ডিএসইতে দিনভর সূচকের ওঠানামা
মূল্যসূচকের ব্যাপক ওঠানামার মধ্য দিয়ে গতকাল বুধবার শেষ হয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন। দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে সামান্য বেড়েছে। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমায় সূচক বেড়েছে সামান্য। দুই বাজারেই লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কমেছে।
বুধবার লেনদেন শুরুর পর থেকে ঢাকার বাজারে মূল্যসূচকের ওঠানামা ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে বাজারের এই ধারা স্বাভাবিক বলেই মত দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, টানা চার-পাঁচ দিন শেয়ারের দাম বাড়ার পর বাজারে কিছুটা মূল্যসংশোধন হতেই পারে। গত বৃহস্পতিবার থেকে পুঁজিবাজার ছিল ঊর্ধ্বমুখী। এই কয় দিনে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক বেড়েছে প্রায় ২৮০ পয়েন্ট।
এ অবস্থায় গতকাল দিনের শুরু থেকেই বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীর মধ্যে মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতা তৈরি হয় বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অভিমত। সকাল থেকেই শেয়ার বিক্রির চাপ ছিল আগের দিনগুলোর তুলনায় একটু বেশি। আর এতেই সূচক বারবার ওঠানামা করে। তবে দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৯৪৯ পয়েন্টে।
গতকাল দিনের লেনদেনের শুরুতেই সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯ পয়েন্ট বাড়ে। কিন্তু ১৫ মিনিটের মাথায় গিয়ে সেটি আবার ২০ পয়েন্ট কমে যায়। আবার প্রথম ৩০ মিনিটের মাথায় ফের সূচক বাড়ে আগের দিনের চেয়ে ৩০ পয়েন্ট। এভাবে দিনভর সূচক ওঠানামা করে।
জানতে চাইলে ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী প্রথম আলোকে বলেন, গতকালের বাজারে বাজেট প্রত্যাশারই প্রতিফলন ঘটেছে। একদল বিনিয়োগকারী বাজেটের আগে মুনাফা তুলে নিয়েছেন। আরেক দল বিনিয়োগকারী বাজেট পুঁজিবাজারবান্ধব হবে—এই আশায় শেয়ার কিনেছেন। এতে বাজারে উত্থান-পতন ঘটেছে।
প্রতিবছর বাজেটের আগে এ ধরনের উত্থান-পতন ঘটে থাকে বলে তিনি জানান।
বুধবার ডিএসইতে ২৬৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৪১টির দাম বেড়েছে। কমেছে ১২০টির আর অপরিবর্তিত ছিল তিনটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে ঢাকার বাজারে ৭৭১ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১০৬ কোটি টাকা কম।
অপর শেয়ারবাজার সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৫০৫ পয়েন্টে। চট্টগ্রামের বাজারে হাতবদল হওয়া ১৯০টি কোম্পানির মধ্যে ৯৪টিরই দাম কমেছে। বেড়েছে ৯১টির আর অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে সিএসইতে ১০৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৭ কোটি টাকা কম।
এদিকে বাজেট সামনে রেখে একদল বিনিয়োগকারী গতকালও রাজধানীর মতিঝিলের ডিএসই ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বেলা দুইটা থেকে তিনটা পর্যন্ত ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচি পালিত হয়।
বুধবার লেনদেন শুরুর পর থেকে ঢাকার বাজারে মূল্যসূচকের ওঠানামা ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে বাজারের এই ধারা স্বাভাবিক বলেই মত দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, টানা চার-পাঁচ দিন শেয়ারের দাম বাড়ার পর বাজারে কিছুটা মূল্যসংশোধন হতেই পারে। গত বৃহস্পতিবার থেকে পুঁজিবাজার ছিল ঊর্ধ্বমুখী। এই কয় দিনে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক বেড়েছে প্রায় ২৮০ পয়েন্ট।
এ অবস্থায় গতকাল দিনের শুরু থেকেই বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীর মধ্যে মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতা তৈরি হয় বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অভিমত। সকাল থেকেই শেয়ার বিক্রির চাপ ছিল আগের দিনগুলোর তুলনায় একটু বেশি। আর এতেই সূচক বারবার ওঠানামা করে। তবে দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৯৪৯ পয়েন্টে।
গতকাল দিনের লেনদেনের শুরুতেই সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯ পয়েন্ট বাড়ে। কিন্তু ১৫ মিনিটের মাথায় গিয়ে সেটি আবার ২০ পয়েন্ট কমে যায়। আবার প্রথম ৩০ মিনিটের মাথায় ফের সূচক বাড়ে আগের দিনের চেয়ে ৩০ পয়েন্ট। এভাবে দিনভর সূচক ওঠানামা করে।
জানতে চাইলে ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী প্রথম আলোকে বলেন, গতকালের বাজারে বাজেট প্রত্যাশারই প্রতিফলন ঘটেছে। একদল বিনিয়োগকারী বাজেটের আগে মুনাফা তুলে নিয়েছেন। আরেক দল বিনিয়োগকারী বাজেট পুঁজিবাজারবান্ধব হবে—এই আশায় শেয়ার কিনেছেন। এতে বাজারে উত্থান-পতন ঘটেছে।
প্রতিবছর বাজেটের আগে এ ধরনের উত্থান-পতন ঘটে থাকে বলে তিনি জানান।
বুধবার ডিএসইতে ২৬৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৪১টির দাম বেড়েছে। কমেছে ১২০টির আর অপরিবর্তিত ছিল তিনটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে ঢাকার বাজারে ৭৭১ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১০৬ কোটি টাকা কম।
অপর শেয়ারবাজার সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৫০৫ পয়েন্টে। চট্টগ্রামের বাজারে হাতবদল হওয়া ১৯০টি কোম্পানির মধ্যে ৯৪টিরই দাম কমেছে। বেড়েছে ৯১টির আর অপরিবর্তিত ছিল পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে সিএসইতে ১০৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৭ কোটি টাকা কম।
এদিকে বাজেট সামনে রেখে একদল বিনিয়োগকারী গতকালও রাজধানীর মতিঝিলের ডিএসই ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বেলা দুইটা থেকে তিনটা পর্যন্ত ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচি পালিত হয়।
No comments