আবারও শ্রীলঙ্কা দলে জয়সুরিয়া
২০০৯ সালের ডিসেম্বরে শেষবারের মতো কোন আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন সনত্ জয়সুরিয়া। ৪২ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ওপেনারকে যে আবারও শ্রীলঙ্কার হয়ে মাঠে নামতে দেখা যাবে এমনটা হয়তো কেউই ভাবে নি। কিন্তু সম্প্রতি ওপেনার উপল থারাঙ্গা ডোপ বিতর্কে জড়িয়ে পড়ায় নতুনভাবে জেগে উঠেছে জয়সুরিয়ার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার। এই মাসের শেষ থেকে শুরু হতে যাওয়া ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সীমিত ওভারের ম্যাচগুলোর জন্য দলে ডাকা হয়েছে জয়সুরিয়াকে।
শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড আজ বৃহষ্পতিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘উপল থারাঙ্গার বিরুদ্ধে চলমান ডোপ বিতর্কের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না। একারণে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ম্যাচগুলোতে তিনি অনুপস্থিত থাকবেন।’
উপমহাদেশের মাটিতে অনুষ্ঠিত হওয়া এবারের বিশ্বকাপে দলে সুযোগ পান নি জয়সুরিয়া। এমনকি সদ্য শেষ হওয়া আইপিএলের চতুর্থ আসরেও তাঁকে দলে ভেড়ায় নি কোন দলই। ৪৪৪টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে ১৩,৪২৮ রান করেছেন এই বাঁহাতি ওপেনার। বল হাতেও তিনি সংগ্রহ করেছেন ৩২২টি উইকেট।
শ্রীলঙ্কা দল: তিলকারত্নে দিলশান, থিলানা কান্দাম্বে, কুমার সাঙ্গাকারা, মাহেলা জয়াবর্ধনে, সনাত্ জয়সুরিয়া, দিনেশ চান্দিমাল, জীবন মেন্ডিস, দিমুথ কারুনারাত্নে, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস, থিসারা পেরেরা, লাথিস মালিঙ্গা, নুয়ান কুলাসেকারা, দিলহারা ফার্নান্দো, সুরাঙ্গা লাকমাল, সুরুজ রনদিভ, অজন্তা মেন্ডিস।
শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড আজ বৃহষ্পতিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘উপল থারাঙ্গার বিরুদ্ধে চলমান ডোপ বিতর্কের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না। একারণে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ম্যাচগুলোতে তিনি অনুপস্থিত থাকবেন।’
উপমহাদেশের মাটিতে অনুষ্ঠিত হওয়া এবারের বিশ্বকাপে দলে সুযোগ পান নি জয়সুরিয়া। এমনকি সদ্য শেষ হওয়া আইপিএলের চতুর্থ আসরেও তাঁকে দলে ভেড়ায় নি কোন দলই। ৪৪৪টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে ১৩,৪২৮ রান করেছেন এই বাঁহাতি ওপেনার। বল হাতেও তিনি সংগ্রহ করেছেন ৩২২টি উইকেট।
শ্রীলঙ্কা দল: তিলকারত্নে দিলশান, থিলানা কান্দাম্বে, কুমার সাঙ্গাকারা, মাহেলা জয়াবর্ধনে, সনাত্ জয়সুরিয়া, দিনেশ চান্দিমাল, জীবন মেন্ডিস, দিমুথ কারুনারাত্নে, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস, থিসারা পেরেরা, লাথিস মালিঙ্গা, নুয়ান কুলাসেকারা, দিলহারা ফার্নান্দো, সুরাঙ্গা লাকমাল, সুরুজ রনদিভ, অজন্তা মেন্ডিস।
No comments