ছয় দশক পর বৈধতা ফিরে পেল মিসরের ব্রাদারহুড
দীর্ঘদিন ধরে নিষিদ্ধ মিসরের ইসলামপন্থী সংগঠন মুসলিম ব্রাদারহুডকে গত মঙ্গলবার রাজনৈতিক দল হিসেবে বৈধতা দেওয়া হয়েছে। রাজনৈতিক দল হিসেবে সংগঠনটির নতুন নাম ‘ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি’। মিসরের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এ কথা জানিয়েছে।
বৈধতা পাওয়ার ফলে আগামী সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠেয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পথ সুগম হলো ব্রাদারহুডের। সংগঠনটির দীর্ঘদিনের মুখপাত্র ইসাম-এল-ইরিয়ান রাজনৈতিক দল ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টির ডেপুটি চেয়ারম্যান হয়েছেন। ইরিয়ান বলেন, বর্তমানে দেশে সব রকম রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন গঠনের পথ উন্মুক্ত হয়েছে। এর মানে, মিসরে বহু রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নতুন যুগের সূচনা হতে যাচ্ছে।
বর্তমান মিসরে মুসলিম ব্রাদারহুডকে সবচেয়ে সংগঠিত গোষ্ঠীগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১৯২৮ সালে প্রতিষ্ঠিত সংগঠনটিকে ১৯৫৪ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট গামাল আবদেল নাসেরকে হত্যার চেষ্টার দায়ে নিষিদ্ধ করা হয়। প্রথম দিকে সহিংসতা অবলম্বন বা সমর্থন করলেও কয়েক দশক ধরে ব্রাদারহুড সন্ত্রাসবাদের পথ পরিহার করে চলেছে।
আরব বিশ্বে ইসলামি আন্দোলনের সবচেয়ে প্রভাবশালী সংগঠন হিসেবে গড়ে উঠেছিল মুসলিম ব্রাদারহুড। এরপর দীর্ঘ সময় ধরে নিষিদ্ধ থাকলেও সংগঠনটি ব্যাপক জনকল্যাণমূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে শক্তিশালী সামাজিক যোগাযোগ বজায় রেখেছিল। এর সদস্যরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ২০০৫ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনে অংশ নিয়ে ২০ শতাংশ আসন লাভ করে।
বৈধতা পাওয়ার ফলে আগামী সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠেয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পথ সুগম হলো ব্রাদারহুডের। সংগঠনটির দীর্ঘদিনের মুখপাত্র ইসাম-এল-ইরিয়ান রাজনৈতিক দল ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টির ডেপুটি চেয়ারম্যান হয়েছেন। ইরিয়ান বলেন, বর্তমানে দেশে সব রকম রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন গঠনের পথ উন্মুক্ত হয়েছে। এর মানে, মিসরে বহু রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নতুন যুগের সূচনা হতে যাচ্ছে।
বর্তমান মিসরে মুসলিম ব্রাদারহুডকে সবচেয়ে সংগঠিত গোষ্ঠীগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১৯২৮ সালে প্রতিষ্ঠিত সংগঠনটিকে ১৯৫৪ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট গামাল আবদেল নাসেরকে হত্যার চেষ্টার দায়ে নিষিদ্ধ করা হয়। প্রথম দিকে সহিংসতা অবলম্বন বা সমর্থন করলেও কয়েক দশক ধরে ব্রাদারহুড সন্ত্রাসবাদের পথ পরিহার করে চলেছে।
আরব বিশ্বে ইসলামি আন্দোলনের সবচেয়ে প্রভাবশালী সংগঠন হিসেবে গড়ে উঠেছিল মুসলিম ব্রাদারহুড। এরপর দীর্ঘ সময় ধরে নিষিদ্ধ থাকলেও সংগঠনটি ব্যাপক জনকল্যাণমূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে শক্তিশালী সামাজিক যোগাযোগ বজায় রেখেছিল। এর সদস্যরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ২০০৫ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচনে অংশ নিয়ে ২০ শতাংশ আসন লাভ করে।
No comments