শামীম-আইভীকে সমঝোতায় আসার নির্দেশ দলের
শামীম ওসমান, না ডা. সেলিনা হায়াত আইভী_কে হবেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের মেয়র পদপ্রার্থী তা এখনো স্পষ্ট হয়নি। কাউকে আনুষ্ঠানিকভাবে সবুজ সংকেত দেওয়া না হলেও বোঝাপড়া করে যাতে দুজন সিদ্ধান্ত নেন, এ জন্য দলের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলের দুই প্রার্থীর বিরোধপূর্ণ নয়, সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাধান চায় আওয়ামী লীগ।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, তদবিরে এগিয়ে রয়েছেন শামীম ওসমান। তবে দুজনই জোর তদবির অব্যাহত রেখেছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত রবিবার শামীম ও আইভীর সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ
আলোচনা করলেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি। গতকাল সোমবার এ নিয়ে শেখ হাসিনা গণভবনে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, ওবায়দুল কাদের ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল-আলম হানিফ উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রে জানা যায়, চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া না হলেও শামীম ও আইভীকে সমঝোতায় আসতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী শুক্রবারের মধ্যে প্রার্থীদের নিজেদের সিদ্ধান্ত জানানোর কথা বলা হয়েছে। আগামী ১২ অক্টোবর মনোয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। প্রার্থীরা সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে সেক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড দলীয় প্রার্থী কে হবেন, তা ঘোষণা করবেন। তবে অপর একটি সূত্রে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জে প্রার্থীদের কার কেমন জনপ্রিয়তা তা যাচাই-বাছাই করছে আওয়ামী লীগ।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল-আলম হানিফ কালের কণ্ঠকে জানান, প্রার্থীদের নিজেদের মধ্যে সমঝোতা করে আসতে দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। বিরোধপূর্ণ অবস্থানে না গিয়ে সমঝোতায় আসতে উভয় প্রার্থীকে আরো কয়েক দিন সময় দেওয়া হয়েছে। নিজেদের মধ্যে আলোচনার নির্দেশ দেওয়া হলেও প্রার্থীদের মধ্যে এখনো আলোচনা হয়নি বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে শামীম ওসমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি কোনো কথা বলতে রাজি হননি। সংবাদ মাধ্যমে কথা বলা নিষেধ আছে বলে জানান তিনি। ডা. সেলিনা হায়াত আইভীও কোনো কথা বলতে রাজি হননি।
শামীম ওসমান ও ড. আইভী এখনো মাঠে রয়েছেন। নিজেদের গণসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন। শেষ পর্যন্ত একজন দলীয় সমর্থন পাবেন জেনেও শামীম ওসমান যেমন আশাবাদী তেমনি সেলিনা হায়াত আইভীও।
আলোচনা করলেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি। গতকাল সোমবার এ নিয়ে শেখ হাসিনা গণভবনে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, ওবায়দুল কাদের ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল-আলম হানিফ উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রে জানা যায়, চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া না হলেও শামীম ও আইভীকে সমঝোতায় আসতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী শুক্রবারের মধ্যে প্রার্থীদের নিজেদের সিদ্ধান্ত জানানোর কথা বলা হয়েছে। আগামী ১২ অক্টোবর মনোয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। প্রার্থীরা সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে সেক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড দলীয় প্রার্থী কে হবেন, তা ঘোষণা করবেন। তবে অপর একটি সূত্রে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জে প্রার্থীদের কার কেমন জনপ্রিয়তা তা যাচাই-বাছাই করছে আওয়ামী লীগ।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল-আলম হানিফ কালের কণ্ঠকে জানান, প্রার্থীদের নিজেদের মধ্যে সমঝোতা করে আসতে দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে। বিরোধপূর্ণ অবস্থানে না গিয়ে সমঝোতায় আসতে উভয় প্রার্থীকে আরো কয়েক দিন সময় দেওয়া হয়েছে। নিজেদের মধ্যে আলোচনার নির্দেশ দেওয়া হলেও প্রার্থীদের মধ্যে এখনো আলোচনা হয়নি বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে শামীম ওসমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি কোনো কথা বলতে রাজি হননি। সংবাদ মাধ্যমে কথা বলা নিষেধ আছে বলে জানান তিনি। ডা. সেলিনা হায়াত আইভীও কোনো কথা বলতে রাজি হননি।
শামীম ওসমান ও ড. আইভী এখনো মাঠে রয়েছেন। নিজেদের গণসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন। শেষ পর্যন্ত একজন দলীয় সমর্থন পাবেন জেনেও শামীম ওসমান যেমন আশাবাদী তেমনি সেলিনা হায়াত আইভীও।
No comments