জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার লিভ টু আপিল খারিজ
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় অভিযোগ গঠনের বিরুদ্ধে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) খারিজ করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। আজ রোববার প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন। গত সোমবার এই লিভ টু আপিলের ওপর শুনানি শেষে আদালত মঙ্গলবার আদেশের জন্য রেখেছিলেন। ওই দিন আদালত রোববার (আজ) আদেশের দিন ধার্য করেন।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার করা দুটি লিভ টু আপিল গত সোমবার খারিজ করেন আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের একই বেঞ্চ ওই আদেশ দেন। এ মামলায় অভিযোগ আমলে নেওয়া ও অভিযোগ গঠনের বিরুদ্ধে করা আবেদন হাইকোর্টে খারিজের পর এ দুটি লিভ টু আপিল করেন খালেদা জিয়া।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় অভিযোগ গঠনের বিরুদ্ধে করা রিট খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে অপর লিভ টু আপিলটি করা হয়েছিল।
গত সোমবার এ দুই মামলা শুনানির জন্য আগামী ১ ডিসেম্বর পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক বাসুদেব রায়। বকশীবাজারের আলিয়া মাদ্রাসাসংলগ্ন মাঠে স্থাপিত বিশেষ জজ আদালত-৩-এর অস্থায়ী এজলাসে মামলা দুটির কার্যক্রম চলছে।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এর বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার করা বাতিল আবেদনের শুনানি শেষে ২০১১ সালের ১৪ ডিসেম্বর হাইকোর্ট তা খারিজ (রুল ডিসচার্জ) করে রায় দেন। এর বিরুদ্ধে ২০১২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি একটি লিভ টু আপিল করেন খালেদা জিয়া।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় গত ১৯ মার্চ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ অভিযোগ গঠন করেন। এই অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল চেয়ে খালেদা জিয়ার করা রিট ২৩ এপ্রিল হাইকোর্টে খারিজ হয়। পরে ৭ জুলাই পৃথক দুটি লিভ টু আপিল করা হয়।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তিন কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগ এনে দুদক খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় মামলা করে। এ মামলায় ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় অপর মামলাটি করে দুদক। এ মামলায় ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার করা দুটি লিভ টু আপিল গত সোমবার খারিজ করেন আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের একই বেঞ্চ ওই আদেশ দেন। এ মামলায় অভিযোগ আমলে নেওয়া ও অভিযোগ গঠনের বিরুদ্ধে করা আবেদন হাইকোর্টে খারিজের পর এ দুটি লিভ টু আপিল করেন খালেদা জিয়া।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় অভিযোগ গঠনের বিরুদ্ধে করা রিট খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে অপর লিভ টু আপিলটি করা হয়েছিল।
গত সোমবার এ দুই মামলা শুনানির জন্য আগামী ১ ডিসেম্বর পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক বাসুদেব রায়। বকশীবাজারের আলিয়া মাদ্রাসাসংলগ্ন মাঠে স্থাপিত বিশেষ জজ আদালত-৩-এর অস্থায়ী এজলাসে মামলা দুটির কার্যক্রম চলছে।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এর বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার করা বাতিল আবেদনের শুনানি শেষে ২০১১ সালের ১৪ ডিসেম্বর হাইকোর্ট তা খারিজ (রুল ডিসচার্জ) করে রায় দেন। এর বিরুদ্ধে ২০১২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি একটি লিভ টু আপিল করেন খালেদা জিয়া।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় গত ১৯ মার্চ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ অভিযোগ গঠন করেন। এই অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল চেয়ে খালেদা জিয়ার করা রিট ২৩ এপ্রিল হাইকোর্টে খারিজ হয়। পরে ৭ জুলাই পৃথক দুটি লিভ টু আপিল করা হয়।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তিন কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগ এনে দুদক খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় মামলা করে। এ মামলায় ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় অপর মামলাটি করে দুদক। এ মামলায় ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
No comments