আইএস নির্মূলে যুক্তরাষ্ট্র ব্যর্থ
ইসলামিক স্টেট (আইএস) নির্মূলে মার্কিন
নেতৃত্বাধীন জোটের বিমান হামলার কড়া সমালোচনা করেছে দামেস্ক সরকার। তারা
বলছে, এই বিমান হামলা ইরাক ও সিরিয়ায় প্রভাব বিস্তারকারী জঙ্গিগোষ্ঠী
ইসলামিক স্টেটকে দুর্বল করতে ব্যর্থ হয়েছে। তারা এই সশস্ত্র গোষ্ঠীটিকে
দমনে তুরস্ক সরকারের সহায়তা দাবি করেছে।
সিরিয়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়ালিদ মুলায়েম শুক্রবার আল মায়াদিন টেলিভিশনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, আইএসকে দমনে তারা যে কোনো দেশের সঙ্গে কাজ করতে রাজি আছেন। তবে এর আগে তুরস্ককে তাদের সীমান্তে কঠোর নিরাপত্তা আরোপ করতে হবে। তিনি মার্কিন বিমান হামলার সমালোচনা করে বলেন, ‘আইএসের বর্তমান অবস্থান দেখে মনে হচ্ছে, দু’মাস ধরে চলা বিমান হামলা তাদের একটুও দুর্বল করতে পারেনি। তাদের পরাজিত করতে হলে তুরস্কের সহায়তা জরুরি।’ আল জাজিরা।
তিনি আরও বলেন, নিরাপত্তা পরিষদ এবং ওয়াশিংটন যদি তুর্কি সীমান্ত এলাকাগুলোতে নিরাপত্তা কঠোর করতে আঙ্কারাকে রাজি করাতে সক্ষম না হয় তবে তাদের পক্ষে আইএসকে দমন করা সম্ভব হবে না। সিরিয়ার সঙ্গে তুরস্কের ৯শ’ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এসব এলাকা দিয়েই প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের বিরুদ্ধে লড়াইরত বিদ্রোহীরা সিরিয়া অতিক্রম করে থাকেন।
ধারণা করা হয়ে থাকে, আইএসের হয়ে হাজার হাজার বিদেশী সেনা লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। ইরাক ও সিরিয়ার একটি বৃহৎ অংশ দখল করে নেয়ার পর খেলাফত প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছে এই জঙ্গিগোষ্ঠীটি। সিরিয়ায় ইসলামের স্টেটের ঘাঁটি লক্ষ্য করে গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। তারা মূলত জঙ্গিদের দ্বারা অবরুদ্ধ কোবানে শহরের আশপাশেই হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এদিকে সিরিয়ায় সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে গত সাড়ে তিন বছর ধরে গৃহযুদ্ধ চলছে। যুদ্ধে দুই লাখের বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। গৃহহীন হয়েছে আরও বহু মানুষ।
বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণে মানসিক পরীক্ষা নেবে যুক্তরাষ্ট্র : সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের বিদ্রোহী জনগোষ্ঠীদের প্রশিক্ষণ দিতে মানসিক পরীক্ষার এক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আইএসবিরোধী লড়াইয়ে এই প্রশিক্ষণ জরুরি হয়ে পড়েছে বলে মনে করছেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা। স্ক্রিনিং পরিকল্পনার এই কর্মসূচিতে যোদ্ধাদের মানসিক চাপ মূল্যায়ন ও বায়োমেট্রিক পরীক্ষা করা হবে। সাধারণত মার্কিন বাহিনীতে বিদেশী সৈন্য অন্তর্ভুক্তির সময় এ ধরনের পরীক্ষা নেয়া হয়। বিশ্লেষকরা মনে করছেন এই পদক্ষেপ সিরিয়ায় বারাক ওবামার দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধ পরিচালনার ইঙ্গিত। ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এই স্ক্রিনিং প্রোগ্রাম প্রধানত মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড থেকে পরিচালনা করা হবে।
সিরিয়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়ালিদ মুলায়েম শুক্রবার আল মায়াদিন টেলিভিশনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, আইএসকে দমনে তারা যে কোনো দেশের সঙ্গে কাজ করতে রাজি আছেন। তবে এর আগে তুরস্ককে তাদের সীমান্তে কঠোর নিরাপত্তা আরোপ করতে হবে। তিনি মার্কিন বিমান হামলার সমালোচনা করে বলেন, ‘আইএসের বর্তমান অবস্থান দেখে মনে হচ্ছে, দু’মাস ধরে চলা বিমান হামলা তাদের একটুও দুর্বল করতে পারেনি। তাদের পরাজিত করতে হলে তুরস্কের সহায়তা জরুরি।’ আল জাজিরা।
তিনি আরও বলেন, নিরাপত্তা পরিষদ এবং ওয়াশিংটন যদি তুর্কি সীমান্ত এলাকাগুলোতে নিরাপত্তা কঠোর করতে আঙ্কারাকে রাজি করাতে সক্ষম না হয় তবে তাদের পক্ষে আইএসকে দমন করা সম্ভব হবে না। সিরিয়ার সঙ্গে তুরস্কের ৯শ’ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এসব এলাকা দিয়েই প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের বিরুদ্ধে লড়াইরত বিদ্রোহীরা সিরিয়া অতিক্রম করে থাকেন।
ধারণা করা হয়ে থাকে, আইএসের হয়ে হাজার হাজার বিদেশী সেনা লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। ইরাক ও সিরিয়ার একটি বৃহৎ অংশ দখল করে নেয়ার পর খেলাফত প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছে এই জঙ্গিগোষ্ঠীটি। সিরিয়ায় ইসলামের স্টেটের ঘাঁটি লক্ষ্য করে গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। তারা মূলত জঙ্গিদের দ্বারা অবরুদ্ধ কোবানে শহরের আশপাশেই হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এদিকে সিরিয়ায় সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে গত সাড়ে তিন বছর ধরে গৃহযুদ্ধ চলছে। যুদ্ধে দুই লাখের বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। গৃহহীন হয়েছে আরও বহু মানুষ।
বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণে মানসিক পরীক্ষা নেবে যুক্তরাষ্ট্র : সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের বিদ্রোহী জনগোষ্ঠীদের প্রশিক্ষণ দিতে মানসিক পরীক্ষার এক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আইএসবিরোধী লড়াইয়ে এই প্রশিক্ষণ জরুরি হয়ে পড়েছে বলে মনে করছেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা। স্ক্রিনিং পরিকল্পনার এই কর্মসূচিতে যোদ্ধাদের মানসিক চাপ মূল্যায়ন ও বায়োমেট্রিক পরীক্ষা করা হবে। সাধারণত মার্কিন বাহিনীতে বিদেশী সৈন্য অন্তর্ভুক্তির সময় এ ধরনের পরীক্ষা নেয়া হয়। বিশ্লেষকরা মনে করছেন এই পদক্ষেপ সিরিয়ায় বারাক ওবামার দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধ পরিচালনার ইঙ্গিত। ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এই স্ক্রিনিং প্রোগ্রাম প্রধানত মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড থেকে পরিচালনা করা হবে।
No comments