ব্লক করে লাভ নেই!
ফেসবুক,
টুইটারের এই যুগে বিরক্তিকর কিছু দেখলেই তা ব্লক করে দেন ব্যবহারকারীরা।
ইন্টারনেটে ওয়েবাসাইটে গেলেও বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন দেখা যায়। এই বিজ্ঞাপন
দেখবেন না বলে ভাবছেন? আপনার কাছে ব্লক বা বন্ধ করে দেওয়ার সুযোগও আছে।
কিন্তু বিজ্ঞাপনদাতারা তো কোটি কোটি টাকা এর পেছনে খরচ করছে তাদের
প্রচারণার জন্য। যাঁরা বিজ্ঞাপন প্রকাশ করছেন, তাঁরা বিনা মূল্যে আপনাকে
ওয়েব কনটেন্ট, ভিডিও দেখাচ্ছেন। তাঁদের টিকে থাকার জন্যও তো দরকার অর্থ।
অ্যাড ব্লক নিয়ে তো আপনি ব্রাউজার থেকে বিজ্ঞাপন বন্ধ করে দিচ্ছেন কিন্তু
একবার ভাবুন তো ওই প্রতিষ্ঠানগুলো কীভাবে টিকবে? এ বিষয়টি নিয়েই
প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এএফপি। বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন না দেখেই ওয়েব
ব্রাউজিং কিংবা অনলাইনে ভিডিও দেখার জন্য আছে অ্যাড ব্লক করার নানা
সফটওয়্যার। এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখন অ্যাড ব্লক প্লাসের মতো ছোট
ছোট কিছু প্রোগ্রামের জন্য বিজ্ঞাপন না দেখেই ভিডিও দেখা বা ওয়েবসাইট
ব্রাউজ করা সম্ভব হচ্ছে। অ্যাড ব্লক প্লাসের মতো বিনা মূল্যের
সফটওয়্যারগুলো আপনার ব্রাউজারের বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের পথ রোধ করে দিতে
পারে। ফ্ল্যাশিং ব্যানার অ্যাড, প্রি-রোল অ্যাড, পপ-আপ নোটিশের মতো
বিজ্ঞাপনগুলো এখন অ্যাড ব্লকিং সফটওয়্যারের কারণেই জনপ্রিয়তা হারিয়েছে।
শুরুর দিকে অবশ্য এই অ্যাড ব্লকিং সফটওয়্যারগুলো এতটা জনপ্রিয় ছিল না। প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণেরা বা প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরাই কেবল নিজেদের সুবিধার জন্য এই সফটওয়্যার ব্যবহার করতেন। কিন্তু এখন এই সফটওয়্যারগুলো তুমুল জনপ্রিয়।
শুধু ফ্রান্সেই অ্যাড ব্লক প্লাস ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫০ লাখ। এ ছাড়া যুক্তরাজ্যে ২০ লাখ ও স্পেনে ১৫ লাখ অ্যাড ব্লক সফটওয়্যার ব্যবহারকারী আছেন। বিশ্বব্যাপী ১৪ কোটি ৪০ লাখেরও বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারী এ ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করছেন, যা গত বছরের তুলনায় ৬৯ শতাংশ বেশি। বিজ্ঞাপন বন্ধ রাখার তথ্য দিয়ে বিজ্ঞাপনদাতাদের সাহায্যকারী প্রতিষ্ঠান পেজফেয়ার ও অ্যাডোবি সফটওয়্যার নির্মাতাদের সেপ্টেম্বর মাসের তথ্য অনুযায়ী, অ্যাড ব্লক সফটওয়্যার ব্যবহার করে এ বছর ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন বন্ধ করার হার বেড়েছে। ওয়েবসাইটের ওপর ভিত্তি করে ১০ থেকে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বিজ্ঞাপন ব্লক করে দেওয়ার হার দেখা গেছে।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা হয়তো বিজ্ঞাপনমুক্তভাবে ওয়েবসাইট ব্রাউজিং করার কথা ভাবেন। কিন্তু বিজ্ঞাপনদাতা ও ওয়েব প্রকাশকেরা তাঁদের আয়ের জন্য ওই বিজ্ঞাপনের ওপরেই নির্ভর করেন। তাঁদের কাছে তাই এই অ্যাড ব্লক করার সফটওয়্যারগুলো এখন দুঃস্বপ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে।
ওয়েব প্রকাশকদের সংগঠন গেস্টির প্রধান নির্বাহী লরা দ্য ল্যাটাইলি এএফপিকে এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘এটা ছোটখাটো কোনো বিষয় নয়, সব প্রকাশকের ওপরেই এর প্রভাব পড়ছে। আমাদের সদস্যদের বিজ্ঞাপনের আয় ২০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে।
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যখন ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনের ওপর বেশি বেশি অর্থ ঢালছে, তখনই অ্যাড ব্লকার সফটওয়্যারগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়ার লক্ষণ দেখা গেছে। এ বছরে ৫৪৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিজ্ঞাপনের বাজারের এক-চতুর্থাংশ ডিজিটাল বিজ্ঞাপনে খরচ হচ্ছে।
এএফপি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনের এই বিশাল বিনিয়োগ রক্ষার জন্য গুগল, মাইক্রোসফট, লা ফিগারো পত্রিকাসহ ফ্রান্সের একদল প্রকাশক মিলে অ্যাড ব্লকার সফটওয়্যার নির্মাতাদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। অ্যাড ব্লকিং সফটওয়্যার নির্মাতাদের বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকিও দিয়েছে এ দলটি। শুধু ফ্রান্সেই নয়, জার্মানিতেও একটি দল এই অ্যাড ব্লকার সফটওয়্যার নির্মাতাদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে।
এদিকে অ্যাড ব্লক সফটওয়্যারগুলো ঠেকাতে বিভিন্ন ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষকেও বিভিন্ন পন্থা নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। ফ্রান্সের খেলাধুলার ওয়েবসাইট লা ইকুইপস ‘ক্যারট অ্যান্ড স্টিক’ পন্থা বেছে নিয়েছে। যাঁরা অ্যাড ব্লকিং সফটওয়্যার ব্যবহার করছেন, তাঁরা ভিডিও দেখতে পারবেন না। লা ইকুইপের দাবি, যেহেতু বিনা মূল্যে ভিডিও দেখায় তারা, তাই বিজ্ঞাপনের আয় দিয়েই চলতে হয় তাদের। কাজেই কেবল অ্যাড ব্লকার সরালেই ভিডিও দেখার সুযোগ পাওয়া যাবে।
লা ইকুইপের ডেপুটি ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভিয়ের স্পেন্ডার বলেন, ‘আমাদের টিকে থাকার জন্যই এটা করতে হচ্ছে। হয় ব্যবহারকারীদের নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ খরচ করে ভিডিও দেখতে হবে, তা না হলে বিজ্ঞাপন দেখতে হবে।’
পেজফেয়ারের প্রধান নির্বাহী শন ব্ল্যাঞ্চফিল্ড অ্যাড ব্লকারদের বিরুদ্ধে তাঁদের এই প্রচারণাকে এক যুগ আগের ফাইল শেয়ারিং প্রোগ্রাম ন্যাপস্টারের বিরুদ্ধে সংগীতশিল্পের অবস্থানের সঙ্গে তুলনা করেন।
তিনি বলেন, ‘তাঁদের ন্যাপস্টারের গল্প থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। তাঁদের বোঝা উচিত যে ব্যবহারকারী যা চান তাঁরা শেষ পর্যন্ত সেটাই তো পাচ্ছেন।’
অ্যাড ব্লকারদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে ফ্রান্সের ওয়েব ডেভেলপারদের সংগঠন এসআরআই। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান হেলেন চার্টার বলেন, ইন্টারনেট যে একেবারেই বিনা মূল্যের, ব্যবহারকারীদের এই ভুল ধারণা দূর করতে হবে। রেডিও ও টেলিভিশনে এত বিজ্ঞাপন দেখে-শুনে যখন কোনো সমস্যা হচ্ছে না, তখন ইন্টারনেটে সবকিছু বিনা মূল্যে পাওয়া যাবে—এটা ধরে নেওয়া ঠিক হবে না।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিজ্ঞাপন না দেখার হার বেড়ে যাওয়া এবং মোবাইলে বিজ্ঞাপনের জন্য জায়গা ছোট হয়ে যাওয়ায় সমস্যায় পড়ছেন বিজ্ঞাপনদাতারা। তাঁদের বার্তাটিকে ঠিকমতো পৌঁছাতে পারছেন না। এই সমস্যা এতটাই প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে যে, গুগলকে পর্যন্ত এখন ভিন্নপথে হাঁটতে হচ্ছে। ওয়েব বিজ্ঞাপনের পরিবর্তে গুগলকে অর্থের বিনিময়ে বিজ্ঞাপন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে। গুগল কন্ট্রিবিউটর সেবার মাধ্যমে মাসিক এক থেকে তিন ডলার অর্থ পরিশোধ করলে গুগল আর ওই ব্যবহারকারীকে কোনো ওয়েবসাইটে গেলে বিজ্ঞাপন দেখাবে না। গুগল বলছে, এভাবে অর্থ পরিশোধ করলে ওই সাইটটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর কাছ থেকে আর্থিক সহযোগিতা পাবে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অনিয়নের মতো কয়েকটি সাইটে এই পদ্ধতি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
শুরুর দিকে অবশ্য এই অ্যাড ব্লকিং সফটওয়্যারগুলো এতটা জনপ্রিয় ছিল না। প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণেরা বা প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরাই কেবল নিজেদের সুবিধার জন্য এই সফটওয়্যার ব্যবহার করতেন। কিন্তু এখন এই সফটওয়্যারগুলো তুমুল জনপ্রিয়।
শুধু ফ্রান্সেই অ্যাড ব্লক প্লাস ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫০ লাখ। এ ছাড়া যুক্তরাজ্যে ২০ লাখ ও স্পেনে ১৫ লাখ অ্যাড ব্লক সফটওয়্যার ব্যবহারকারী আছেন। বিশ্বব্যাপী ১৪ কোটি ৪০ লাখেরও বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারী এ ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করছেন, যা গত বছরের তুলনায় ৬৯ শতাংশ বেশি। বিজ্ঞাপন বন্ধ রাখার তথ্য দিয়ে বিজ্ঞাপনদাতাদের সাহায্যকারী প্রতিষ্ঠান পেজফেয়ার ও অ্যাডোবি সফটওয়্যার নির্মাতাদের সেপ্টেম্বর মাসের তথ্য অনুযায়ী, অ্যাড ব্লক সফটওয়্যার ব্যবহার করে এ বছর ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন বন্ধ করার হার বেড়েছে। ওয়েবসাইটের ওপর ভিত্তি করে ১০ থেকে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বিজ্ঞাপন ব্লক করে দেওয়ার হার দেখা গেছে।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা হয়তো বিজ্ঞাপনমুক্তভাবে ওয়েবসাইট ব্রাউজিং করার কথা ভাবেন। কিন্তু বিজ্ঞাপনদাতা ও ওয়েব প্রকাশকেরা তাঁদের আয়ের জন্য ওই বিজ্ঞাপনের ওপরেই নির্ভর করেন। তাঁদের কাছে তাই এই অ্যাড ব্লক করার সফটওয়্যারগুলো এখন দুঃস্বপ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে।
ওয়েব প্রকাশকদের সংগঠন গেস্টির প্রধান নির্বাহী লরা দ্য ল্যাটাইলি এএফপিকে এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘এটা ছোটখাটো কোনো বিষয় নয়, সব প্রকাশকের ওপরেই এর প্রভাব পড়ছে। আমাদের সদস্যদের বিজ্ঞাপনের আয় ২০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে।
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যখন ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনের ওপর বেশি বেশি অর্থ ঢালছে, তখনই অ্যাড ব্লকার সফটওয়্যারগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়ার লক্ষণ দেখা গেছে। এ বছরে ৫৪৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিজ্ঞাপনের বাজারের এক-চতুর্থাংশ ডিজিটাল বিজ্ঞাপনে খরচ হচ্ছে।
এএফপি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ইন্টারনেট বিজ্ঞাপনের এই বিশাল বিনিয়োগ রক্ষার জন্য গুগল, মাইক্রোসফট, লা ফিগারো পত্রিকাসহ ফ্রান্সের একদল প্রকাশক মিলে অ্যাড ব্লকার সফটওয়্যার নির্মাতাদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। অ্যাড ব্লকিং সফটওয়্যার নির্মাতাদের বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকিও দিয়েছে এ দলটি। শুধু ফ্রান্সেই নয়, জার্মানিতেও একটি দল এই অ্যাড ব্লকার সফটওয়্যার নির্মাতাদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে।
এদিকে অ্যাড ব্লক সফটওয়্যারগুলো ঠেকাতে বিভিন্ন ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষকেও বিভিন্ন পন্থা নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। ফ্রান্সের খেলাধুলার ওয়েবসাইট লা ইকুইপস ‘ক্যারট অ্যান্ড স্টিক’ পন্থা বেছে নিয়েছে। যাঁরা অ্যাড ব্লকিং সফটওয়্যার ব্যবহার করছেন, তাঁরা ভিডিও দেখতে পারবেন না। লা ইকুইপের দাবি, যেহেতু বিনা মূল্যে ভিডিও দেখায় তারা, তাই বিজ্ঞাপনের আয় দিয়েই চলতে হয় তাদের। কাজেই কেবল অ্যাড ব্লকার সরালেই ভিডিও দেখার সুযোগ পাওয়া যাবে।
লা ইকুইপের ডেপুটি ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভিয়ের স্পেন্ডার বলেন, ‘আমাদের টিকে থাকার জন্যই এটা করতে হচ্ছে। হয় ব্যবহারকারীদের নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ খরচ করে ভিডিও দেখতে হবে, তা না হলে বিজ্ঞাপন দেখতে হবে।’
পেজফেয়ারের প্রধান নির্বাহী শন ব্ল্যাঞ্চফিল্ড অ্যাড ব্লকারদের বিরুদ্ধে তাঁদের এই প্রচারণাকে এক যুগ আগের ফাইল শেয়ারিং প্রোগ্রাম ন্যাপস্টারের বিরুদ্ধে সংগীতশিল্পের অবস্থানের সঙ্গে তুলনা করেন।
তিনি বলেন, ‘তাঁদের ন্যাপস্টারের গল্প থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। তাঁদের বোঝা উচিত যে ব্যবহারকারী যা চান তাঁরা শেষ পর্যন্ত সেটাই তো পাচ্ছেন।’
অ্যাড ব্লকারদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে ফ্রান্সের ওয়েব ডেভেলপারদের সংগঠন এসআরআই। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান হেলেন চার্টার বলেন, ইন্টারনেট যে একেবারেই বিনা মূল্যের, ব্যবহারকারীদের এই ভুল ধারণা দূর করতে হবে। রেডিও ও টেলিভিশনে এত বিজ্ঞাপন দেখে-শুনে যখন কোনো সমস্যা হচ্ছে না, তখন ইন্টারনেটে সবকিছু বিনা মূল্যে পাওয়া যাবে—এটা ধরে নেওয়া ঠিক হবে না।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিজ্ঞাপন না দেখার হার বেড়ে যাওয়া এবং মোবাইলে বিজ্ঞাপনের জন্য জায়গা ছোট হয়ে যাওয়ায় সমস্যায় পড়ছেন বিজ্ঞাপনদাতারা। তাঁদের বার্তাটিকে ঠিকমতো পৌঁছাতে পারছেন না। এই সমস্যা এতটাই প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে যে, গুগলকে পর্যন্ত এখন ভিন্নপথে হাঁটতে হচ্ছে। ওয়েব বিজ্ঞাপনের পরিবর্তে গুগলকে অর্থের বিনিময়ে বিজ্ঞাপন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে। গুগল কন্ট্রিবিউটর সেবার মাধ্যমে মাসিক এক থেকে তিন ডলার অর্থ পরিশোধ করলে গুগল আর ওই ব্যবহারকারীকে কোনো ওয়েবসাইটে গেলে বিজ্ঞাপন দেখাবে না। গুগল বলছে, এভাবে অর্থ পরিশোধ করলে ওই সাইটটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর কাছ থেকে আর্থিক সহযোগিতা পাবে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অনিয়নের মতো কয়েকটি সাইটে এই পদ্ধতি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
No comments