর কথাও তিনি এতে উল্লেখ করেন।
র্যাব সূত্র জানিয়েছে, গ্রেপ্তারের সময় ওই যুবক নিজেকে ছাত্রলীগের কর্মী বলে দাবি করে। দলীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তার উপস্থিতির ছবিও র্যাবকে দেখায় সে।
গ্রেপ্তারের পর গত শুক্রবার তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে মামলা দিয়ে তাকে মতিঝিল থানায় সোপর্দ করে র্যাব। মতিঝিল থানার পুলিশ ওই দিনই তাকে আদালতের মাধ্যমে দুই দিনের রিমান্ডে নেয়।
মতিঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরমান আলী প্রথম আলোর কাছে মামলা ও রিমান্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দপ্তরবিহীন মন্ত্রী হওয়ার অনেক আগে ওই যুবক ফেসবুকে লিখেছিল, তিনি মন্ত্রিত্ব হারাচ্ছেন। এ ছাড়া আরও বিভিন্ন মন্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেছে সে। এসব বিষয় লেখার অভিযোগ এনে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার-প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট র্যাব সূত্র জানায়, শাহ আলম ‘আফরিন অনিমা’ নামের একটি ভুয়া ফেসবুক আইডি ব্যবহার করত। তার মূল আইডি ‘দস্যু বনহুর’ নামে। শাহ আলম ‘আফরিন অনিমা’ নামের আইডিতে দীর্ঘদিন ধরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীসহ বিভিন্ন মন্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর ও অপপ্রচারমূলক মন্তব্য জুড়ে দিচ্ছিল।
এ ব্যাপারে অভিযোগ পাওয়ায় ওই আইডি ও আইডি পরিচালনাকারী শনাক্তের জন্য তদন্তে নামে র্যাব। একপর্যায়ে শাহ আলম ভুয়া আইডিটি অকার্যকর করে দেয় এবং তাকে খোঁজা হচ্ছে জেনে গা ঢাকা দেওয়ার চেষ্টা করে। সর্বশেষ সম্প্রতি সে ফকিরাপুলের ইস্টার্ন হোটেলে অবস্থান করছিল। খবর পেয়ে র্যাব সেখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শাহ আলম অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করেছে।
শাহ আলমের গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জে।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ৮ জুলাই তাঁর ফেসবুক পেজে অপরাধী শনাক্ত হয়েছে বলে জানান। এবং অপরাধীকে আইনের মুখোমুখি করানোর কথাও তিনি এতে উল্লেখ করেন।
র্যাব সূত্র জানিয়েছে, গ্রেপ্তারের সময় ওই যুবক নিজেকে ছাত্রলীগের কর্মী বলে দাবি করে। দলীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তার উপস্থিতির ছবিও র্যাবকে দেখায় সে।
গ্রেপ্তারের পর গত শুক্রবার তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি আইনে মামলা দিয়ে তাকে মতিঝিল থানায় সোপর্দ করে র্যাব। মতিঝিল থানার পুলিশ ওই দিনই তাকে আদালতের মাধ্যমে দুই দিনের রিমান্ডে নেয়।
মতিঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরমান আলী প্রথম আলোর কাছে মামলা ও রিমান্ডের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দপ্তরবিহীন মন্ত্রী হওয়ার অনেক আগে ওই যুবক ফেসবুকে লিখেছিল, তিনি মন্ত্রিত্ব হারাচ্ছেন। এ ছাড়া আরও বিভিন্ন মন্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেছে সে। এসব বিষয় লেখার অভিযোগ এনে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার-প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট র্যাব সূত্র জানায়, শাহ আলম ‘আফরিন অনিমা’ নামের একটি ভুয়া ফেসবুক আইডি ব্যবহার করত। তার মূল আইডি ‘দস্যু বনহুর’ নামে। শাহ আলম ‘আফরিন অনিমা’ নামের আইডিতে দীর্ঘদিন ধরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীসহ বিভিন্ন মন্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর ও অপপ্রচারমূলক মন্তব্য জুড়ে দিচ্ছিল।
এ ব্যাপারে অভিযোগ পাওয়ায় ওই আইডি ও আইডি পরিচালনাকারী শনাক্তের জন্য তদন্তে নামে র্যাব। একপর্যায়ে শাহ আলম ভুয়া আইডিটি অকার্যকর করে দেয় এবং তাকে খোঁজা হচ্ছে জেনে গা ঢাকা দেওয়ার চেষ্টা করে। সর্বশেষ সম্প্রতি সে ফকিরাপুলের ইস্টার্ন হোটেলে অবস্থান করছিল। খবর পেয়ে র্যাব সেখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শাহ আলম অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করেছে।
শাহ আলমের গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জে।
No comments