‘ডাক’ এর কথকতা...
১৫ বার শূন্যরানে সাজঘরে ফিরেছেন তামিম ইকবাল। ছবি: শামসুল হক |
দক্ষিণ
আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে তামিম ইকবাল শূন্য রানে ফিরেছেন
১৩ বলের মোকাবিলায়। অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগাটা স্বাভাবিক, এতগুলো বল খেলে
‘রানহীন’ তামিম আবার কোনো রেকর্ডের অংশ হলেন কিনা। যারা এই লাইনে ভেবেছেন,
তাদের জ্ঞাতার্থে জানানো যাচ্ছে, তামিমের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ বল মোকাবিলা
করে শূন্যরানে আউট হওয়ার রেকর্ড একদিনের ক্রিকেটে আছে। আর বাংলাদেশি
ব্যাটসম্যানদের মধ্যে এমন অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডের পাতায় তামিমের সঙ্গী বেশ
কয়েকজনই।
সবচেয়ে বেশি বল খেলে একদিনের ক্রিকেটে ‘শূন্য’ রানে আউট হওয়ার দুর্ভাগ্য রুনাকো মর্টনের। ক্যারিবীয় এই ক্রিকেটার মাত্র ৩৩ বছর বয়সে এক সড়ক দুর্ঘটনায় চলে গেছেন পরলোকে। ২০০৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিনি ৩১ বল খেলে শূন্যরানে ফিরেছিলেন সাজঘরে। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সময় রানহীন কাটিয়ে শূন্যরানে সাজঘরে ফেরার রেকর্ডটি আতহার আলী খানের। ১৯৯৮ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত কোকাকোলা ওয়ানডে সিরিজে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে আতহার শূন্যরানে ফিরেছিলেন ২২টি বল খেলার পর।
বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে আতহারের পর সবচেয়ে বেশি বল খেলে শূন্যরানে ফেরার দুর্ভাগ্য হয়েছে আরও চার ব্যাটসম্যানের। এঁরা হচ্ছেন হারুনুর রশিদ, আকরাম খান, সানোয়ার হোসেন আর অলক কাপালি। এই চার ব্যাটসম্যানের প্রত্যেকেই ১৪ বল খেলে শূন্য করে ফিরেছিলেন। দেশের টেস্ট পূর্ব যুগের খেলোয়াড় হারুনুর রশিদ ১৯৮৮ সালে চট্টগ্রামে ভারতের বিপক্ষে এশিয়া কাপ ক্রিকেটের এক ম্যাচে ১৪ বল খেলে শূন্য রানে সাজঘরে ফিরেছিলেন। আকরাম ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপে এডিনবরার মাঠে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ১৪ বল খেলে শূন্য করেছিলেন। অলক কাপালির ১৪ বলে শূন্য দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২০০২ সালে, বেনোনিতে। সানোয়ার ঢাকার বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে ১৪ বল খেলে শূন্যরানে সাজঘরে ফিরেছিলেন।
১৩ বল খেলে শূন্যরানে ফেরার রেকর্ডে তামিমের সঙ্গী চট্টগ্রামেরই আফতাব আহমেদ। একসময়ের প্রতিভাদীপ্ত আফতাব তাঁর ওয়ানডে অভিষেকেই বার্মিংহামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে শূন্যরানে ফিরেছিলেন। ১৩ বল খেলে, ১২ মিনিট উইকেটে থেকে তিনি এই অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডের অংশ হয়েছিলেন।
পরলোকগত রুনাকো মর্টন সবচেয়ে বেশি বল খেলে শূন্যরানে ফিরেছিলেন। তিনি আছেন এই রেকর্ডের শীর্ষে। মর্টনের সঙ্গে এই রেকর্ডের শীর্ষ স্থানগুলো দখল করা খেলোয়াড়েরা হলেন, ফিল সিমন্স (২৩ বল), আতহার আলী খান (২২ বল), গ্রায়েম ফাওলার (২১ বল), গ্রায়েম ল্যাবরয় (২০ বল), টিম ডি লিডে (১৯ বল) . ড্যারেক আন্ডারউড (১৮ বল)।
আরেকটি তথ্য এখানে দিয়ে রাখা ভালো। বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে বেশিবার শূন্যরানে সাজঘরে ফেরার রেকর্ডটি সাবেক অধিনায়ক হাবিবুল বাশারের। তিনি মোট ১৮ বার কোনা রান না করেই বেরিয়ে এসেছেন মাঠ থেকে। তামিম ইকবাল ও মোহাম্মদ রফিক শূন্যরানে ফিরেছেন ১৫ বার করে।
সবচেয়ে বেশি বল খেলে একদিনের ক্রিকেটে ‘শূন্য’ রানে আউট হওয়ার দুর্ভাগ্য রুনাকো মর্টনের। ক্যারিবীয় এই ক্রিকেটার মাত্র ৩৩ বছর বয়সে এক সড়ক দুর্ঘটনায় চলে গেছেন পরলোকে। ২০০৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিনি ৩১ বল খেলে শূন্যরানে ফিরেছিলেন সাজঘরে। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সময় রানহীন কাটিয়ে শূন্যরানে সাজঘরে ফেরার রেকর্ডটি আতহার আলী খানের। ১৯৯৮ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত কোকাকোলা ওয়ানডে সিরিজে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে আতহার শূন্যরানে ফিরেছিলেন ২২টি বল খেলার পর।
বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে আতহারের পর সবচেয়ে বেশি বল খেলে শূন্যরানে ফেরার দুর্ভাগ্য হয়েছে আরও চার ব্যাটসম্যানের। এঁরা হচ্ছেন হারুনুর রশিদ, আকরাম খান, সানোয়ার হোসেন আর অলক কাপালি। এই চার ব্যাটসম্যানের প্রত্যেকেই ১৪ বল খেলে শূন্য করে ফিরেছিলেন। দেশের টেস্ট পূর্ব যুগের খেলোয়াড় হারুনুর রশিদ ১৯৮৮ সালে চট্টগ্রামে ভারতের বিপক্ষে এশিয়া কাপ ক্রিকেটের এক ম্যাচে ১৪ বল খেলে শূন্য রানে সাজঘরে ফিরেছিলেন। আকরাম ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপে এডিনবরার মাঠে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ১৪ বল খেলে শূন্য করেছিলেন। অলক কাপালির ১৪ বলে শূন্য দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২০০২ সালে, বেনোনিতে। সানোয়ার ঢাকার বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে ১৪ বল খেলে শূন্যরানে সাজঘরে ফিরেছিলেন।
১৩ বল খেলে শূন্যরানে ফেরার রেকর্ডে তামিমের সঙ্গী চট্টগ্রামেরই আফতাব আহমেদ। একসময়ের প্রতিভাদীপ্ত আফতাব তাঁর ওয়ানডে অভিষেকেই বার্মিংহামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে শূন্যরানে ফিরেছিলেন। ১৩ বল খেলে, ১২ মিনিট উইকেটে থেকে তিনি এই অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডের অংশ হয়েছিলেন।
পরলোকগত রুনাকো মর্টন সবচেয়ে বেশি বল খেলে শূন্যরানে ফিরেছিলেন। তিনি আছেন এই রেকর্ডের শীর্ষে। মর্টনের সঙ্গে এই রেকর্ডের শীর্ষ স্থানগুলো দখল করা খেলোয়াড়েরা হলেন, ফিল সিমন্স (২৩ বল), আতহার আলী খান (২২ বল), গ্রায়েম ফাওলার (২১ বল), গ্রায়েম ল্যাবরয় (২০ বল), টিম ডি লিডে (১৯ বল) . ড্যারেক আন্ডারউড (১৮ বল)।
আরেকটি তথ্য এখানে দিয়ে রাখা ভালো। বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে বেশিবার শূন্যরানে সাজঘরে ফেরার রেকর্ডটি সাবেক অধিনায়ক হাবিবুল বাশারের। তিনি মোট ১৮ বার কোনা রান না করেই বেরিয়ে এসেছেন মাঠ থেকে। তামিম ইকবাল ও মোহাম্মদ রফিক শূন্যরানে ফিরেছেন ১৫ বার করে।
No comments