‘পানি এলে ইলিশ যাবে’ -প্রধানমন্ত্রী
স্থলসীমা
চুক্তিতে আপত্তি নেই জানিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী মমতা
বন্দোপাধ্যায় জানিয়েছেন, তিস্তা চুক্তিতেও ইতিবাচক ভূমিকা রাখবেন তিনি।
দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। বৈঠক শেষে
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবার সোবহান চৌধুরী সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
বৈঠক ছাড়াও গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেন মমতা ও তার
সফরসঙ্গীরা। বেলা দুইটায় তিনি গণভবন থেকে বের হন।
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা জানান, পশ্চিমবঙ্গের মানুষের ইলিশ না পাওয়ার বিষয়টি শেখ হাসিনার কাছে তোলেন মমতা। এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, পানি এলে ইলিশও যাবে। স্থল সীমান্ত চুক্তির বিষয়ে মমতা বলেন, ‘৭৪ সালে মুজিব-ইন্দিরা স্থল সীমান্ত চুক্তি নিয়ে সৃষ্ট সব সমস্যার সমাধান করে দিয়েছি। লোকসভায় তা জমা দেয়া আছে। চলতি মাসের ২৩ তারিখ থেকে শুরু হওয়া লোকসভার অধিবেশনে তা পাস হবে বলে আশা করি। ইকবাল সোবহান চৌধুরী জানান, গণভবনে দুই পক্ষের বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মমতা ব্যানার্জি আধঘণ্টা একান্তে বৈঠক করেন।
গণভবন সূত্র জানায়, মধ্যাহ্নভোজে মমতার জন্য ছিল ইলিশের তিন পদের রান্না। এছাড়া মাছের কোপ্তা, মুরগি ও সবজিসহ ১২পদের খাবার আয়োজন ছিল অতিথিদের জন্য।
বিকালে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলীর সঙ্গে বৈঠক করবেন মমতা। তিন দিনের ঢাকা সফরের দ্বিতীয় দিনে একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান তিনি। এর আগে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। রাতে ভারতীয় হাইকমিশনারের বাসায় দেয়া নৈশভোজে অংশ নেন। এতে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতারাও আমন্ত্রিত ছিলেন। শুক্রবার ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু স্মৃতি যাদুঘর পরিদর্শন করেন পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা জানান, পশ্চিমবঙ্গের মানুষের ইলিশ না পাওয়ার বিষয়টি শেখ হাসিনার কাছে তোলেন মমতা। এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, পানি এলে ইলিশও যাবে। স্থল সীমান্ত চুক্তির বিষয়ে মমতা বলেন, ‘৭৪ সালে মুজিব-ইন্দিরা স্থল সীমান্ত চুক্তি নিয়ে সৃষ্ট সব সমস্যার সমাধান করে দিয়েছি। লোকসভায় তা জমা দেয়া আছে। চলতি মাসের ২৩ তারিখ থেকে শুরু হওয়া লোকসভার অধিবেশনে তা পাস হবে বলে আশা করি। ইকবাল সোবহান চৌধুরী জানান, গণভবনে দুই পক্ষের বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মমতা ব্যানার্জি আধঘণ্টা একান্তে বৈঠক করেন।
গণভবন সূত্র জানায়, মধ্যাহ্নভোজে মমতার জন্য ছিল ইলিশের তিন পদের রান্না। এছাড়া মাছের কোপ্তা, মুরগি ও সবজিসহ ১২পদের খাবার আয়োজন ছিল অতিথিদের জন্য।
বিকালে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলীর সঙ্গে বৈঠক করবেন মমতা। তিন দিনের ঢাকা সফরের দ্বিতীয় দিনে একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান তিনি। এর আগে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। রাতে ভারতীয় হাইকমিশনারের বাসায় দেয়া নৈশভোজে অংশ নেন। এতে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতারাও আমন্ত্রিত ছিলেন। শুক্রবার ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধু স্মৃতি যাদুঘর পরিদর্শন করেন পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী।
No comments