পুতিনের অর্থনৈতিক রূপকল্প বাস্তবায়ন কঠিন হবে
পাঁচ বছরের মধ্যে রাশিয়া বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিশালী দেশের একটিতে পরিণত হবে। ব্যবসা-বাণিজ্য খাতের প্রসার ও নতুনত্ব আনার মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশে উন্নীত করা হবে।
রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিনের এই নতুন রূপকল্প বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিশ্লেষণ শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে পুতিন ২০১২ সালের মার্চে আবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
কিন্তু পুতিনের রাশিয়ার অর্থনৈতিক সংস্কারের ওই পরিকল্পনা এখন পর্যন্ত সুদূর পরাহত। তিনি অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রত্যয় ব্যক্ত করলেও অর্থনীতিবিদেরা এরই মধ্যে উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনার সাফল্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। কারণ, ২০০০-০৮ মেয়াদে প্রেসিডেন্ট থাকাকালে, বিশেষ করে, ২০০৪ সালে পুতিন ব্যবসা-বাণিজ্যে উৎসাহ প্রদান এবং তেলের ওপর স্বনির্ভরতা আনার পদক্ষেপ নিলেও তা শেষ পর্যন্ত গতিহীন হয়ে পড়ে। যদিও ১৯৯৮ সালের অর্থনৈতিক সংকটের পর পুতিন অন্তত ২০০৮ সাল পর্যন্ত দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সচল রাখতে পেরেছিলেন, তদুপরি তেলের উচ্চমূল্য তার ওই সাফল্যের বেশির ভাগই ম্লান করে দিয়েছিল।
নব্বইয়ের দশকে রাশিয়ার অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী ও বর্তমানে মস্কোর হাইয়ার স্কুল অব ইকোনমিকসের গবেষণা পরিচালক ইয়েভজেনি ইয়াসিন বলেন, পুতিন যে কথাগুলো বলেছেন, সেগুলো তাঁর আগের কথারই পুনরাবৃত্তি।
বরিস ইয়েলৎসিনের পদত্যাগের পর ২০০০ সালে পুতিন প্রথম মেয়াদে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই তাঁর অর্থমন্ত্রী জার্মান গ্রেফ অর্থনীতিতে পরিবর্তন আনতে ‘স্ট্র্যাটেজি ২০১০’ উপস্থাপন করেন। ইয়েভজেনি ইয়াসিনের মতে, গ্রেফের ওই প্রকল্পই আবার নতুন করে গ্রহণ করে বাস্তবায়ন করা উচিত। কারণ, অনেকে প্রকল্পটির ৩৫ শতাংশই বাস্তবায়ন হয়েছে দাবি করলেও বাস্তবে ১৫ শতাংশও হয়নি।
রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিনের এই নতুন রূপকল্প বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিশ্লেষণ শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে পুতিন ২০১২ সালের মার্চে আবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
কিন্তু পুতিনের রাশিয়ার অর্থনৈতিক সংস্কারের ওই পরিকল্পনা এখন পর্যন্ত সুদূর পরাহত। তিনি অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রত্যয় ব্যক্ত করলেও অর্থনীতিবিদেরা এরই মধ্যে উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনার সাফল্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। কারণ, ২০০০-০৮ মেয়াদে প্রেসিডেন্ট থাকাকালে, বিশেষ করে, ২০০৪ সালে পুতিন ব্যবসা-বাণিজ্যে উৎসাহ প্রদান এবং তেলের ওপর স্বনির্ভরতা আনার পদক্ষেপ নিলেও তা শেষ পর্যন্ত গতিহীন হয়ে পড়ে। যদিও ১৯৯৮ সালের অর্থনৈতিক সংকটের পর পুতিন অন্তত ২০০৮ সাল পর্যন্ত দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সচল রাখতে পেরেছিলেন, তদুপরি তেলের উচ্চমূল্য তার ওই সাফল্যের বেশির ভাগই ম্লান করে দিয়েছিল।
নব্বইয়ের দশকে রাশিয়ার অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী ও বর্তমানে মস্কোর হাইয়ার স্কুল অব ইকোনমিকসের গবেষণা পরিচালক ইয়েভজেনি ইয়াসিন বলেন, পুতিন যে কথাগুলো বলেছেন, সেগুলো তাঁর আগের কথারই পুনরাবৃত্তি।
বরিস ইয়েলৎসিনের পদত্যাগের পর ২০০০ সালে পুতিন প্রথম মেয়াদে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই তাঁর অর্থমন্ত্রী জার্মান গ্রেফ অর্থনীতিতে পরিবর্তন আনতে ‘স্ট্র্যাটেজি ২০১০’ উপস্থাপন করেন। ইয়েভজেনি ইয়াসিনের মতে, গ্রেফের ওই প্রকল্পই আবার নতুন করে গ্রহণ করে বাস্তবায়ন করা উচিত। কারণ, অনেকে প্রকল্পটির ৩৫ শতাংশই বাস্তবায়ন হয়েছে দাবি করলেও বাস্তবে ১৫ শতাংশও হয়নি।
No comments