দুদকের বিরুদ্ধে দুদক!
অনুসন্ধানে ‘প্রতীয়মান’ হয়, দুর্নীতি
হয়েছে। তদন্তে দেখা যায়, দুর্নীতি হয়নি। মামলার এজাহারে বলা হয়, দুর্নীতি
সংঘটিত হয়েছে। তদন্তের পর অভিযুক্তদের দেয়া হয় অব্যাহতি। এভাবে একটি
অবস্থান গ্রহণ এবং পরে অবস্থান পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয় দুর্নীতি
দমন কমিশনের (দুদক) পরস্পরবিরোধী অবস্থান। বিশ্লেষকদের দৃষ্টিতে এটি দুদকের
বিরুদ্ধেই দুদকের অবস্থান। ফলে প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বাসযোগ্যতা হারাবে। তবে
কমিশন বলছে, এখানে গ্রহণযোগ্যতার কোনো প্রশ্ন নেই।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০১২ সালের ১৭ ডিসেম্বর পদ্মা সেতু দুর্নীতি মামলার এজাহারে বলা হয়, সেতু নির্মাণে পরামর্শক নিয়োগের ক্ষেত্রে দুর্নীতি হয়েছে। এসএনসি-লাভালিনের আন্তর্জাতিক প্রকল্প বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট রমেশ শাহর ডায়েরিতে কাকে কত শতাংশ ঘুষ দিতে হবে তার তালিকা রয়েছে। মামলায় সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনসহ ৭ জনকে আসামি করা হয়। এক বছরের বেশি তদন্ত শেষে চলতি বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর মামলাটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয় মামলার সব আসামিকে। দুদক থেকে বলা হয়, রমেশের ডায়েরি বলে কোনো কিছুর অস্তিত্ব নেই। ওটা ছিল একটি নোটবুক। পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পে পরামর্শক নিয়োগের ক্ষেত্রে কোনো দুর্নীতি হয়নি। বিশ্বব্যাংক এবং গণমাধ্যমের চাপে দুদক ওই সময় মামলা করেছিল।
সূত্র মতে, সরকারের পদস্থ কর্মকর্তা হয়েও নামে-বেনামে রাজউক থেকে একাধিক প্লট গ্রহণ ও আকার পরিবর্তন করেন প্রবাসী কল্যাণ সচিব (সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব) ড. খোন্দকার শওকত হোসেন। অভিযোগটি অনুসন্ধান করেন উপপরিচালক যতন কুমার রায়। দীর্ঘ অনুসন্ধান শেষে গত এপ্রিলে তিনি শওকত হোসেন, তার মা জাকিয়া আমজাদ, স্ত্রী ড. আয়েশা খানম, রাজউকের সাবেক সদস্য আতাউল হক মোল্লা, উপসচিব মোহাম্মদ মুসাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা করার সুপারিশ করেন। প্রতিবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, তথ্য গোপন, রাষ্ট্রীয় সম্পদ নষ্টসহ সংশ্লিষ্ট ধারার অপরাধ সংঘটনের অকাট্য প্রমাণ রয়েছে। কমিশন এ প্রতিবেদনের আংশিক অনুমোদন করে সচিব ড. খোন্দকার শওকত হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলার অনুমতি দেন। ২২ এপ্রিল মামলা হয়। মামলাগুলোর তদন্তের ভারও পড়ে উপপরিচালক (বর্তমানে অবসরে) যতন কুমার রায়ের ওপর। দীর্ঘ তদন্ত শেষে তিনি ৯ নভেম্বর ড. শওকত হোসেনকে অব্যাহতি দিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুমোদনের সুপারিশ করেন। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ড. শওকত হোসেন সেই অর্থে অপরাধ করেননি। তার চেয়েও ক্ষমতাশালী ব্যক্তিরা এর আগে একই প্রক্রিয়ায় প্লট গ্রহণ করেছেন। যদিও কমিশন পরে শওকত হোসেনকে অব্যাহতি দেয়ার সুপারিশ অনুমোদন না দিয়ে পুনঃতদন্তের সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
সূত্র জানায়, ওশান লস (সমুদ্রে পরিবহনজনিত লোকসান) কম-বেশি দেখিয়ে বিপিসির কর্মকর্তারা তিন বছরে পৌনে ৫শ’ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন মর্মে মামলা করে দুদক। ২০১৩ সালের ১৬ অক্টোবর উপ-সহকারী পরিচালক আলী আকবর খান বাদী হয়ে চট্টগ্রাম বন্দর থানায় মামলা করেন। গত আগস্টে দেয়া তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, বিপিসির সাবেক চেয়ারম্যান (পরে জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব) আবু বকর সিদ্দিক, ওএসডিকৃত অতিরিক্ত সচিব (বিপিসির সাবেক সচিব) আনোয়ারুল করিম, বিপিসির সাবেক চেয়ারম্যান একেএম জাফরউল্লাহ, সাবেক চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মুক্তাদির আলী এবং ডিএমডি আবদুল আউয়াল পরস্পর যোগসাজশে সরকারের ১৯৪ কোটি টাকা আÍসাৎ করেন। প্রতিবেদনে আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের সুপারিশ করলেও কমিশন ‘দুর্নীতি প্রমাণিত হয়নি’ মর্মে ফাইনাল রিপোর্ট দেয়। ৯ সেপ্টেম্বর অব্যাহতি দেয় চার আমলাসহ সব আসামিকে। দুদক কমিশনার (তদন্ত) মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু ওই সময় বলেন, অভিযুক্তদের বিরুদ্দে তথ্য-প্রমাণ না পাওয়ায় দায় থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
সম্প্রতি এ রকম বেশকিছু আলোচিত মামলায় লক্ষণীয় হয়ে ওঠে দুদকের পরস্পরবিরোধী অবস্থান, যা কার্যত দুদকের বিরুদ্ধেই দুদকের অবস্থান হিসেবে পরিগণিত হয়।
সূত্র মতে, অনুসন্ধানে ‘প্রতীয়মান’ হওয়ার পরই দুদক আইনে এজাহার দায়ের করা হয়। তাই দুই স্তরবিশিষ্ট দুদকের এ তদন্তে ‘ভুল’ হওয়ার আশংকা কম। তাই মিথ্যা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এজাহার দায়ের হয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে দুদক এ দাবি করতে পারে না। দুদকের তদন্ত প্রক্রিয়াও বিধিবদ্ধ। তাই অনুসন্ধান, এজাহার দায়ের ও তদন্তের প্রতিটি কার্যক্রমই হওয়ার কথা সুচিন্তিত। কিন্তু এজাহার এবং তদন্ত প্রতিবেদনের পরস্পরবিরোধী তথ্যে সেটির অনুপস্থিতি লক্ষণীয়।
দুদকের এ পরস্পরবিরোধী অবস্থান সম্পর্কে বিশিষ্ট কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ যুগান্তরকে শনিবার বলেন, বিশেষ কিছু দুর্নীতি মামলায় পরস্পরবিরোধী ভূমিকা ও বক্তব্যের কারণে দুদক তার বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে। এর ফলে ভবিষ্যতে ক্ষমতাসীন দলের কোনো ব্যক্তি যদি সংগত কারণেও দায়মুক্তি পান অর্থাৎ তাকে নির্দোষ বলে ঘোষণা দেয়া হয় তাও মানুষ বিশ্বাস করবে না। কারণ পদ্মা সেতুসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলায় দুদকের ভূমিকা ছিল ধোঁয়াশে। তবে এ কথা অস্বীকার করে দুদকের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু যুগান্তরকে বলেন, এজাহারে যা উল্লেখ করা হয়, চার্জশিটে তা-ই বলতে হবে- এমন কোনো কথা নেই। এজাহার হচ্ছে দুর্নীতি হয়েছে- মর্মে ধারণা মাত্র। তদন্তের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। তাই এজাহারে যা উল্লেখ করা হয় তদন্তে সেটির সত্যতা নাও পাওয়া যেতে পারে। তিনি বলেন, ফাইনাল রিপোর্ট একটি প্রচলিত বিচারিক ভাষা। চার্জশিট এবং ফাইনাল রিপোর্ট দুটোই অপরিহার্য ও স্বাভাবিক বিষয়। এখানে দুদকের গ্রহণযোগ্যতার কোনো প্রশ্নই জড়িত নয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০১২ সালের ১৭ ডিসেম্বর পদ্মা সেতু দুর্নীতি মামলার এজাহারে বলা হয়, সেতু নির্মাণে পরামর্শক নিয়োগের ক্ষেত্রে দুর্নীতি হয়েছে। এসএনসি-লাভালিনের আন্তর্জাতিক প্রকল্প বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট রমেশ শাহর ডায়েরিতে কাকে কত শতাংশ ঘুষ দিতে হবে তার তালিকা রয়েছে। মামলায় সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনসহ ৭ জনকে আসামি করা হয়। এক বছরের বেশি তদন্ত শেষে চলতি বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর মামলাটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয় মামলার সব আসামিকে। দুদক থেকে বলা হয়, রমেশের ডায়েরি বলে কোনো কিছুর অস্তিত্ব নেই। ওটা ছিল একটি নোটবুক। পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পে পরামর্শক নিয়োগের ক্ষেত্রে কোনো দুর্নীতি হয়নি। বিশ্বব্যাংক এবং গণমাধ্যমের চাপে দুদক ওই সময় মামলা করেছিল।
সূত্র মতে, সরকারের পদস্থ কর্মকর্তা হয়েও নামে-বেনামে রাজউক থেকে একাধিক প্লট গ্রহণ ও আকার পরিবর্তন করেন প্রবাসী কল্যাণ সচিব (সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব) ড. খোন্দকার শওকত হোসেন। অভিযোগটি অনুসন্ধান করেন উপপরিচালক যতন কুমার রায়। দীর্ঘ অনুসন্ধান শেষে গত এপ্রিলে তিনি শওকত হোসেন, তার মা জাকিয়া আমজাদ, স্ত্রী ড. আয়েশা খানম, রাজউকের সাবেক সদস্য আতাউল হক মোল্লা, উপসচিব মোহাম্মদ মুসাসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা করার সুপারিশ করেন। প্রতিবেদনে তিনি উল্লেখ করেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, তথ্য গোপন, রাষ্ট্রীয় সম্পদ নষ্টসহ সংশ্লিষ্ট ধারার অপরাধ সংঘটনের অকাট্য প্রমাণ রয়েছে। কমিশন এ প্রতিবেদনের আংশিক অনুমোদন করে সচিব ড. খোন্দকার শওকত হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলার অনুমতি দেন। ২২ এপ্রিল মামলা হয়। মামলাগুলোর তদন্তের ভারও পড়ে উপপরিচালক (বর্তমানে অবসরে) যতন কুমার রায়ের ওপর। দীর্ঘ তদন্ত শেষে তিনি ৯ নভেম্বর ড. শওকত হোসেনকে অব্যাহতি দিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুমোদনের সুপারিশ করেন। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ড. শওকত হোসেন সেই অর্থে অপরাধ করেননি। তার চেয়েও ক্ষমতাশালী ব্যক্তিরা এর আগে একই প্রক্রিয়ায় প্লট গ্রহণ করেছেন। যদিও কমিশন পরে শওকত হোসেনকে অব্যাহতি দেয়ার সুপারিশ অনুমোদন না দিয়ে পুনঃতদন্তের সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
সূত্র জানায়, ওশান লস (সমুদ্রে পরিবহনজনিত লোকসান) কম-বেশি দেখিয়ে বিপিসির কর্মকর্তারা তিন বছরে পৌনে ৫শ’ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন মর্মে মামলা করে দুদক। ২০১৩ সালের ১৬ অক্টোবর উপ-সহকারী পরিচালক আলী আকবর খান বাদী হয়ে চট্টগ্রাম বন্দর থানায় মামলা করেন। গত আগস্টে দেয়া তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, বিপিসির সাবেক চেয়ারম্যান (পরে জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব) আবু বকর সিদ্দিক, ওএসডিকৃত অতিরিক্ত সচিব (বিপিসির সাবেক সচিব) আনোয়ারুল করিম, বিপিসির সাবেক চেয়ারম্যান একেএম জাফরউল্লাহ, সাবেক চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মুক্তাদির আলী এবং ডিএমডি আবদুল আউয়াল পরস্পর যোগসাজশে সরকারের ১৯৪ কোটি টাকা আÍসাৎ করেন। প্রতিবেদনে আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের সুপারিশ করলেও কমিশন ‘দুর্নীতি প্রমাণিত হয়নি’ মর্মে ফাইনাল রিপোর্ট দেয়। ৯ সেপ্টেম্বর অব্যাহতি দেয় চার আমলাসহ সব আসামিকে। দুদক কমিশনার (তদন্ত) মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু ওই সময় বলেন, অভিযুক্তদের বিরুদ্দে তথ্য-প্রমাণ না পাওয়ায় দায় থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
সম্প্রতি এ রকম বেশকিছু আলোচিত মামলায় লক্ষণীয় হয়ে ওঠে দুদকের পরস্পরবিরোধী অবস্থান, যা কার্যত দুদকের বিরুদ্ধেই দুদকের অবস্থান হিসেবে পরিগণিত হয়।
সূত্র মতে, অনুসন্ধানে ‘প্রতীয়মান’ হওয়ার পরই দুদক আইনে এজাহার দায়ের করা হয়। তাই দুই স্তরবিশিষ্ট দুদকের এ তদন্তে ‘ভুল’ হওয়ার আশংকা কম। তাই মিথ্যা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এজাহার দায়ের হয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে দুদক এ দাবি করতে পারে না। দুদকের তদন্ত প্রক্রিয়াও বিধিবদ্ধ। তাই অনুসন্ধান, এজাহার দায়ের ও তদন্তের প্রতিটি কার্যক্রমই হওয়ার কথা সুচিন্তিত। কিন্তু এজাহার এবং তদন্ত প্রতিবেদনের পরস্পরবিরোধী তথ্যে সেটির অনুপস্থিতি লক্ষণীয়।
দুদকের এ পরস্পরবিরোধী অবস্থান সম্পর্কে বিশিষ্ট কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ যুগান্তরকে শনিবার বলেন, বিশেষ কিছু দুর্নীতি মামলায় পরস্পরবিরোধী ভূমিকা ও বক্তব্যের কারণে দুদক তার বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে। এর ফলে ভবিষ্যতে ক্ষমতাসীন দলের কোনো ব্যক্তি যদি সংগত কারণেও দায়মুক্তি পান অর্থাৎ তাকে নির্দোষ বলে ঘোষণা দেয়া হয় তাও মানুষ বিশ্বাস করবে না। কারণ পদ্মা সেতুসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলায় দুদকের ভূমিকা ছিল ধোঁয়াশে। তবে এ কথা অস্বীকার করে দুদকের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু যুগান্তরকে বলেন, এজাহারে যা উল্লেখ করা হয়, চার্জশিটে তা-ই বলতে হবে- এমন কোনো কথা নেই। এজাহার হচ্ছে দুর্নীতি হয়েছে- মর্মে ধারণা মাত্র। তদন্তের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। তাই এজাহারে যা উল্লেখ করা হয় তদন্তে সেটির সত্যতা নাও পাওয়া যেতে পারে। তিনি বলেন, ফাইনাল রিপোর্ট একটি প্রচলিত বিচারিক ভাষা। চার্জশিট এবং ফাইনাল রিপোর্ট দুটোই অপরিহার্য ও স্বাভাবিক বিষয়। এখানে দুদকের গ্রহণযোগ্যতার কোনো প্রশ্নই জড়িত নয়।
No comments