ই. কোলাইয়ের ভয়াবহতা কমে আসছে: জার্মানি
ঘাতক ব্যাকটেরিয়া ই. কোলাইয়ের প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে আসছে বলে গতকাল বুধবার আশা প্রকাশ করেছে জার্মানি। দেশটি জানিয়েছে, নতুন করে আক্রান্তের হার দ্রুত কমে আসছে।
এদিকে ইউরোপের ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের জন্য ১৫ কোটি ইউরো ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
জার্মানির স্বাস্থ্যমন্ত্রী ড্যানিয়েল বাহর গতকাল বলেন, ই. কোলাইজনিত রোগে মৃত্যু ও আক্রান্তের সবচেয়ে ভয়াবহ ধাক্কা কেটে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, ‘আমি এখনো বলতে পারছি না যে সতর্কতার প্রয়োজন নেই। তবে শিগগির পরিস্থিতির উন্নতি হবে, এই আশা করতে পারি। কেননা, নতুন করে আক্রান্তের হার দ্রুত কমে আসছে।’
তবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ-ও জানান, এই জীবাণুর কারণে আরও মৃত্যু ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। কারণ, এখনো প্রতিদিন নতুন নতুন লোক আক্রান্ত হচ্ছে।
ইউরোপে সবজি থেকে ছড়িয়ে পড়া মারাত্মক ব্যাকটেরিয়া ই. কোলাইয়ের একটি সম্পূর্ণ নতুন প্রজাতির সংক্রমণে এ পর্যন্ত ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে একজন বাদে সবাই জার্মানির। অসুস্থ হয়েছে দুই হাজার তিন শর বেশি।
জার্মানির স্বাস্থ্যবিষয়ক জাতীয় প্রতিষ্ঠান রবার্ট কখ ইনস্টিটিউটও গত মঙ্গলবার জানায়, প্রাপ্ত তথ্য থেকে মনে হচ্ছে, নতুন করে আক্রান্তের হার ধীরে ধীরে কমে আসছে।
এদিকে ইউরোপের অন্য দেশগুলোর কৃষিমন্ত্রীরা বার্লিনে জার্মানির স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও কৃষি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এ সময় কৃষিমন্ত্রীরা বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন কৃষকদের ১৫ কোটি ইউরো ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রস্তাব করলেও তা যথেষ্ট নয়। কৃষকদের যা ক্ষতি হয়েছে, তার পুরোটাই দেওয়া উচিত। হিসাবমতে, সবজি ও ফলচাষিদের প্রায় ৪২ কোটি ইউরো ক্ষতি হয়েছে।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সংক্রামক ব্যাধি বিভাগের পরিচালক ড. গেনায়েল রদিয়ের বলেছেন, শিগগির এ সংক্রমণের উৎস সম্পর্কে নিশ্চিত হতে না পারলে তা হয়তো আর কখনোই জানা যাবে না।
গত মাসে জার্মানিতে ই. কোলাইজনিত রোগ ছড়িয়ে পড়ার পর পরই দেশটির কয়েকজন কর্মকর্তা বলেন, স্পেন থেকে আমদানি করা শসা থেকে ওই ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে থাকতে পারে। এতে স্পেনের সবজির ব্যবসায় ধস নামে। রাশিয়াসহ অনেক দেশ ইউরোপ থেকে সবজি আমদানি বন্ধ করে দেয়। অনুসন্ধানের পর মনে করা হচ্ছে, জার্মানির একটি খামার থেকেই ওই ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়েছে।
এদিকে ইউরোপের ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের জন্য ১৫ কোটি ইউরো ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
জার্মানির স্বাস্থ্যমন্ত্রী ড্যানিয়েল বাহর গতকাল বলেন, ই. কোলাইজনিত রোগে মৃত্যু ও আক্রান্তের সবচেয়ে ভয়াবহ ধাক্কা কেটে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, ‘আমি এখনো বলতে পারছি না যে সতর্কতার প্রয়োজন নেই। তবে শিগগির পরিস্থিতির উন্নতি হবে, এই আশা করতে পারি। কেননা, নতুন করে আক্রান্তের হার দ্রুত কমে আসছে।’
তবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ-ও জানান, এই জীবাণুর কারণে আরও মৃত্যু ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। কারণ, এখনো প্রতিদিন নতুন নতুন লোক আক্রান্ত হচ্ছে।
ইউরোপে সবজি থেকে ছড়িয়ে পড়া মারাত্মক ব্যাকটেরিয়া ই. কোলাইয়ের একটি সম্পূর্ণ নতুন প্রজাতির সংক্রমণে এ পর্যন্ত ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে একজন বাদে সবাই জার্মানির। অসুস্থ হয়েছে দুই হাজার তিন শর বেশি।
জার্মানির স্বাস্থ্যবিষয়ক জাতীয় প্রতিষ্ঠান রবার্ট কখ ইনস্টিটিউটও গত মঙ্গলবার জানায়, প্রাপ্ত তথ্য থেকে মনে হচ্ছে, নতুন করে আক্রান্তের হার ধীরে ধীরে কমে আসছে।
এদিকে ইউরোপের অন্য দেশগুলোর কৃষিমন্ত্রীরা বার্লিনে জার্মানির স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও কৃষি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এ সময় কৃষিমন্ত্রীরা বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন কৃষকদের ১৫ কোটি ইউরো ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রস্তাব করলেও তা যথেষ্ট নয়। কৃষকদের যা ক্ষতি হয়েছে, তার পুরোটাই দেওয়া উচিত। হিসাবমতে, সবজি ও ফলচাষিদের প্রায় ৪২ কোটি ইউরো ক্ষতি হয়েছে।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সংক্রামক ব্যাধি বিভাগের পরিচালক ড. গেনায়েল রদিয়ের বলেছেন, শিগগির এ সংক্রমণের উৎস সম্পর্কে নিশ্চিত হতে না পারলে তা হয়তো আর কখনোই জানা যাবে না।
গত মাসে জার্মানিতে ই. কোলাইজনিত রোগ ছড়িয়ে পড়ার পর পরই দেশটির কয়েকজন কর্মকর্তা বলেন, স্পেন থেকে আমদানি করা শসা থেকে ওই ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে থাকতে পারে। এতে স্পেনের সবজির ব্যবসায় ধস নামে। রাশিয়াসহ অনেক দেশ ইউরোপ থেকে সবজি আমদানি বন্ধ করে দেয়। অনুসন্ধানের পর মনে করা হচ্ছে, জার্মানির একটি খামার থেকেই ওই ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়েছে।
No comments