ইয়েমেনে যুদ্ধবিরতি ভেস্তে
ইয়েমেনের ৮০ শতাংশ মানুষের মানবিক সহায়তা দরকার বলে জাতিসংঘের ভাষ্য। ছবি: রয়টার্স |
ইয়েমেনে
জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় মানবিক যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে
তা ভেস্তে গেছে। আজ শনিবার বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
জাতিসংঘের ঘোষণা অনুযায়ী, ইয়েমেনে জরুরি ভিত্তিতে মানবিক সহায়তার জন্য গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। এটি রমজানের শেষ পর্যন্ত বলবৎ থাকার কথা ছিল।
নির্ধারিত সময়ে ওই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর তা ভেস্তে যায়। আজ শনিবার ভোরে ইয়েমেনে নতুন করে বিমান হামলা ও সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে।
স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, হুতি বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রিত ইয়েমেনের রাজধানী সানায় আজ ভোরে বিমান হামলা চালিয়েছে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন জোট। এ ছাড়া দেশটির তৃতীয় বৃহত্তম শহর তাইজে হুতিদের সঙ্গে তাদের প্রতিপক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে।
যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের জন্য উভয় পক্ষ পরস্পরকে দোষী করেছে।
সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান জানিয়েছিল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। কিন্তু তাদের সেই আহ্বান কার্যত ভেস্তে গেল।
সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট দেশটির নির্বাসিত প্রেসিডেন্ট আব্দ-রাব্বু মনসুর হাদিকে আবার ক্ষমতায় বসাতে তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে হুতি বিদ্রোহী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট সালেহর অনুগত সেনাদের লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়ে আসছে। এতে তিন হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়।
আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থাগুলো বলছে, চলমান সংঘাতে ইয়েমেনে মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে। দিন দিন পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে। দেশটির আড়াই কোটি জনসংখ্যার মধ্যে ৮০ শতাংশেরও বেশি মানুষের এখন কোনো না কোনো ধরনের জরুরি সহায়তা দরকার।
জাতিসংঘের ঘোষণা অনুযায়ী, ইয়েমেনে জরুরি ভিত্তিতে মানবিক সহায়তার জন্য গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। এটি রমজানের শেষ পর্যন্ত বলবৎ থাকার কথা ছিল।
নির্ধারিত সময়ে ওই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর তা ভেস্তে যায়। আজ শনিবার ভোরে ইয়েমেনে নতুন করে বিমান হামলা ও সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে।
স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, হুতি বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রিত ইয়েমেনের রাজধানী সানায় আজ ভোরে বিমান হামলা চালিয়েছে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন জোট। এ ছাড়া দেশটির তৃতীয় বৃহত্তম শহর তাইজে হুতিদের সঙ্গে তাদের প্রতিপক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে।
যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের জন্য উভয় পক্ষ পরস্পরকে দোষী করেছে।
সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান জানিয়েছিল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। কিন্তু তাদের সেই আহ্বান কার্যত ভেস্তে গেল।
সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট দেশটির নির্বাসিত প্রেসিডেন্ট আব্দ-রাব্বু মনসুর হাদিকে আবার ক্ষমতায় বসাতে তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে হুতি বিদ্রোহী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট সালেহর অনুগত সেনাদের লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়ে আসছে। এতে তিন হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়।
আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থাগুলো বলছে, চলমান সংঘাতে ইয়েমেনে মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে। দিন দিন পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে। দেশটির আড়াই কোটি জনসংখ্যার মধ্যে ৮০ শতাংশেরও বেশি মানুষের এখন কোনো না কোনো ধরনের জরুরি সহায়তা দরকার।
No comments