চট্টগ্রামে প্রতিদিন ৫ কোটি টাকার মাদক ব্যবসা
নগরীর ২৫৮টি স্পটে ২৮৪ ব্যক্তি চালিয়ে
যাচ্ছেন মাদক ব্যবসা। এদের ৬০ জনই নারী। এসব স্পটে দৈনিক ৫ থেকে ৬ কোটি
টাকার মাদক বিক্রি হচ্ছে। মাদক বিক্রেতাদের গ্রেফতারে মহানগর পুলিশ দুমাস
আগে ১৪টি ম্যাপ তৈরি করেছে। অধিকাংশ স্পটে পুলিশ, র্যাব ও মাদকদ্রব্য
নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর অভিযান পরিচালনা করছে না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। নগরীতে
মাদক ব্যবসা এমন পর্র্যায়ে পৌঁছেছে যে, মামলা দিয়েও তা রোধ করা যাচ্ছে না।
নগরীর থানাগুলোতে দৈনিক ৮টি করে মাদক আইনে মামলা দায়ের হচ্ছে। চলতি বছর
নগরীর ১৬ থানায় মামলা হয়েছে ২ হাজার ২৮০টি।
চট্টগ্রামে যেখানে-সেখানে হাত বাড়ালেই মিলছে হেরোইন, ইয়াবা, ফেনসিডিল, কোকেন, গাঁজা ও চোলাইমদসহ হরেক রকমের মাদক। সড়ক, নৌ ও রেলপথে এসব মাদক ঢুকছে নগরীতে। অন্যদিকে মিয়ানমার থেকে আনা ইয়াবা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে তৈরি বাংলা মদ পাচারের নিরাপদ ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে চট্টগ্রাম। নগরীতে দিন দিন মাদকসেবীদের সংখ্যা বাড়লেও তাদের চিকিৎসার জন্য নেই পর্যাপ্ত নিরাময় কেন্দ্র। এসব নিরাময় কেন্দ্র চিকিৎসা নিয়ে এ পর্যন্ত কেউ মাদকমুক্ত হয়েছেন এমন নজিরও নেই। বরং অনুমোদনহীন অনেক মাদক নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসার আড়ালে মাদক বাণিজ্য হচ্ছে বলে তথ্য পেয়েছে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর।
মাদকের স্পট : চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ সম্প্রতি ১৬ থানা এলাকায় যারা মাদক ব্যবসা করছে তাদের একটি তালিকা তৈরি করেছে। তাদের মধ্যে ১৬ থানায় ২৫৮টি স্পটে মাদক বিক্রি করছে ২৮৪ ব্যক্তি। এর মধ্যে কোতোয়ালিতে ৫৪ স্পটে ৯৬ জন, সদরঘাটে ৪ স্পটে ৪ জন, চকবাজারে ৩ স্পটে ৩ জন, বাকলিয়ায় ২৪ স্পটে ২৪ জন, খুলশীতে ২৬ স্পটে ২৬ জন, পাঁচলাইশে ২২ স্পটে ৫ জন, চান্দগাঁওতে ১২ স্পটে ১৬ জন, বায়েজিদ বোস্তামীতে ১৩ স্পটে ১৩ জন, পাহাড়তলীতে ২৪ স্পটে ২০ জন, আকবরশাহে ১৯ স্পটে ১৯ জন, হালিশহরে ১৪ স্পটে ৪ জন, ডবলমুরিংয়ে ২০ স্পটে ২০ জন, বন্দরে ৬ স্পটে ৪ জন, ইপিজেডে ৪ স্পটে ১৫ জন, পতেঙ্গায় ৩ স্পটে ৫ জন এবং কর্ণফুলীতে ১০ স্পটে ১০ জন।
যারা মাদক বিক্রি করছেন : চান্দগাঁও রাহাত্তারপুল এলাকায় বিক্রি করছেন রোকসানা; ইসহাকের পুল এলাকায় আনু, সান্তা, শানু ওরফে শাহীন ও রোসনা; স্টেশন রোডে রহিমা, পূজা ও আলাউদ্দিন; ষোলোশহরে লাদেন; চকবাজারে মাসুদ ও চন্দু চাকমা; অক্সিজেন এলাকায় পাখি; মুরাদপুরে শফি, বহদ্দারহাট বাস টার্মিনালে মিয়া; বায়েজিদে সুন্দরী; আইস ফ্যাক্টরি রোডে কামাল ও মুক্তার; হালিশহরে ডাইল করিম, মহিউদ্দিন, ইকবাল ও কানা মোস্তফা; ছোটপুলে করিম; মনসুরাবাদে জামাল; লালখান বাজারে সোহেল; আগ্রাবাদ বরফকলের পাশে জুয়ারি সাঈদ; বেলুয়ার দিঘির পাড়ে মোজাম্মেল ও শফিক। এ ছাড়া তালিকায় রয়েছে আলতাদি বেগম, ফারজানা, এরশাদ, রুবেল, শামীম, দেলোয়ার, মুন্নি, মুসলিম, নুর আলম ও জহির।
চলতি বছর নগরীর ১৬ থানায় মাদক আইনে মামলা হয়েছে ২ হাজার ২৮০টি। এর মধ্যে নভেম্বরে ২০০, অক্টোবরে ২১৫, সেপ্টেম্বরে ২৫৫, আগস্টে ২০২, জুলাইয়ে ১৮৯, জুনে ২৬১, মেতে ২০৩, এপ্রিলে ১৯৯, মার্চে ২০১, ফেব্র“য়ারিতে ১৯৪ এবং জানুয়ারিতে ১৬১টি। সবচেয়ে বেশি মাদক আইনে মামলা হয়েছে বাকলিয়া থানায়।
নিরাময় কেন্দ্রের নাজুক অবস্থা : যত্রতত্র মাদক পাওয়ার কারণে দিন দিন মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে ছাত্র, যুবক, নারী ও শিশুরা। নগরীর প্রায় ২০ হাজারের অধিক শিশু ড্যান্ডি নামক নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েছে। চট্টগ্রামে হাজার হাজার লোক মাদকাসক্ত হলেও তাদের চিকিৎসায় নেই আধুনিক ব্যবস্থা। নগরীতে বেসরকারিভাবে ৯টি মাদক নিরাময় কেন্দ্র রয়েছে। এ ছাড়া পাঁচলাইশ এলাকায় সরকারিভাবে ৫ শয্যাবিশিষ্ট একটি সরকারি মাদক নিরাময় হাসপাতাল থাকলেও তা অযত্ন-অবহেলায় এখন গোচারণ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। পরিবেশ অত্যন্ত নোংরা হওয়ায় এখানে মাদকসেবী রোগীরা চিকিৎসা নিতে আসেন না। বেসরকারি পর্যায়ে নগরীতে ২০টির অধিক মাদক নিরাময় কেন্দ্র থাকলেও অনুমোদন আছে মাত্র ৯টির। অনুমোদিত নিরাময় কেন্দ্রগুলো হল : আলো, তরি, দ্বীপ, নয়ন, ছায়ানীড়, আর্ক, প্রশান্তি ও সময়। সম্প্রতি হালিশহর এলাকায় অবস্থিত ছায়ানীড় নামে এক মাদক নিরাময় কেন্দ্রে মারা গেছেন মাদকাসক্ত এক যুবক। কেন্দ্রের চিকিৎসাদানকারী ব্যক্তিদের নির্যাতনে ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে দাবি করে থানায় মামলা করেছে তার পরিবার।
এ প্রসঙ্গে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর চট্টগ্রাম মেট্রো অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক ইমরুল কায়েস জানান, অনুমোদনহীন মাদক নিরাময় কেন্দ্রগুলোকে তালিকাভুক্তির জন্য চিঠি দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি সাড়া দিলেও অধিকাংশ সাড়া দেয়নি। এর মধ্যে কয়েকটিতে মাদক সেবন ও বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ থাকলেও তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
নগরীতে পুলিশের তৈরি করা ২৫৮টি মাদক স্পট থেকে প্রশাসনের লোকজন মাসোয়ারা আনছে বলে অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগে জানা গেছে, মাদক স্পট থেকে নগর গোয়েন্দা পুলিশের পক্ষে মাসোয়ারা আনছে জামসেদ ও সেলিম নামে কথিত দুই ক্যাশিয়ার। মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের নামে কয়েকজন পরিদর্শক এবং সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের নিযুক্ত কথিত ক্যাশিয়ার নিয়মিত মাসোয়ারা আনছে। এ কারণে নগরীতে মাদক ব্যবসা বন্ধ করা যাচ্ছে না বলে স্থানীয় লোকজন মত দিয়েছেন।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার বনজ কুমার মজুমদার জানান, মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান চলমান রয়েছে। বড় চালানের খবর পাওয়া মাত্র অভিযান চালানো হচ্ছে। গত কয়েক মাসে বেশ কটি মাদকের স্পট ধ্বংস করা হয়েছে। সিএমপির এডিসি (ডিবি) হাছান চৌধুরী জানান, মাদকের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা পুলিশের প্রতিদিনই অভিযান চলছে। কয়েকটি বড় স্পটে শিগগিরই অভিযান চালানো হবে।
চট্টগ্রামে যেখানে-সেখানে হাত বাড়ালেই মিলছে হেরোইন, ইয়াবা, ফেনসিডিল, কোকেন, গাঁজা ও চোলাইমদসহ হরেক রকমের মাদক। সড়ক, নৌ ও রেলপথে এসব মাদক ঢুকছে নগরীতে। অন্যদিকে মিয়ানমার থেকে আনা ইয়াবা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে তৈরি বাংলা মদ পাচারের নিরাপদ ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে চট্টগ্রাম। নগরীতে দিন দিন মাদকসেবীদের সংখ্যা বাড়লেও তাদের চিকিৎসার জন্য নেই পর্যাপ্ত নিরাময় কেন্দ্র। এসব নিরাময় কেন্দ্র চিকিৎসা নিয়ে এ পর্যন্ত কেউ মাদকমুক্ত হয়েছেন এমন নজিরও নেই। বরং অনুমোদনহীন অনেক মাদক নিরাময় কেন্দ্রে চিকিৎসার আড়ালে মাদক বাণিজ্য হচ্ছে বলে তথ্য পেয়েছে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর।
মাদকের স্পট : চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ সম্প্রতি ১৬ থানা এলাকায় যারা মাদক ব্যবসা করছে তাদের একটি তালিকা তৈরি করেছে। তাদের মধ্যে ১৬ থানায় ২৫৮টি স্পটে মাদক বিক্রি করছে ২৮৪ ব্যক্তি। এর মধ্যে কোতোয়ালিতে ৫৪ স্পটে ৯৬ জন, সদরঘাটে ৪ স্পটে ৪ জন, চকবাজারে ৩ স্পটে ৩ জন, বাকলিয়ায় ২৪ স্পটে ২৪ জন, খুলশীতে ২৬ স্পটে ২৬ জন, পাঁচলাইশে ২২ স্পটে ৫ জন, চান্দগাঁওতে ১২ স্পটে ১৬ জন, বায়েজিদ বোস্তামীতে ১৩ স্পটে ১৩ জন, পাহাড়তলীতে ২৪ স্পটে ২০ জন, আকবরশাহে ১৯ স্পটে ১৯ জন, হালিশহরে ১৪ স্পটে ৪ জন, ডবলমুরিংয়ে ২০ স্পটে ২০ জন, বন্দরে ৬ স্পটে ৪ জন, ইপিজেডে ৪ স্পটে ১৫ জন, পতেঙ্গায় ৩ স্পটে ৫ জন এবং কর্ণফুলীতে ১০ স্পটে ১০ জন।
যারা মাদক বিক্রি করছেন : চান্দগাঁও রাহাত্তারপুল এলাকায় বিক্রি করছেন রোকসানা; ইসহাকের পুল এলাকায় আনু, সান্তা, শানু ওরফে শাহীন ও রোসনা; স্টেশন রোডে রহিমা, পূজা ও আলাউদ্দিন; ষোলোশহরে লাদেন; চকবাজারে মাসুদ ও চন্দু চাকমা; অক্সিজেন এলাকায় পাখি; মুরাদপুরে শফি, বহদ্দারহাট বাস টার্মিনালে মিয়া; বায়েজিদে সুন্দরী; আইস ফ্যাক্টরি রোডে কামাল ও মুক্তার; হালিশহরে ডাইল করিম, মহিউদ্দিন, ইকবাল ও কানা মোস্তফা; ছোটপুলে করিম; মনসুরাবাদে জামাল; লালখান বাজারে সোহেল; আগ্রাবাদ বরফকলের পাশে জুয়ারি সাঈদ; বেলুয়ার দিঘির পাড়ে মোজাম্মেল ও শফিক। এ ছাড়া তালিকায় রয়েছে আলতাদি বেগম, ফারজানা, এরশাদ, রুবেল, শামীম, দেলোয়ার, মুন্নি, মুসলিম, নুর আলম ও জহির।
চলতি বছর নগরীর ১৬ থানায় মাদক আইনে মামলা হয়েছে ২ হাজার ২৮০টি। এর মধ্যে নভেম্বরে ২০০, অক্টোবরে ২১৫, সেপ্টেম্বরে ২৫৫, আগস্টে ২০২, জুলাইয়ে ১৮৯, জুনে ২৬১, মেতে ২০৩, এপ্রিলে ১৯৯, মার্চে ২০১, ফেব্র“য়ারিতে ১৯৪ এবং জানুয়ারিতে ১৬১টি। সবচেয়ে বেশি মাদক আইনে মামলা হয়েছে বাকলিয়া থানায়।
নিরাময় কেন্দ্রের নাজুক অবস্থা : যত্রতত্র মাদক পাওয়ার কারণে দিন দিন মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে ছাত্র, যুবক, নারী ও শিশুরা। নগরীর প্রায় ২০ হাজারের অধিক শিশু ড্যান্ডি নামক নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েছে। চট্টগ্রামে হাজার হাজার লোক মাদকাসক্ত হলেও তাদের চিকিৎসায় নেই আধুনিক ব্যবস্থা। নগরীতে বেসরকারিভাবে ৯টি মাদক নিরাময় কেন্দ্র রয়েছে। এ ছাড়া পাঁচলাইশ এলাকায় সরকারিভাবে ৫ শয্যাবিশিষ্ট একটি সরকারি মাদক নিরাময় হাসপাতাল থাকলেও তা অযত্ন-অবহেলায় এখন গোচারণ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। পরিবেশ অত্যন্ত নোংরা হওয়ায় এখানে মাদকসেবী রোগীরা চিকিৎসা নিতে আসেন না। বেসরকারি পর্যায়ে নগরীতে ২০টির অধিক মাদক নিরাময় কেন্দ্র থাকলেও অনুমোদন আছে মাত্র ৯টির। অনুমোদিত নিরাময় কেন্দ্রগুলো হল : আলো, তরি, দ্বীপ, নয়ন, ছায়ানীড়, আর্ক, প্রশান্তি ও সময়। সম্প্রতি হালিশহর এলাকায় অবস্থিত ছায়ানীড় নামে এক মাদক নিরাময় কেন্দ্রে মারা গেছেন মাদকাসক্ত এক যুবক। কেন্দ্রের চিকিৎসাদানকারী ব্যক্তিদের নির্যাতনে ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে দাবি করে থানায় মামলা করেছে তার পরিবার।
এ প্রসঙ্গে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর চট্টগ্রাম মেট্রো অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক ইমরুল কায়েস জানান, অনুমোদনহীন মাদক নিরাময় কেন্দ্রগুলোকে তালিকাভুক্তির জন্য চিঠি দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি সাড়া দিলেও অধিকাংশ সাড়া দেয়নি। এর মধ্যে কয়েকটিতে মাদক সেবন ও বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ থাকলেও তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
নগরীতে পুলিশের তৈরি করা ২৫৮টি মাদক স্পট থেকে প্রশাসনের লোকজন মাসোয়ারা আনছে বলে অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগে জানা গেছে, মাদক স্পট থেকে নগর গোয়েন্দা পুলিশের পক্ষে মাসোয়ারা আনছে জামসেদ ও সেলিম নামে কথিত দুই ক্যাশিয়ার। মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের নামে কয়েকজন পরিদর্শক এবং সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশের নিযুক্ত কথিত ক্যাশিয়ার নিয়মিত মাসোয়ারা আনছে। এ কারণে নগরীতে মাদক ব্যবসা বন্ধ করা যাচ্ছে না বলে স্থানীয় লোকজন মত দিয়েছেন।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার বনজ কুমার মজুমদার জানান, মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান চলমান রয়েছে। বড় চালানের খবর পাওয়া মাত্র অভিযান চালানো হচ্ছে। গত কয়েক মাসে বেশ কটি মাদকের স্পট ধ্বংস করা হয়েছে। সিএমপির এডিসি (ডিবি) হাছান চৌধুরী জানান, মাদকের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা পুলিশের প্রতিদিনই অভিযান চলছে। কয়েকটি বড় স্পটে শিগগিরই অভিযান চালানো হবে।
No comments