লক্ষ্মীপুরে পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের মধ্যে ব্যপক গোলাগুলি
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জের লতিফপুর এলাকায় আজ সোমবার ভোররাতে পুলিশের সঙ্গে জিসান বাহিনীর সন্ত্রাসীদের ব্যাপক গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে জিসানের সহযোগী রাসেল নামে এক সন্ত্রাসীকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আটক করেছে পুলিশ। উদ্ধার করা হয়েছে একটি এলজি। এসময় পুলিশ কনস্টেবল আবদুল কাদের,মাইনুল ইসলাম,আবুল কাশেম ও মাছুম উদ্দিনসহ ৪ পুলিশ ও তিন সন্ত্রাসী আহত হয়েছে। আহত পুলিশ সদস্যেদের লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আটক সন্ত্রাসী রাসেলকে পুলিশ পাহারায় লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে এবং আহত তিন সন্ত্রাসী পুলিশের হাত থেকে গ্রেফতার এড়াতে অন্যত্র চিকিৎসা নিচ্ছে বলে জানা গেছে।
পুলিশ জানায়, সোমবার ভোররাতে চন্দ্রগঞ্জ বাজারের লতিফপুর এলাকায় পুলিশের তালিকাভূক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী সোলাইমান উদ্দিন জিসানকে গ্রেফতার করতে ওই এলাকায় অভিযানে যায় পুলিশ। এসময় সন্ত্রাসীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে। পুলিশও পাল্টা ১৫ রাউন্ড গুলি ছুড়ে। এ সময় উভয়ের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে পুলিশ কনস্টেবল আবদুল কাদের,মাইনুল ইসলাম,আবুল কাশেম ও মাছুম উদ্দিনসহ ৪পুলিশ ও তিন সন্ত্রাসী আহত হয়। এসময় লতিফপুর এলাকা থেকে জিসান বাহিনীর সহযোগি সন্ত্রাসী রাসেলকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আটক করা হয়। উদ্ধার করা একটি এলজি।
পুলিশ সুপার শাহ মিজান সাফিউর রহমান. পুলিশের তালিকাভূক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান বাহিনীর সন্ত্রাসীদের সাথে পুলিশের গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। এসময় পুলিশ ১৫ রাউন্ড গুলি ছুড়েঁ। জিসানের বিরুদ্ধে সদর থানাসহ বিভিন্ন থানায় সন্ত্রাসী, হত্যা,ডাকাতি,অপহরনসহ বিভিন্ন অভিযোগে বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। ইতিমধ্যে জিসানকে ধরিয়ে দিতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে এক লাখ টাকা পুরুস্কার ঘোষনা করা হয়েছে। তাকে ধরতে বিভিন্ন স্থানে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানান তিনি।
পুলিশ জানায়, সোমবার ভোররাতে চন্দ্রগঞ্জ বাজারের লতিফপুর এলাকায় পুলিশের তালিকাভূক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী সোলাইমান উদ্দিন জিসানকে গ্রেফতার করতে ওই এলাকায় অভিযানে যায় পুলিশ। এসময় সন্ত্রাসীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে। পুলিশও পাল্টা ১৫ রাউন্ড গুলি ছুড়ে। এ সময় উভয়ের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে পুলিশ কনস্টেবল আবদুল কাদের,মাইনুল ইসলাম,আবুল কাশেম ও মাছুম উদ্দিনসহ ৪পুলিশ ও তিন সন্ত্রাসী আহত হয়। এসময় লতিফপুর এলাকা থেকে জিসান বাহিনীর সহযোগি সন্ত্রাসী রাসেলকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আটক করা হয়। উদ্ধার করা একটি এলজি।
পুলিশ সুপার শাহ মিজান সাফিউর রহমান. পুলিশের তালিকাভূক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান বাহিনীর সন্ত্রাসীদের সাথে পুলিশের গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। এসময় পুলিশ ১৫ রাউন্ড গুলি ছুড়েঁ। জিসানের বিরুদ্ধে সদর থানাসহ বিভিন্ন থানায় সন্ত্রাসী, হত্যা,ডাকাতি,অপহরনসহ বিভিন্ন অভিযোগে বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। ইতিমধ্যে জিসানকে ধরিয়ে দিতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে এক লাখ টাকা পুরুস্কার ঘোষনা করা হয়েছে। তাকে ধরতে বিভিন্ন স্থানে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানান তিনি।
No comments