১০১ মুক্তিযোদ্ধার বিবৃতিতে বিস্ময় কমান্ডারদের
১০১ জন মুক্তিযোদ্ধার বিবৃতি নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করে পাল্টা বিবৃতি দিয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের চট্টগ্রামের চারটি উপজেলার কমান্ডার ও নেতারা। তাঁরা ১০১ জন মুক্তিযোদ্ধার নামে পাঠানো বিবৃতির নিন্দা জানান।
উপজেলা কমান্ডার ও নেতাদের পাঠানো গতকাল শুক্রবারের বিবৃতিতে বলা হয়, আইয়ুব খানের মৃত্যুতে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ গভীর শোক প্রকাশ করছে। কিন্তু তাঁর মৃত্যুকে ঘিরে কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহল মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম জেলা ইউনিট ভেঙে উত্তর-দক্ষিণে বিভক্ত করার চক্রান্ত করছে। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের গঠনতন্ত্র অনুসারে মন্ত্রণালয় বা অন্য কেউ চট্টগ্রাম জেলা ইউনিট কমান্ড ভাঙতে বা গঠন করতে পারে না। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কাউন্সিলের অনুমোদনক্রমে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল গঠনতন্ত্র সংশোধন করলেই কেবল নতুন ইউনিট গঠিত হতে পারে।
বিবৃতিতে বোয়ালখালী উপজেলা কমান্ডার হারুন মিয়া, পটিয়া উপজেলা কমান্ডার মো. মহিউদ্দিন, আনোয়ারা উপজেলা কমান্ডার নূর আলম, বাঁশখালী উপজেলা কমান্ডার সুভাষ আচার্য্য, পটিয়া উপজেলার ডেপুটি কমান্ডার মোস্তাফিজুর রহমান, বোয়ালখালী উপজেলা কমান্ডের বনগোপাল, আনোয়ারার সহকারী সাংগঠনিক কমান্ডার নুরুল ইসলামের স্বাক্ষর রয়েছে।
গতকাল গণমাধ্যমে প্রকাশিত ১০১ জন মুক্তিযোদ্ধার বিবৃতিতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিবের অপসারণ এবং চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউনিট কমান্ড কমিটি গঠনের দাবি জানানো হয়।
তবে উপজেলা কমান্ডারদের বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, আইয়ুব খানের আত্মহত্যাকে কেন্দ্র করে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাংগঠনিক কাঠামো সংশোধন ছাড়াই নতুন ইউনিট গঠনের চেষ্টা চালাচ্ছে কেউ কেউ। একটি সংঘবদ্ধ চক্র মুক্তিযোদ্ধাদের ঐক্য বিনষ্ট করতে অনৈতিকভাবে টাকা তুলে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ দক্ষিণ জেলা গঠনের চেষ্টা চালাচ্ছে। আইয়ুব খান এই সংঘবদ্ধ চক্রের প্ররোচনার শিকার।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, কতিপয় ব্যক্তি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নাম ভাঙিয়ে মরহুম আইয়ুব খানকে নানাভাবে প্ররোচিত করে ঋণগ্রস্ত করে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের বিপক্ষে ষড়যন্ত্র ও আইয়ুব খানের মৃত্যুর পরেও চক্রটি পত্রিকায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নামে ভুয়া ও মিথ্যা বিবৃতি প্রচারে লিপ্ত রয়েছে। বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার জন্য দাবি জানানো হয়েছে।
গতকাল প্রকাশিত বিবৃতিতে মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইদ্রিসের নাম ছিল। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা সাধারণ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বিবৃতি দিয়ে আইয়ুব খানের মৃত্যুর প্রতিকার চেয়েছি। বিবৃতিতে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের নাম ব্যবহার করিনি। আর দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠনের দাবি করা হয়েছে আদালতের রায়ের আলোকে।’
তবে চট্টগ্রাম জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার শাহাব উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, ‘১০১ জন মুক্তিযোদ্ধা চট্টগ্রামে মুক্তিযোদ্ধাদের ঐক্য নষ্ট করতে বিবৃতি দিয়েছেন। তাঁরা দক্ষিণ জেলা কমিটি ভেঙে আলাদা করার ষড়যন্ত্রে জড়িত। তাঁদের দাবি এই অযৌক্তিক। আদালত দক্ষিণ জেলা নামে আলাদা কমিটি গঠনের আদেশ দেননি।’
উপজেলা কমান্ডার ও নেতাদের পাঠানো গতকাল শুক্রবারের বিবৃতিতে বলা হয়, আইয়ুব খানের মৃত্যুতে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ গভীর শোক প্রকাশ করছে। কিন্তু তাঁর মৃত্যুকে ঘিরে কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহল মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম জেলা ইউনিট ভেঙে উত্তর-দক্ষিণে বিভক্ত করার চক্রান্ত করছে। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের গঠনতন্ত্র অনুসারে মন্ত্রণালয় বা অন্য কেউ চট্টগ্রাম জেলা ইউনিট কমান্ড ভাঙতে বা গঠন করতে পারে না। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কাউন্সিলের অনুমোদনক্রমে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল গঠনতন্ত্র সংশোধন করলেই কেবল নতুন ইউনিট গঠিত হতে পারে।
বিবৃতিতে বোয়ালখালী উপজেলা কমান্ডার হারুন মিয়া, পটিয়া উপজেলা কমান্ডার মো. মহিউদ্দিন, আনোয়ারা উপজেলা কমান্ডার নূর আলম, বাঁশখালী উপজেলা কমান্ডার সুভাষ আচার্য্য, পটিয়া উপজেলার ডেপুটি কমান্ডার মোস্তাফিজুর রহমান, বোয়ালখালী উপজেলা কমান্ডের বনগোপাল, আনোয়ারার সহকারী সাংগঠনিক কমান্ডার নুরুল ইসলামের স্বাক্ষর রয়েছে।
গতকাল গণমাধ্যমে প্রকাশিত ১০১ জন মুক্তিযোদ্ধার বিবৃতিতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিবের অপসারণ এবং চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউনিট কমান্ড কমিটি গঠনের দাবি জানানো হয়।
তবে উপজেলা কমান্ডারদের বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, আইয়ুব খানের আত্মহত্যাকে কেন্দ্র করে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাংগঠনিক কাঠামো সংশোধন ছাড়াই নতুন ইউনিট গঠনের চেষ্টা চালাচ্ছে কেউ কেউ। একটি সংঘবদ্ধ চক্র মুক্তিযোদ্ধাদের ঐক্য বিনষ্ট করতে অনৈতিকভাবে টাকা তুলে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ দক্ষিণ জেলা গঠনের চেষ্টা চালাচ্ছে। আইয়ুব খান এই সংঘবদ্ধ চক্রের প্ররোচনার শিকার।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, কতিপয় ব্যক্তি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নাম ভাঙিয়ে মরহুম আইয়ুব খানকে নানাভাবে প্ররোচিত করে ঋণগ্রস্ত করে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের বিপক্ষে ষড়যন্ত্র ও আইয়ুব খানের মৃত্যুর পরেও চক্রটি পত্রিকায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নামে ভুয়া ও মিথ্যা বিবৃতি প্রচারে লিপ্ত রয়েছে। বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার জন্য দাবি জানানো হয়েছে।
গতকাল প্রকাশিত বিবৃতিতে মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইদ্রিসের নাম ছিল। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা সাধারণ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বিবৃতি দিয়ে আইয়ুব খানের মৃত্যুর প্রতিকার চেয়েছি। বিবৃতিতে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের নাম ব্যবহার করিনি। আর দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠনের দাবি করা হয়েছে আদালতের রায়ের আলোকে।’
তবে চট্টগ্রাম জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার শাহাব উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, ‘১০১ জন মুক্তিযোদ্ধা চট্টগ্রামে মুক্তিযোদ্ধাদের ঐক্য নষ্ট করতে বিবৃতি দিয়েছেন। তাঁরা দক্ষিণ জেলা কমিটি ভেঙে আলাদা করার ষড়যন্ত্রে জড়িত। তাঁদের দাবি এই অযৌক্তিক। আদালত দক্ষিণ জেলা নামে আলাদা কমিটি গঠনের আদেশ দেননি।’
No comments