‘আমার স্বামী আমাকে তালাবদ্ধ করে রাখতো’
আমার সাবেক স্বামী শরফুদ্দিন আমাকে প্রায়ই তালাবদ্ধ করে রাখতো। ৯ বছর তার ঘর করেছি। এই দীর্ঘ সময়ে বিদেশীদের মতো জীবন-যাপনে অভ্যস্ত শরফুদ্দিন আমাকে সন্তান নিতে দেয়নি। করেছে প্রতি মুহূর্তে অমানুষিক নির্যাতন। বাইরে বের হতে দেয়া তো দূরের কথা মোবাইল ফোনও কেড়ে নিয়েছিল। গতকাল আইরিন আক্তার তার সাবেক স্বামী শরফুদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে এ সব অভিযোগ করেন। এর আগে গত ৫ই ডিসেম্বর শরফুদ্দিন আহমেদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে দৈনিক মানবজমিনে ‘ধনাঢ্যদের বিয়ে করে সম্পদ হাতিয়ে নেয়াই তার পেশা’ শীর্ষক একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়ে আইরিন আক্তার বলেন, প্রতিবেদনে তার স্বামী যে সব অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
আইরিন আক্তার বলেন, দাম্পত্য জীবন-যুদ্ধে হেরে গিয়ে গত ১১ই মে ২০১৪ শরফুদ্দিন আহমেদের সঙ্গে আমি দাম্পত্য জীবনের ইতি টানি। আমি দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গার্হস্থ্য বিষয়ে মাস্টার্স করেছি। আমার পরিবার সম্ভ্রান্ত। আমার পিতা প্রথম ছিলেন মানুষ গড়ার কারিগর। এরপর জেলা শিক্ষা অফিসার হিসেবে অবসর নেন। তাঁকে সঙ্গে নিয়ে আমি প্রতারণা করছি- এট সম্ভব কিনা প্রতিবেদকই ভাল বলতে পারবেন। তার অবশ্যই জানা উচিত ছিল, আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা প্রতারণা মামলা (নং সিআর-৬০২/১৪ জি নং ৫০৭১, তাং ৫/৮/১৪) আদালত কর্তৃক খারিজ হয়ে গেছে। আইরিন আক্তার বলেন, আমি শরফুদ্দিনের ঘর ছেড়ে আসার পর যৌতুকের জন্য চাঁদা দেয়া এবং আমাকে হত্যার হুমকি দিতে থাকায় আমি জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সাধারণ ডায়েরি ও যৌতুকের মামলা করি। এই মামলা এখন বিচারাধীন রয়েছে। আমি আমার প্রথম বিয়ের কথা না জানিয়ে তাকে (শরফুদ্দিন) বিয়ে করেছি, প্রকাশিত এই তথ্য সঠিক নয়। আমার জীবনের প্রথম দুর্ঘটনার কথা জেনেই তিনি আমাকে বিয়ে করেছিলেন। আমিও তার আগের বিয়ের খবর জানতাম। মেহেরুন নেসা কুমকুম তার স্ত্রী ছিলেন। তার এক কন্যাও রয়েছে।
আইরিন আক্তার বলেন, দাম্পত্য জীবন-যুদ্ধে হেরে গিয়ে গত ১১ই মে ২০১৪ শরফুদ্দিন আহমেদের সঙ্গে আমি দাম্পত্য জীবনের ইতি টানি। আমি দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গার্হস্থ্য বিষয়ে মাস্টার্স করেছি। আমার পরিবার সম্ভ্রান্ত। আমার পিতা প্রথম ছিলেন মানুষ গড়ার কারিগর। এরপর জেলা শিক্ষা অফিসার হিসেবে অবসর নেন। তাঁকে সঙ্গে নিয়ে আমি প্রতারণা করছি- এট সম্ভব কিনা প্রতিবেদকই ভাল বলতে পারবেন। তার অবশ্যই জানা উচিত ছিল, আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা প্রতারণা মামলা (নং সিআর-৬০২/১৪ জি নং ৫০৭১, তাং ৫/৮/১৪) আদালত কর্তৃক খারিজ হয়ে গেছে। আইরিন আক্তার বলেন, আমি শরফুদ্দিনের ঘর ছেড়ে আসার পর যৌতুকের জন্য চাঁদা দেয়া এবং আমাকে হত্যার হুমকি দিতে থাকায় আমি জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সাধারণ ডায়েরি ও যৌতুকের মামলা করি। এই মামলা এখন বিচারাধীন রয়েছে। আমি আমার প্রথম বিয়ের কথা না জানিয়ে তাকে (শরফুদ্দিন) বিয়ে করেছি, প্রকাশিত এই তথ্য সঠিক নয়। আমার জীবনের প্রথম দুর্ঘটনার কথা জেনেই তিনি আমাকে বিয়ে করেছিলেন। আমিও তার আগের বিয়ের খবর জানতাম। মেহেরুন নেসা কুমকুম তার স্ত্রী ছিলেন। তার এক কন্যাও রয়েছে।
No comments