প্রাণের উৎসবে মেতেছে বর্ণমেলা by আবদুর রশিদ
(রাজধানীর সুলতানা কামাল মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সে আজ আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস উপলক্ষে বর্ণমেলার উদ্বোধন করেন ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক। ছবি: জাহিদুল করিম) মায়ের
ভাষা বলতে বা লিখতে যে বর্ণমালা লাগে, তারও রয়েছে নানা সাজ। কোনোটা মরিচ
দিয়ে গড়া, কোনোটা ধান বা চিংড়ি মাছের খোসা দিয়ে বানানো। সব কয়টাতেই
আছে মনের মাধুরী, প্রাণের ছোঁয়া। প্রথম আলো ও সার্ফ এক্সেলের আয়োজনে
বর্ণমেলায় এমন সাজে সেজেছে বাংলা ভাষার বর্ণগুলো। আজ শনিবার আন্তর্জাতিক
মাতৃভাষা দিবসে ঢাকার সুলতানা কামাল মহিলা কমপ্লেক্সে চলছে আনন্দমুখর
বর্ণমেলা।
মরিচ দিয়ে ‘ম’, ধান দিয়ে ‘ধ’, ছোট খেলনা গাড়ি দিয়ে ‘গ’, চিংড়ির খোসা দিয়ে ‘চ’, ভাষা আন্দোলনের পেপার কাটিং দিয়ে আন্দোলনের ‘আ’, গ তৈরি করে তার ভেতর গ্রামের চিত্র, নকশী কাঁথা দিয়ে ‘ন’, কাগজের ছৌট নৌকা দিয়ে ‘ন’, হাঁড় দিয়ে ‘হ’, বাঁশি দিয়ে ‘ব’, শুকনো বরই দিয়ে ‘ব’ এবং পুতুলের ওপর ব্যান্ডেজ দিয়ে ‘ব’সহ আর কতভাবেই না বর্ণ তৈরি করেছে বাংলাদেশের নানা প্রান্তের খুদে শিক্ষার্থীরা।
বর্ণমেলায় চলছে এসব বর্ণের প্রদর্শনী। চলছে বর্ণমেলার অন্যতম আকর্ষণ বর্ণ পরিচয়ের উৎসব ‘হাতেখড়ি’। শিশুদের হাতেখড়ি দিচ্ছেন লেখক, গবেষক ও প্রাবন্ধিক সৈয়দ আবুল মকসুদ। এ ছাড়া মেলায় তৈরি করা বড় একটি ‘অ’-তে আঁকিবুঁকি করছে শিশুরা। নাগরদোলায় চড়ে মজা করছে সবাই। মজার একটি নামও দেওয়া হয়েছে সে নাগরদোলার। নাম বর্ণদোলা।
নতুন প্রজন্মের মধ্যে বাংলা বর্ণ, ভাষা ও ভাষা আন্দোলনের মহিমা ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে প্রথম আলো ষষ্ঠবারের মতো আয়োজন করেছে এই বর্ণমেলার। ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক সকাল ৯টা ২০ মিনিটে বর্ণমেলার উদ্বোধন করেন। মেলা চলবে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত।
বর্ণমেলায় আছে পুতুলখেলা, সিসিমপুর, বর্ণ দিয়ে টি-শার্টের নকশা, বর্ণ ক্যানভাস, মুখোশ, বর্ণের নকশা প্রদর্শনী, পাপেট শো, মজার মজার প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানামাত্রিক আয়োজন। এ ছাড়া আছে প্রথমা বইয়ের দুনিয়া, বই বর্ণালি, কিআ, জল পড়ে পাতা নড়ে, বর্ণে প্রযুক্তি, বাংলা বর্ণে রেডিও কর্ণে, মজার পুতুল, বর্ণ প্রদর্শনী, বর্ণে হাতেখড়ি, সুন্দর হাতে সুন্দর বর্ণ, ঝিলিক দাঁতে সাদা হাসি ইত্যাদির স্টল।
দিনভর মেলায় শুভেচ্ছা জানাতে আসবেন দেশসেরা শিল্পী, লেখক ও তারকারা। বেলা দুইটা থেকে হবে প্রিয় ব্যান্ড দলের পরিবেশনা। বাংলা বর্ণমালা নিয়ে খাবার, পোশাক, বই ইত্যাদি প্রদর্শন ও বিক্রির ব্যবস্থাও আছে মেলায়।
মরিচ দিয়ে ‘ম’, ধান দিয়ে ‘ধ’, ছোট খেলনা গাড়ি দিয়ে ‘গ’, চিংড়ির খোসা দিয়ে ‘চ’, ভাষা আন্দোলনের পেপার কাটিং দিয়ে আন্দোলনের ‘আ’, গ তৈরি করে তার ভেতর গ্রামের চিত্র, নকশী কাঁথা দিয়ে ‘ন’, কাগজের ছৌট নৌকা দিয়ে ‘ন’, হাঁড় দিয়ে ‘হ’, বাঁশি দিয়ে ‘ব’, শুকনো বরই দিয়ে ‘ব’ এবং পুতুলের ওপর ব্যান্ডেজ দিয়ে ‘ব’সহ আর কতভাবেই না বর্ণ তৈরি করেছে বাংলাদেশের নানা প্রান্তের খুদে শিক্ষার্থীরা।
বর্ণমেলায় চলছে এসব বর্ণের প্রদর্শনী। চলছে বর্ণমেলার অন্যতম আকর্ষণ বর্ণ পরিচয়ের উৎসব ‘হাতেখড়ি’। শিশুদের হাতেখড়ি দিচ্ছেন লেখক, গবেষক ও প্রাবন্ধিক সৈয়দ আবুল মকসুদ। এ ছাড়া মেলায় তৈরি করা বড় একটি ‘অ’-তে আঁকিবুঁকি করছে শিশুরা। নাগরদোলায় চড়ে মজা করছে সবাই। মজার একটি নামও দেওয়া হয়েছে সে নাগরদোলার। নাম বর্ণদোলা।
নতুন প্রজন্মের মধ্যে বাংলা বর্ণ, ভাষা ও ভাষা আন্দোলনের মহিমা ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে প্রথম আলো ষষ্ঠবারের মতো আয়োজন করেছে এই বর্ণমেলার। ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক সকাল ৯টা ২০ মিনিটে বর্ণমেলার উদ্বোধন করেন। মেলা চলবে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত।
বর্ণমেলায় আছে পুতুলখেলা, সিসিমপুর, বর্ণ দিয়ে টি-শার্টের নকশা, বর্ণ ক্যানভাস, মুখোশ, বর্ণের নকশা প্রদর্শনী, পাপেট শো, মজার মজার প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানামাত্রিক আয়োজন। এ ছাড়া আছে প্রথমা বইয়ের দুনিয়া, বই বর্ণালি, কিআ, জল পড়ে পাতা নড়ে, বর্ণে প্রযুক্তি, বাংলা বর্ণে রেডিও কর্ণে, মজার পুতুল, বর্ণ প্রদর্শনী, বর্ণে হাতেখড়ি, সুন্দর হাতে সুন্দর বর্ণ, ঝিলিক দাঁতে সাদা হাসি ইত্যাদির স্টল।
দিনভর মেলায় শুভেচ্ছা জানাতে আসবেন দেশসেরা শিল্পী, লেখক ও তারকারা। বেলা দুইটা থেকে হবে প্রিয় ব্যান্ড দলের পরিবেশনা। বাংলা বর্ণমালা নিয়ে খাবার, পোশাক, বই ইত্যাদি প্রদর্শন ও বিক্রির ব্যবস্থাও আছে মেলায়।
No comments