পাকিস্তানকে বলির পাঁঠা বানাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
পাকিস্তানের সাবেক স্বৈরশাসক পারভেজ মোশাররফ অভিযোগ করেছেন, আফগানিস্তান যুদ্ধের ব্যর্থতার জন্য পাকিস্তানকে বলির পাঁঠা হিসেবে ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র।
এক্সপ্রেস ২৪/৭কে ভিডিও লিংকের মাধ্যমে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে মোশাররফ এ অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, হাক্কানি জঙ্গিগোষ্ঠীর ওপর পাকিস্তান বাহিনীর যেটুকু প্রভাবই থাক না কেন, তা ব্যবহার করা উচিত। হাক্কানি গোষ্ঠী যাতে সীমান্ত অতিক্রম না করে, সে ব্যাপারে তাদের জানানো উচিত। সীমান্তবর্তী আফগানিস্তান অংশে হাক্কানি গোষ্ঠীর কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র দায়ী বলে তিনি মন্তব্য করেন।
মার্কিন জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডমিরাল মাইক মুলেনের সাম্প্রতিক এক মন্তব্যের জের ধরে সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধের দুই মিত্র দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানের কূটনৈতিক সম্পর্কে ব্যাপক টানাপোড়েনের সৃষ্টি হয়েছে। মুলেন বলেছিলেন, পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার-সার্ভিস ইনটেলিজেন্স (আইএসআই) হাক্কানি নেটওয়ার্ককে প্রকৃত অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। পাকিস্তানের এই সংস্থাটিই সম্প্রতি কাবুলে মার্কিন স্থাপনায় হামলা চালাতে জঙ্গিদের নির্দেশ দিয়েছে।
মুলেনের এই মন্তব্যকে দায়িত্বজ্ঞানহীন হিসেবে উল্লেখ করে মোশাররফ বলেন, পরস্পরকে দায়ী করার খেলা বন্ধ করা উচিত। অভিন্ন শত্রুদের মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানকে একই সঙ্গে কাজ করতে হবে।
পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, সারা বিশ্বের উচিত পাকিস্তানের অবস্থান সম্পর্কে জানা। যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের স্বার্থ ভূলুণ্ঠিত করা বন্ধ না করা পর্যন্ত দেশ দুটির মধ্যে আর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠবে না।
তবে মোশাররফ জোর দিয়ে বলেন, ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে শান্তি সন্ধিৎসু তালেবানের সঙ্গে আলোচনার ওপর। তিনি উল্লেখ করেন, সব পশতুন যেমন তালেবান নয়, তেমনি সব তালেবানও আবার পশতুন নয়। তিনি বলেন, শান্তি চায় এমন তালেবানকে শনাক্ত করতে হবে এবং তাদের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনায় বসতে হবে।
মোশাররফ বলেন, কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে পাকিস্তানের এই পদক্ষেপকে যুক্তরাষ্ট্র সরকার দ্বিমুখী পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করছে।
এক্সপ্রেস ২৪/৭কে ভিডিও লিংকের মাধ্যমে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে মোশাররফ এ অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, হাক্কানি জঙ্গিগোষ্ঠীর ওপর পাকিস্তান বাহিনীর যেটুকু প্রভাবই থাক না কেন, তা ব্যবহার করা উচিত। হাক্কানি গোষ্ঠী যাতে সীমান্ত অতিক্রম না করে, সে ব্যাপারে তাদের জানানো উচিত। সীমান্তবর্তী আফগানিস্তান অংশে হাক্কানি গোষ্ঠীর কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র দায়ী বলে তিনি মন্তব্য করেন।
মার্কিন জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডমিরাল মাইক মুলেনের সাম্প্রতিক এক মন্তব্যের জের ধরে সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধের দুই মিত্র দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানের কূটনৈতিক সম্পর্কে ব্যাপক টানাপোড়েনের সৃষ্টি হয়েছে। মুলেন বলেছিলেন, পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার-সার্ভিস ইনটেলিজেন্স (আইএসআই) হাক্কানি নেটওয়ার্ককে প্রকৃত অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। পাকিস্তানের এই সংস্থাটিই সম্প্রতি কাবুলে মার্কিন স্থাপনায় হামলা চালাতে জঙ্গিদের নির্দেশ দিয়েছে।
মুলেনের এই মন্তব্যকে দায়িত্বজ্ঞানহীন হিসেবে উল্লেখ করে মোশাররফ বলেন, পরস্পরকে দায়ী করার খেলা বন্ধ করা উচিত। অভিন্ন শত্রুদের মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তানকে একই সঙ্গে কাজ করতে হবে।
পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, সারা বিশ্বের উচিত পাকিস্তানের অবস্থান সম্পর্কে জানা। যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের স্বার্থ ভূলুণ্ঠিত করা বন্ধ না করা পর্যন্ত দেশ দুটির মধ্যে আর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠবে না।
তবে মোশাররফ জোর দিয়ে বলেন, ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে শান্তি সন্ধিৎসু তালেবানের সঙ্গে আলোচনার ওপর। তিনি উল্লেখ করেন, সব পশতুন যেমন তালেবান নয়, তেমনি সব তালেবানও আবার পশতুন নয়। তিনি বলেন, শান্তি চায় এমন তালেবানকে শনাক্ত করতে হবে এবং তাদের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনায় বসতে হবে।
মোশাররফ বলেন, কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে পাকিস্তানের এই পদক্ষেপকে যুক্তরাষ্ট্র সরকার দ্বিমুখী পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করছে।
No comments