ক্ষুদ্র সঞ্চয়কারীদের মুনাফায় ৫ ভাগ বাড়তি কর
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষুদ্র
সঞ্চয়কারীদের মুনাফার ওপর চাপানো হল বাড়তি করের বোঝা। এখন থেকে আয়কর
শনাক্তকরণ নম্বরধারী বা টিআইএনধারী সঞ্চয়কারীদের তুলনায় টিআইএন নেই এমন
সঞ্চয়কারীদের মুনাফার ওপর ৫ শতাংশ বাড়তি কর দিতে হবে। নতুন আইন অনুযায়ী
যাদের ১২ ডিজিটের নতুন টিন নম্বর নেই তাদের সঞ্চয়ী মুনাফার ওপর ১৫ শতাংশ
হারে কর দিতে হবে। আর যাদের ১২ ডিজিটের টিআইএন নম্বর আছে তাদের মুনাফার ওপর
১০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।
এ বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) একটি সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সার্কুলারের মাধ্যমে বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। ওই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এখন থেকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহকদের সঞ্চয়ের বিপরীতে মুনাফা দেয়ার সময়ে উল্লেখিত হারে কর কেটে রাখবে। সূত্র জানায়, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে বড়-ছোট সব ধরনের সঞ্চয়কারীদের হিসাব রয়েছে। এর মধ্যে বিশেষ করে ক্ষুদ্র সঞ্চয়কারীদের কোনো টিআইএন নম্বর নেই। এদের অনেকে বেতনের টাকা, চেক নগদায়ন বা ছোট আকারের সঞ্চয়ী হিসাব খুলে সামান্য মুনাফা পাচ্ছেন। ওই মুনাফা থেকেই সরকারকে বড় সঞ্চয়কারীদের চেয়ে ৫ শতাংশ বেশি কর দিতে হবে। ঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এখন থেকে ওইসব ক্ষুদ্র সঞ্চয়কারীদের মুনাফার ওপর থেকে ১৫ শতাংশ হারে কর কেটে রাখা হবে। আর বড় সঞ্চয়কারীদের মুনাফার ওপর থেকে কর নেয়া হবে ১০ শতাংশ। কেননা বড় অংকের সঞ্চয়কারীদের নামে টিআইএন রয়েছে। তাদের এই কর বছর শেষে দেয়া মোট আয়করের সঙ্গে সমন্বয় করারও সুযোগ দেয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্ষুদ্র আমানতকারীদের সঞ্চয়ের ব্যাপারে উৎসাহিত করা উচিত। তাহলে ব্যাংকে সব ধরনের সঞ্চয় আসবে। বড় সঞ্চয়কারীরা অন্য দিকে ভালো বিনিয়োগের সুযোগ না পেলে ব্যাংকে রাখে। অন্যদিকে ব্যাংকের চেয়ে বাড়তি মুনাফার সুযোগ পেলে তারা ব্যাংকে টাকা রাখে না। এসব বিবেচনা করে ক্ষুদ্র সঞ্চয়কারীদের কোনোভাবেই নিরুৎসাহিত করা উচিত হবে না। তিনি বলেন, সরকার ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে করের হার কম ধরেও বেশি আদায় করতে পারে। কেননা এখানে কর ফাঁকি দেয়ার সুযোগ কম। এ জন্য সরকারও কর আদায়কে এখন ব্যাংকমুখী করতে চাচ্ছে।
এ বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) একটি সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সার্কুলারের মাধ্যমে বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। ওই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এখন থেকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহকদের সঞ্চয়ের বিপরীতে মুনাফা দেয়ার সময়ে উল্লেখিত হারে কর কেটে রাখবে। সূত্র জানায়, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে বড়-ছোট সব ধরনের সঞ্চয়কারীদের হিসাব রয়েছে। এর মধ্যে বিশেষ করে ক্ষুদ্র সঞ্চয়কারীদের কোনো টিআইএন নম্বর নেই। এদের অনেকে বেতনের টাকা, চেক নগদায়ন বা ছোট আকারের সঞ্চয়ী হিসাব খুলে সামান্য মুনাফা পাচ্ছেন। ওই মুনাফা থেকেই সরকারকে বড় সঞ্চয়কারীদের চেয়ে ৫ শতাংশ বেশি কর দিতে হবে। ঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এখন থেকে ওইসব ক্ষুদ্র সঞ্চয়কারীদের মুনাফার ওপর থেকে ১৫ শতাংশ হারে কর কেটে রাখা হবে। আর বড় সঞ্চয়কারীদের মুনাফার ওপর থেকে কর নেয়া হবে ১০ শতাংশ। কেননা বড় অংকের সঞ্চয়কারীদের নামে টিআইএন রয়েছে। তাদের এই কর বছর শেষে দেয়া মোট আয়করের সঙ্গে সমন্বয় করারও সুযোগ দেয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে ক্ষুদ্র আমানতকারীদের সঞ্চয়ের ব্যাপারে উৎসাহিত করা উচিত। তাহলে ব্যাংকে সব ধরনের সঞ্চয় আসবে। বড় সঞ্চয়কারীরা অন্য দিকে ভালো বিনিয়োগের সুযোগ না পেলে ব্যাংকে রাখে। অন্যদিকে ব্যাংকের চেয়ে বাড়তি মুনাফার সুযোগ পেলে তারা ব্যাংকে টাকা রাখে না। এসব বিবেচনা করে ক্ষুদ্র সঞ্চয়কারীদের কোনোভাবেই নিরুৎসাহিত করা উচিত হবে না। তিনি বলেন, সরকার ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে করের হার কম ধরেও বেশি আদায় করতে পারে। কেননা এখানে কর ফাঁকি দেয়ার সুযোগ কম। এ জন্য সরকারও কর আদায়কে এখন ব্যাংকমুখী করতে চাচ্ছে।
No comments